এই দুনিয়ায় সবচেয়ে সেরা জীব মানুষ।ইসলাম ধর্মমতে সৃষ্টির সেরা জীব (আশরাফুল মাকলুকাত) হলো মানুষ।পৃথিবীতে এই মানুষ ছাড়া আর অন্য কোন প্রাণী ভালো-মন্দ বিচার বিশ্লেষণ এবং চিন্তাকরার মতো ক্ষমতা নেই।সৃষ্টিকর্তা একমাত্র মানুষেই জ্ঞান দিয়েছেন যা দিয়ে মানুষ ভালো মন্দ বিচার করতে পারে।অন্যকোন প্রাণীথেকে মানুষ ভিন্ন আর এ জন্য মানুষকে তার কৃতকর্মের জন্য বিচারের সম্মুখীন হতে হবে।
মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হলেও সবার জ্ঞান বা মেধাশক্তি সমান হয় না।সবাই সমান মেধাশক্তি নিয়ে জন্মায় না।এক এক জনের মেধাশক্তি এক এক রকম হয়েথাকে।এজন্য অনেকের আক্ষেপ আছে যে অন্যদের তুলনায় তার মেধাশক্তি কম কেন?অনেকে আবার মেধাবী হওয়ার জন্য চেষ্টাকরে।মেধাবী হতেহলে কঠোর পরিশ্রমী ও অধ্যাবসায়ের প্রয়োজন।মেধাবী হতে হলে অনেক কিছু গ্রহণ করতে হয় ও বর্জন করতে হয়।স্মৃতিশক্তি প্রকট করতে হলে চর্চার কোন বিকল্প নেই।আপনি কোন কাজ পারেন আর নাই পারেন চেষ্টাকরে যান,লেগে থাকুন,নিশ্চই সফল হবেন।তবে সে জন্য আপনার চেষ্টা থাকতে হবে,নিজের ভিতরে যেদ থাকতে হবে,থাকতে হবে সৃষ্টির প্রবল আকাঙ্ক্ষা।
আজ আমরা কিছু বিষয় জানবো,যা মেধাশক্তি বৃদ্ধিতে কিছুটা হলেও সহায়তা করবে।যদিও আমি এসব বিষয় নিয়ে লিখিনা,তবুও আজ লিখছি কারন এই বিষয়গুলো আমার সাথে ঘটেগেছে।আমার ব্লগ আমার ডায়েরী।এখানে আমার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিবরনতো থাকবেই, সাথে আমার কল্পনার রাজ্য।আপনাদের কারো যদি লেখাটি পড়ে এতোটুকু উপকার হয় তবেই আমার সার্থকতা।
☞অশ্লীল মুভি, নাটক দেখা থেকে বিরত থাকুনঃবর্তমানে ইনটারনেট খুব সহজলভ্য বিষয়,সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন।ইনটারনেটে অসংখ্য অশ্লীল বিষয় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে,যা চাইলেই খুব সহজেই হাতের নাগালে পাওয়া যায়।নিজেকে মেধাবী
হিসেবে প্রস্তুত করতে হলে,সে সব অশ্লীল ছবি,নাটক দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে।এছাড়াও আমাদের দেশে এমন অহরহ লেখকের জন্মহয়েছে,যাদের লেখার অন্যতম উপজিব্য যৌনতা।নিজেকে মেধাবী তৌরি করতে হলে সেসব লেখক ও তাদের লেখাকে অবশ্যই বর্জন করতে হবে।কারন সে সব বিষয় দেখলে মেজাজ সবসময় খিটখিটে হয়,মস্তিষ্কবিকৃতি হয়,উত্তেজনা বিরাজ করে,ঠিক ভুলের পার্থক্য বুঝা মুশকিলহয়ে পরে।
☞অতিরিক্ত খাবার খাবেন নাঃআমরা বাঙ্গালী আমরা ভোজন রশিক বটে।আমরা সবসময় বেশী বেশী খেতে পছন্দকরি এবং সেটা সবসময়।প্রয়োজনের অতিরিক্ত খেতে আমরা সবসময় পটু।এই বেশী বেশী খাওয়াটাই আমাদের জ্ঞান অর্জনের প্রধান অন্তরায়।বেশী বেশী খাওয়ার ফলে আমাদের মস্তিষ্ক অলস হয়ে পরে,আর অলস মস্তিষ্ক শয়তানের আড্ডাখানা।বেশী বেশী খাওয়ার ফলে মস্তিষ্ক দূর্বলহয়ে যায় আর কাজকরা বন্ধ করে দেয়।খাওয়ার সময় অবশ্যই পেটের তিন ভাগের অন্তত এক ভাগ খালি রাখতে হবে।খালিপেট বা ক্ষুদার্ত পেটর মাথা অনেক বেশী কাজ করতে পারে।একটু খেলায় করে তুলনা করে দেখুন দারিদ্র মানুষ যারা দু'বেলে পেটপুরে খেতে পারেন না আর যারা তিন বেলা পেটপুরে খায় তাদের মধ্যে কার মেধা বেশী।একটি খালি পেট যে শিক্ষাদেয় পৃথিবীর কোন বই সে শিক্ষাদিতে পারবেনা।
☞নিয়মিত দাতের যত্ন নিনঃদাত এর সাথে মেধার পরোক্ষ ভাবে সম্পর্ক রয়েছে।তাই মেধাবী হতেহলে নিয়মিত দাতের যত্ননিন পাশাপাশি শরীরের যত্ননিন।
☞নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খানঃ পুষ্টিকর খাদ্যশুধু মেধাবী হতে সাহায্য করেনা।পুষ্টিকর খাবার শরীরকে সতেজ ও চাঙ্গা করে,অবসাদ দূরকরে।একটা কথাআছে, "শরীর ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে" আর মন ভালো থাকলে মস্তিষ্ক ভালো কাজ করে।মাথা কাজ না করলে মেধাবী হওয়া যায়না।মেধা বিকাশের জন্য অবোধারিত ভাবে পুষ্টিকর খাদ্যগ্রহণ করতে হবে।আমাদের সমাজে পুষ্টিকর খাদ্য বলতে,দুধ,ডিম,আপেল,কলমা,আঙ্গুর,বে-দানা,মাংস প্রভূতি দামিদামি খাদ্যগুলোকে পুষ্টকর খাদ্য বলা হয়ে থাকে।বিষয়টা সেরকম নয়,যে সমস্ত পুষ্টিগুন শুধু উপরে খাদ্যদ্রব্যের মধ্যেই পাওয়া যায়।এ সব দামি দামি খাদ্যদ্রব্য ছাড়াও,আমাদের হাতের নাগালে তুলনামূলকভাবে কমদামি খাদ্যদ্রব্যেও প্রচুর পরিমান পুষ্টিগুন আছে।বিভিন্ন প্রকারের শাক-সবজি,কলা,কচু ইত্যাদি খাদ্যে প্রচুর পরিমানে পুষ্টিগুন থাকে।
☞বেশীরাত জাগবেন নাঃ রাতজাগা কখনেই ভালো অভ্যাস নয়,বরং সেটা সবসময় বদ অভ্যাস।স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য রাত ১১ টার আগেই ঘুমিয়ে পড়ুন এবং সকাল ৭ টার আগেই ঘুমথেকে উঠুন।রাতকরে ঘুমাতে গেলে সকালে উঠতেও দেড়ী হয়।সারাদিন শরীরে দুর্বলতা লেগেই থাকে।তাছাড়া সারাদিন চোখে ঘুম গেলেই থাকে।এজন্য কোন কাজেই ঠিকমত মন বসেনা।
☞রুটিন মাফিক কাজ করুনঃকোন কাজ শুরুকরার আগে পরিকল্পনা তৌরি করাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।পরিকল্পনা করা মানেই কাজটার প্রায় অর্ধেক শেষ করা।তাই কোন কাজ করার আগেই পরিকল্পনা তৌরিকরুন। কখন কী করবেন,কিভাবে করবেন সেটা আগেই লিখে রাখুন।মেধাবীরা সবসময় পরিকল্পনা মাফিক কাজ করেন।
মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হলেও সবার জ্ঞান বা মেধাশক্তি সমান হয় না।সবাই সমান মেধাশক্তি নিয়ে জন্মায় না।এক এক জনের মেধাশক্তি এক এক রকম হয়েথাকে।এজন্য অনেকের আক্ষেপ আছে যে অন্যদের তুলনায় তার মেধাশক্তি কম কেন?অনেকে আবার মেধাবী হওয়ার জন্য চেষ্টাকরে।মেধাবী হতেহলে কঠোর পরিশ্রমী ও অধ্যাবসায়ের প্রয়োজন।মেধাবী হতে হলে অনেক কিছু গ্রহণ করতে হয় ও বর্জন করতে হয়।স্মৃতিশক্তি প্রকট করতে হলে চর্চার কোন বিকল্প নেই।আপনি কোন কাজ পারেন আর নাই পারেন চেষ্টাকরে যান,লেগে থাকুন,নিশ্চই সফল হবেন।তবে সে জন্য আপনার চেষ্টা থাকতে হবে,নিজের ভিতরে যেদ থাকতে হবে,থাকতে হবে সৃষ্টির প্রবল আকাঙ্ক্ষা।
আজ আমরা কিছু বিষয় জানবো,যা মেধাশক্তি বৃদ্ধিতে কিছুটা হলেও সহায়তা করবে।যদিও আমি এসব বিষয় নিয়ে লিখিনা,তবুও আজ লিখছি কারন এই বিষয়গুলো আমার সাথে ঘটেগেছে।আমার ব্লগ আমার ডায়েরী।এখানে আমার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার বিবরনতো থাকবেই, সাথে আমার কল্পনার রাজ্য।আপনাদের কারো যদি লেখাটি পড়ে এতোটুকু উপকার হয় তবেই আমার সার্থকতা।
☞অশ্লীল মুভি, নাটক দেখা থেকে বিরত থাকুনঃবর্তমানে ইনটারনেট খুব সহজলভ্য বিষয়,সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন।ইনটারনেটে অসংখ্য অশ্লীল বিষয় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে,যা চাইলেই খুব সহজেই হাতের নাগালে পাওয়া যায়।নিজেকে মেধাবী
হিসেবে প্রস্তুত করতে হলে,সে সব অশ্লীল ছবি,নাটক দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে।এছাড়াও আমাদের দেশে এমন অহরহ লেখকের জন্মহয়েছে,যাদের লেখার অন্যতম উপজিব্য যৌনতা।নিজেকে মেধাবী তৌরি করতে হলে সেসব লেখক ও তাদের লেখাকে অবশ্যই বর্জন করতে হবে।কারন সে সব বিষয় দেখলে মেজাজ সবসময় খিটখিটে হয়,মস্তিষ্কবিকৃতি হয়,উত্তেজনা বিরাজ করে,ঠিক ভুলের পার্থক্য বুঝা মুশকিলহয়ে পরে।
☞অতিরিক্ত খাবার খাবেন নাঃআমরা বাঙ্গালী আমরা ভোজন রশিক বটে।আমরা সবসময় বেশী বেশী খেতে পছন্দকরি এবং সেটা সবসময়।প্রয়োজনের অতিরিক্ত খেতে আমরা সবসময় পটু।এই বেশী বেশী খাওয়াটাই আমাদের জ্ঞান অর্জনের প্রধান অন্তরায়।বেশী বেশী খাওয়ার ফলে আমাদের মস্তিষ্ক অলস হয়ে পরে,আর অলস মস্তিষ্ক শয়তানের আড্ডাখানা।বেশী বেশী খাওয়ার ফলে মস্তিষ্ক দূর্বলহয়ে যায় আর কাজকরা বন্ধ করে দেয়।খাওয়ার সময় অবশ্যই পেটের তিন ভাগের অন্তত এক ভাগ খালি রাখতে হবে।খালিপেট বা ক্ষুদার্ত পেটর মাথা অনেক বেশী কাজ করতে পারে।একটু খেলায় করে তুলনা করে দেখুন দারিদ্র মানুষ যারা দু'বেলে পেটপুরে খেতে পারেন না আর যারা তিন বেলা পেটপুরে খায় তাদের মধ্যে কার মেধা বেশী।একটি খালি পেট যে শিক্ষাদেয় পৃথিবীর কোন বই সে শিক্ষাদিতে পারবেনা।
☞নিয়মিত দাতের যত্ন নিনঃদাত এর সাথে মেধার পরোক্ষ ভাবে সম্পর্ক রয়েছে।তাই মেধাবী হতেহলে নিয়মিত দাতের যত্ননিন পাশাপাশি শরীরের যত্ননিন।
☞নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খানঃ পুষ্টিকর খাদ্যশুধু মেধাবী হতে সাহায্য করেনা।পুষ্টিকর খাবার শরীরকে সতেজ ও চাঙ্গা করে,অবসাদ দূরকরে।একটা কথাআছে, "শরীর ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে" আর মন ভালো থাকলে মস্তিষ্ক ভালো কাজ করে।মাথা কাজ না করলে মেধাবী হওয়া যায়না।মেধা বিকাশের জন্য অবোধারিত ভাবে পুষ্টিকর খাদ্যগ্রহণ করতে হবে।আমাদের সমাজে পুষ্টিকর খাদ্য বলতে,দুধ,ডিম,আপেল,কলমা,আঙ্গুর,বে-দানা,মাংস প্রভূতি দামিদামি খাদ্যগুলোকে পুষ্টকর খাদ্য বলা হয়ে থাকে।বিষয়টা সেরকম নয়,যে সমস্ত পুষ্টিগুন শুধু উপরে খাদ্যদ্রব্যের মধ্যেই পাওয়া যায়।এ সব দামি দামি খাদ্যদ্রব্য ছাড়াও,আমাদের হাতের নাগালে তুলনামূলকভাবে কমদামি খাদ্যদ্রব্যেও প্রচুর পরিমান পুষ্টিগুন আছে।বিভিন্ন প্রকারের শাক-সবজি,কলা,কচু ইত্যাদি খাদ্যে প্রচুর পরিমানে পুষ্টিগুন থাকে।
☞বেশীরাত জাগবেন নাঃ রাতজাগা কখনেই ভালো অভ্যাস নয়,বরং সেটা সবসময় বদ অভ্যাস।স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য রাত ১১ টার আগেই ঘুমিয়ে পড়ুন এবং সকাল ৭ টার আগেই ঘুমথেকে উঠুন।রাতকরে ঘুমাতে গেলে সকালে উঠতেও দেড়ী হয়।সারাদিন শরীরে দুর্বলতা লেগেই থাকে।তাছাড়া সারাদিন চোখে ঘুম গেলেই থাকে।এজন্য কোন কাজেই ঠিকমত মন বসেনা।
☞রুটিন মাফিক কাজ করুনঃকোন কাজ শুরুকরার আগে পরিকল্পনা তৌরি করাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।পরিকল্পনা করা মানেই কাজটার প্রায় অর্ধেক শেষ করা।তাই কোন কাজ করার আগেই পরিকল্পনা তৌরিকরুন। কখন কী করবেন,কিভাবে করবেন সেটা আগেই লিখে রাখুন।মেধাবীরা সবসময় পরিকল্পনা মাফিক কাজ করেন।
☞রাতে ঘুমানোর আগে পানি পান করুনঃঘুম মেধাবী হওয়ার পূর্বশর্ত!অনেকে বলবে মেধাবীরা কম ঘুমায়,এ কথাটি শুনা যায় ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে,যা তাদের অবিভাবকরা বলে।কিন্তু বিষয়টা তা নয়।রাত জেগে শুধু পড়াশুনা করলেই মেধাবী হওয়া যায় না।মেধাবীদের পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমাতে হয়।বর্তমান উত্তর আধুনিক যুগে প্রায় সবার কমন সমস্যা পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া।যা মেধারী হওয়ার পথে বাধা সৃষ্টি করে।কয়েক ঘন্টা বিছানায় সুয়ে আছেন কিন্তু ঘুম আসছে না,এ জন্য কয়েকটি পদ্ধতি গ্রগন করুন,বিছানা থেকে উঠে কয়েক মিনিট পায়চারি করেন,এর পর দু'এক গ্লাস পানি পান করুন এর পর ম্যাজিক দেখুন সোয়া মাত্র ঘুমিয়ে পরবেন।তবে ঘুমানোর জন্য উচুখাট এমনকি উচু বালিশ ব্যবহার করতে পারেন।মেঝে থেকে অবশ্যই তিনফুট উচুতে সুয়ে ঘুমানোর ব্যবস্থা করুন।এক বালিশ না হলে প্রয়োজনে দুইটি বালিশ ব্যবহার করুন।
☞প্রতিদিন ডায়েরী লিখুনঃছোটবেলা থেকে নিজের দিনলিপি যারা লিখে রাখে তাদের প্রায় সবাই পরবর্তীতে মেধাবী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন।নিজের স্মৃতিগুলোকে গুছিয়ে লিখলেই একটি আদর্শ ডায়েরী লেখা হয়ে যায়।একজন মানুষের জীবনে একই ঘটনা ঘুরে ফিয়ে আবার ফিরে আাসে।কোন বিষয়ে ভুল সিদ্ধান্ত নিলে তা থেকে শিক্ষা নেয়া যায় ঠিকই।কিন্তু সে সিদ্ধান্ত যে ভুলছিল সেটা হয়তো অনেকের মনে না থাকাটাই স্বাভাবিক।তবে সে সিদ্ধান্ত যে ভুলছিল,সে ঘটনার পটভূমি যদি কোথাও লিপিবদ্ধ থাকে তাহলে সে বিষয়ে আর ভুল সিদ্ধান্ত কখনেই কেউ নিবে না।সুতরাং মেধাবী হতে হলে ডায়েরী লেখার অভ্যাস তৌরি করতে হবে।
☞ভুলে যাওয়া বিষয়গুলো মনে করুনঃছোটবেলায় থেকে অনেক অবিজ্ঞতা অর্জন করেছেন,বিভিন্ন বিষয় শিখেছেন,কিন্তু সে সব কিছুই কি আপনার মনে আছে?সবকিছুতো আর মনেরাখা সম্ভব নায়।আপনি জানেন আপনি একটি বিষয় সম্পর্কে জানেন,কিন্তু এই মূহুত্বে আপনি তা ভুলে গেছেন।সে সব , ভুলে যাওয়া বিষগুলো আবার মনে করার চেষ্টা করুন। যদিও এগুলো এখন আর দরকার নেই, কিন্তু একদিন খুব কষ্ট করে শিখেছিলেন । যখন অবসর পান তখন আগের ভুলে যাওয়া বিষয়গুলো মনেকরার চেষ্টা করুন।এতে আপনার মেধাশক্তি আরো বেশী প্রখর হবে,এবং আরো নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।
☞ধর্মগ্রন্থ পড়ুন ও ধর্মীয়নিতি মেনে চলুনঃআপনি যেই ধর্মের মানুষেই হোন না কেন।নিয়মিত ধর্মিয় চর্চা করুন,নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থ পাঠ করুন।
☞প্রতিদিন ডায়েরী লিখুনঃছোটবেলা থেকে নিজের দিনলিপি যারা লিখে রাখে তাদের প্রায় সবাই পরবর্তীতে মেধাবী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন।নিজের স্মৃতিগুলোকে গুছিয়ে লিখলেই একটি আদর্শ ডায়েরী লেখা হয়ে যায়।একজন মানুষের জীবনে একই ঘটনা ঘুরে ফিয়ে আবার ফিরে আাসে।কোন বিষয়ে ভুল সিদ্ধান্ত নিলে তা থেকে শিক্ষা নেয়া যায় ঠিকই।কিন্তু সে সিদ্ধান্ত যে ভুলছিল সেটা হয়তো অনেকের মনে না থাকাটাই স্বাভাবিক।তবে সে সিদ্ধান্ত যে ভুলছিল,সে ঘটনার পটভূমি যদি কোথাও লিপিবদ্ধ থাকে তাহলে সে বিষয়ে আর ভুল সিদ্ধান্ত কখনেই কেউ নিবে না।সুতরাং মেধাবী হতে হলে ডায়েরী লেখার অভ্যাস তৌরি করতে হবে।
☞ভুলে যাওয়া বিষয়গুলো মনে করুনঃছোটবেলায় থেকে অনেক অবিজ্ঞতা অর্জন করেছেন,বিভিন্ন বিষয় শিখেছেন,কিন্তু সে সব কিছুই কি আপনার মনে আছে?সবকিছুতো আর মনেরাখা সম্ভব নায়।আপনি জানেন আপনি একটি বিষয় সম্পর্কে জানেন,কিন্তু এই মূহুত্বে আপনি তা ভুলে গেছেন।সে সব , ভুলে যাওয়া বিষগুলো আবার মনে করার চেষ্টা করুন। যদিও এগুলো এখন আর দরকার নেই, কিন্তু একদিন খুব কষ্ট করে শিখেছিলেন । যখন অবসর পান তখন আগের ভুলে যাওয়া বিষয়গুলো মনেকরার চেষ্টা করুন।এতে আপনার মেধাশক্তি আরো বেশী প্রখর হবে,এবং আরো নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।
☞ধর্মগ্রন্থ পড়ুন ও ধর্মীয়নিতি মেনে চলুনঃআপনি যেই ধর্মের মানুষেই হোন না কেন।নিয়মিত ধর্মিয় চর্চা করুন,নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থ পাঠ করুন।
☞মাথাকে সবসময়ই ব্যস্ত রাখুনঃমাথাকে কখনই অলস পরে থাকতে দিবেন না।কোন না কোন কাজে সবসময় মাথাকে ব্যস্ত রাখুন।মনে রাখবেন "অসল মস্তিষ্ক শয়তানের আড্ডাখানা"হয়তো একটা বিষয়ে এখনি চিন্তা করেছেন,এখন ভাবছেন মাথাটাকে একটু রেস্ট দেই,এমন কাজ করবেন না।মাথার উপর যতো কাজ চাপিয়ে দিবেন মাথার কার্যকারিতা ততই বৃদ্ধিপাবে।হয়তো আপনি ঘুমাতে যাবেন এখন ভাবছেন সমস্ত চিন্তা বাদদিয়ে ঘুমিয়ে পরি,ঘুমাবেন তো অবশ্যই কিন্তু এখন যে কোন একটি বিষয়ে ভাবুন।কারন স্বপ্নে আমরা যা দেখি তা কিন্তু ঘুমানোর আগের চিন্তার ফল।
☞একটি বিষয়ে দুটি দিক আবিস্কার করুনঃমেধাবী হতে হলে আপনাকে বিশ্লেষনাত্বক ক্ষমতার অধিকারী হতে হবে।যে কোন বিষয়ের দুইটি দিক অর্থাৎ ভালো ও মন্দ দিক বিচারের ক্ষমতা থাকতে হবে।যে কোন বিষয়ের অন্ততপক্ষে ভালো মন্দ এই দুইটি দিক থাকে।মনে করুন আপনি পত্রিকায় মাদক নিয়ে একটি খবর পড়ছেন,বিষয়টা সম্পাদক সাহেব হয়তো খারাপ হিসেবেই প্রকাশ করেছেন।যেখানে আপনাকে বুঝানো হলো মাদক একটা খারাপ বিষয়।এই বুঝ নিয়ে পরে থাকলে আপনি কখনেই মেধাবী হতে পারবেন না।মাদক কি জিনিস সেটা আপনাকে জানতে হবে।এটি ব্যবহারের ফলে কি কি উপকার এবং কি কি ক্ষতি হয় সেটা আপনাকে খুজে বের কতে হবে।একদিকে ভালো বিষয় আর একদিকে মন্দ বিষয়গুলো রেখে আপনাকে মাদক সম্পর্কে আপনার ধারনা বিশ্লেষন করতে হবে।মাদক সম্পর্কে অন্যদের ধারনার সাথে যে আপনার ধারনা মিলে যাবে এমনকোন কথা নেই।একটি কথা মনে রাখবেন "মেধাবীরা একই কাজ ভিন্নভাবে করে"
☞একটি বিষয়ে দুটি দিক আবিস্কার করুনঃমেধাবী হতে হলে আপনাকে বিশ্লেষনাত্বক ক্ষমতার অধিকারী হতে হবে।যে কোন বিষয়ের দুইটি দিক অর্থাৎ ভালো ও মন্দ দিক বিচারের ক্ষমতা থাকতে হবে।যে কোন বিষয়ের অন্ততপক্ষে ভালো মন্দ এই দুইটি দিক থাকে।মনে করুন আপনি পত্রিকায় মাদক নিয়ে একটি খবর পড়ছেন,বিষয়টা সম্পাদক সাহেব হয়তো খারাপ হিসেবেই প্রকাশ করেছেন।যেখানে আপনাকে বুঝানো হলো মাদক একটা খারাপ বিষয়।এই বুঝ নিয়ে পরে থাকলে আপনি কখনেই মেধাবী হতে পারবেন না।মাদক কি জিনিস সেটা আপনাকে জানতে হবে।এটি ব্যবহারের ফলে কি কি উপকার এবং কি কি ক্ষতি হয় সেটা আপনাকে খুজে বের কতে হবে।একদিকে ভালো বিষয় আর একদিকে মন্দ বিষয়গুলো রেখে আপনাকে মাদক সম্পর্কে আপনার ধারনা বিশ্লেষন করতে হবে।মাদক সম্পর্কে অন্যদের ধারনার সাথে যে আপনার ধারনা মিলে যাবে এমনকোন কথা নেই।একটি কথা মনে রাখবেন "মেধাবীরা একই কাজ ভিন্নভাবে করে"
Valo laglo
ردحذفধন্যবাদ
حذفValo laglo
ردحذف