টেকনাফের পৌর কাউন্সিলর একরামকে কথিত বন্দুক যুদ্ধে হত্যাকরা হয়েছে।সেটা জানাজায়,কথিত সেই বন্দুক যুদ্ধের অডিও ক্লিপ প্রকাশ পাওয়ার পরেই।সেই কথিত বন্দুক যুদ্ধনিয়ে অনেক প্রশ্ন আসে,সরকারের অতন্ত্য দুজন গুরুত্বপূর্ন দায়িত্বশীল ব্যক্তি বন্দুক যুদ্ধে নিজ দলীয় এরকাম নিহত হওয়ার ঘটনায় তাদের নিজ নিজ অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন।তাদের দায় সারা বক্তব্যে,নিহত একরামের বিরুদ্ধে যে অমানবিক অন্যায় হয়েছে তা অস্বীকার করা হয়েছে।শুধু তাই নয় তারা অন্যায় কারির পক্ষে সাফাই করছে।যাক এসব কথা বল্লে হয়তো আর চাকরি হবে না!সারা জীবন হয়তো বেকার বসে ডিম পারতে হবে।
আসুন এবার জেনে নেয়াযাক,একরাম হত্যার কথিত বন্ধুক যুদ্ধের অডিও ক্লিপ প্রকাশ হওয়ায় কি বর্তা দিচ্ছে।
প্রথমত,মাদক বিরোধী অভিযানের নামে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করে নিরহ,নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে।
দ্বিতীয়ত,এরকাম হত্যার অডিও ক্লিপ প্রকাশ হওয়ার পর এটা প্রমানিত,যে কথিত মাদক বিরোধী অভিযানের বন্দুক যুদ্ধে যারা নিহত হয়েছেন বলে শুনা যাচ্ছে।তা আসলে একটা সাজানো নাটক ছাড়া আর কিছুই না।
তৃতীয়ত,অডিও ক্লিপটি প্রকাশ হবার পর,এইধরনের অভিযান পরিচালনাকারীরা,বন্দুক যুদ্ধের সময় আরও বেশী সতর্ক হবেন।
চতুর্থত,মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় সবারই অটো কল রেকর্ডিং চালু রাখা দরকার।
পঞ্চমত,কোন আপনজন ফোনে কলদিয়ে কথা না বল্লেও লাইনটি কেটে না দিয়ে, সময়নিয়ে বুঝতে চেষ্টাকরা বিপরীত দিকে কি হচ্ছে।
৬ষ্ঠত,অন্যায়,অবিচারের মত ঘটনাগুলোযে আজীবন চাপা থাকেনা,এরকারম হত্যার অডিও ক্লিপ,সেটাই প্রমাণকরে।
৭মত,বাংলাদেশ বর্তমানে যে একটি পুলিশি রাষ্ট্র,তারর প্রমাণ এই অডিও ক্লিপ।
হা হা হা
উত্তরমুছুন