রাজনীতিতে শেষকথা কিছু নেই।সকালে এক কথা বিকালে আর এক কথা তো রাতে আরেক কথা।এজন্য জাতীয় পার্টির এরশাদ সবচেয়ে বেশী সমালোচিত হয়েছেন।অনেকে তাকে পাল্টিবাজ,বেইমান বলেছেন।দশম সংসদ নির্বাচনের সময় থেকেই এ অভিযোগ আরও বেশী তোলাহয়।সে সময় না না করেও নির্বাচনে অংশনেয় এরশাদের জাতীয় পার্টি।এর পরেও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত হন।বেশ কয়েকবার নিজ দলের মন্ত্রীদের পদত্যগ করার কথা বল্লেও,নিজে কখনো পদত্যাগ করেননি।রাজনীতিতে এসব মামুলি ব্যপার।
স্বাধীনতা বিরোধী দল বলে যাদের নিবন্ধন বাতিল করেছে,সেই জামাতের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে একসময় অন্দলন করেছে আওয়ামী লীগ।তাদের সাথে আজ দা-কুমড়া সম্পর্ক।অবাক হইনা,বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রী ও সংবিধান প্রণয়ন কমিটির চেয়ারম্যান কামাল হোসেনের মত একজন প্রবিণ রাজনীতিবিদ যখন বিএনপি জামাতের সাথে জোট করে।একই কথা বলি,প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তলনকরি আ স ম আবদুর রব ও বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর বেলায়ও,যে কিনা নিজেকে শেখ মুজিবের সন্তান হিসেবে দাবি করে।শেখ হাসিনাও
বিএনপিকে আগুন সন্ত্রাসী,পেট্রোল বোমার মাধ্যমে মানুষ মারার অপরাধের জন্য বারবার তাদের সাথে সংলাপ করতে অনিহা প্রকাশ করেছেন।সেই প্রধানমন্ত্রীই কিনা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সাথে সংলাপ করতে রাজি হয়েছে।এমনকি সেই সংলাপ হয়েছে।যদিও ঐক্যফ্রন্টের একটি বড় অংশ বিএনপি সমর্থক।তবে সংলাপ কতটা সফল বা বিফল হয়েছে তার একটা প্রশ্ন থেকেই যায়।স্বাধীনতা বিরোধী দল বলে যাদের নিবন্ধন বাতিল করেছে,সেই জামাতের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে একসময় অন্দলন করেছে আওয়ামী লীগ।তাদের সাথে আজ দা-কুমড়া সম্পর্ক।অবাক হইনা,বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রী ও সংবিধান প্রণয়ন কমিটির চেয়ারম্যান কামাল হোসেনের মত একজন প্রবিণ রাজনীতিবিদ যখন বিএনপি জামাতের সাথে জোট করে।একই কথা বলি,প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তলনকরি আ স ম আবদুর রব ও বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর বেলায়ও,যে কিনা নিজেকে শেখ মুজিবের সন্তান হিসেবে দাবি করে।শেখ হাসিনাও
৫ই মে শাপলা চত্তরের মাধ্যমে গোটা দেশকে যারা কাপিয়ে দিয়েছিল,তাঁরা এতদিন "তেতুল"ছিলেন,পাচ বছর বাদেই তারাই এখন মিষ্টি হয়েছে।আর সেই হেফাজতও যাদের নাস্তিক বলেছিল তাদেরকেই"কাওমী জননী" উপাধী দিল!
দশম সংসদ নির্বাচনের আগে ১৪ ডিসেম্বরে বর্তমান সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর তার নির্বাচনী এলাকায় এক ভয়াভয় হামলার শিকার হন।কপাল গুনে নিজে বাঁচলেও অত্যন্ত ৬/৭জন নেতা কর্মী ছাড়াও সাধারন মানুষ প্রান হারায়।সেই হত্যাচেষ্টার অন্যমত প্রধান আসামী,নীলফামারী জামাতের আমির,একই সাথে চাদেরহাট ডিগ্রী কলেজের অন্যতম প্রভাবশালী শিক্ষক।উল্লেখ্য,কিছুদিন আগে,নীলফামারীতে নাশকতা করার লক্ষ্যে গোপন বৈঠকের সময়,যে ৩৪ জন সন্দেহ ভাজন জঙ্গীকে আটক করা হয়েছে,তাদের সবাইকে ঐ একই কলেজ থেকে আটক করা হয়েছে।গতকাল যখন মন্ত্রী নূর সেই কলেজের বহুতল ভবনের উদ্বোধন করতে এলেন,তখনও অবাক হয়ইনি
যেখানে তাকে হত্যার মাস্টারমাইন্ড ও জঙ্গীদের আশ্রয়স্থল সেখানে তিনি কিভাবে আসেন?কিন্তু তিনি এলেন উদ্বোধন করলেন এবং চলেও গেলেন।এতে জনমনে প্রশ্ন উঠতেই পারে আওয়ামী লীগ অথবা মন্ত্রী নূর জঙ্গী তৎপরতায় প্রত্যক্ষ বা পরক্ষভাবে মদতদিচ্ছেন না তো?
In what way
ردحذف