এইপোস্টটি একান্তই আমার নিজস্ব ব্যাক্তিগত মতামত ও আবেগের প্রতিফলন।বাংলাদেশকে অবমাননা করেতো নয়েই কাউকে কোনভাবে আঘাত করার উদ্দেশ্যে লেখাহয় নি।তারপরও কেউ যদি আমার লেখায় কোনভাবে আঘাত পেয়ে থাকেন তাহলে আগেই ক্ষমাা চয়ে নিচ্ছি।
★প্রসঙ্গ মুক্তিযোদ্ধার আত্নহত্যা
★মুক্তিযোদ্ধার শেষ ইচ্ছা
★মন্ত্রীর দায়সারা মন্তব্য
আজ দুঃখ ভরা ক্রান্ত মন নিয়ে বলতে ইচ্ছা করছে চাইনা আমারা এই স্বাধীন বাংলাদেশ,ফিরত দে আমার পরাধীন পূর্ববাংলা!এছাড়া কি বা আর বলার আছে!স্বাধীন দেশে একজন মুক্তিযোদ্ধা আত্নহত্যা করতে পারে ভাবাযায়?যে কিনা স্বাধীন দেশের জন্য জীবন বাজি ধরে এই দেশকে স্বাধীন করেছে সেই কিনা আজ তার আধিকার আদায় করতে না পেরে আত্নহত্যা করলো।তার জন্য এর কি কোন বিকল্পছিল না?এখনতার শক্তি,সাহস,মনোবল কিছুই আগেরমত নেই।বাদ্ধহয়ে তাই আত্নহত্যা করেছেন।চট্রগ্রামের সাতকানিয়া ইউনিটের সাবেক কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধা আইয়ব খান (৬২)।সেক্টর ফোরাম ঘোষণার জন্য টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন।কাজের কাজ হচ্ছিলো না, অনেক দিন ধরে কাজ হয় না হাওয়ায়।রাজধানীর তোপখানা রোডের কর্নফুলী নামের একটি আবাসিক হোটেলের ২০৪ নম্বর কক্ষে উঠেন ১৫ দিন আগে।মঙ্গলবার সকালে তিনি বিষপানে আত্নহত্যা করেন।
★প্রসঙ্গ মুক্তিযোদ্ধার আত্নহত্যা
★মুক্তিযোদ্ধার শেষ ইচ্ছা
★মন্ত্রীর দায়সারা মন্তব্য
আজ দুঃখ ভরা ক্রান্ত মন নিয়ে বলতে ইচ্ছা করছে চাইনা আমারা এই স্বাধীন বাংলাদেশ,ফিরত দে আমার পরাধীন পূর্ববাংলা!এছাড়া কি বা আর বলার আছে!স্বাধীন দেশে একজন মুক্তিযোদ্ধা আত্নহত্যা করতে পারে ভাবাযায়?যে কিনা স্বাধীন দেশের জন্য জীবন বাজি ধরে এই দেশকে স্বাধীন করেছে সেই কিনা আজ তার আধিকার আদায় করতে না পেরে আত্নহত্যা করলো।তার জন্য এর কি কোন বিকল্পছিল না?এখনতার শক্তি,সাহস,মনোবল কিছুই আগেরমত নেই।বাদ্ধহয়ে তাই আত্নহত্যা করেছেন।চট্রগ্রামের সাতকানিয়া ইউনিটের সাবেক কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধা আইয়ব খান (৬২)।সেক্টর ফোরাম ঘোষণার জন্য টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন।কাজের কাজ হচ্ছিলো না, অনেক দিন ধরে কাজ হয় না হাওয়ায়।রাজধানীর তোপখানা রোডের কর্নফুলী নামের একটি আবাসিক হোটেলের ২০৪ নম্বর কক্ষে উঠেন ১৫ দিন আগে।মঙ্গলবার সকালে তিনি বিষপানে আত্নহত্যা করেন।


এই লেখাটি বিভিন্ন ব্লগে প্রকাশিত হয় ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০