Monetize your website traffic with yX Media

গোটা বিশ্ব নাড়িয়ে দিল কোটা

সম্প্রতি কোটা বিরোধী আন্দোলন নিয়ে দেশে উদ্ভট পরিস্থিত তৈরি হয়েছে।ছাত্র সংগঠনগুলো আজ সাধারন ছাত্রছাত্রীদের যৌক্তিক দাবির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে,তাদের উপর হামলা করছে।সরকার-ও নিজের পিঠ বাঁচাতে নিরীহ নিরস্ত্র ছাত্রছাত্রীদের উপর প্রশাসনকে লেলিয়ে দিয়েছ। ইতোমধ্যে এ দেশ থকে ছয়টি তাজা তরুন প্রাণ হারিয়েছে।বিনা বিচারে ছাত্রলীগ সহ সরকারের লেলিয়ে দেওয়া গুন্ডারা আবু সাঈদ কে গুলি করে হত্যাকরছে।এ গুলি ও হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে বলছি,"আর যদি একটা গুলি চলে,আর যদি একটা ছাত্রের জীবন যায়,তাহলে বাংলাদেশের পরিনাম খুব খারাপ হবে"।

কোটা বিরোধী আন্দোলন মূলত শুরু হয়েছিল অনেক আগে থেকেই,যা প্রাতিষ্ঠানিক রূপলাভ করে ২০১৮ সালে।তারই ফলশ্রুতি ২০২৪ এ এসে এসব ঘটনার বহিঃপ্রকাশ। সরকার চাইলেই আরো আগে এ সমস্যার সুষ্ট সামাধন দিতে পারত।কিন্তু সরকারের আন্তরিকতার অভাবে আজ অনেকগুলো বাংলা মায়ের বুক খালি হলো।সে সময় সরকার বলেছিল কোটা সংস্কার আদালতের বিষয়,আর আদালত বলছে এটা সরকারের বিষয়,সরকার চাইলেই কোটা রাখতে পারে আবার না চাইলে বাদ দিতে পারে।কোটা সংস্কার আন্দোলনের কতো লোক নিহত বা আহত হয়েছে তার সঠিক হিসাব কেউ দিচ্ছে না!সরকার বলছে এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ২১০ টি (প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী)আন্দোলনকারীরা বলছে এর সংখ্যা আরো বেশী।

২০১৮ সালে ব্যাপক ছাত্র আন্দোলনের মূখে সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করে একটি পরিপত্র জারি করে সরকার।এবারের কোটা আন্দোলন শুরু হয়েছিলো ৫ ই জুন হাইকোর্ট ২০১৮ সালের সরকারি পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বহালের রায় দেয়ার পর।

 
ছাত্রদের এ আন্দোলন বিশ্বব্যাপি আলোচিত-সমালোচিত হয়েছে।স্বাধীনতার পর যেমন বাংলাদেশে এতো জনসমর্থন পূর্ন আন্দোলন আর দেখা যায়নি।তেমনি স্বাধীনতা পর এতো লোক হতাহতের ঘটনা এটাই প্রথম।ছাত্রদের আন্দোলন বরাবরের মতো এবারও শান্তিপূর্ণভাবে চলছিলো।এরই মধ্যে সরকার প্রধান আন্দোলনরত ছাত্রদের উদ্দেশ্যকরে বিশেষ এক শব্দ ব্যবহার করে।এতেই আন্দোলনে আগুনে ঘি ঢেলে দেয়ার মতো অবস্থা সৃষ্টিহয়।যদিও প্রধানমন্ত্রী ইংগিত পূর্ন শব্দটি আন্দোলনরত ছাত্রদের প্রতি ছিলোনা,এর পর ছাত্রদের আন্দোলন আরো বেগবান হায়, সরকারের দায়িত্বশীল ব্যাক্তি ছাত্রদের বিভিন্নভাবে উস্কানি দেয়।সরকারী দলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ যেখানে সাধারন ছাত্রদের পাশে থাকতে পারতো,সেখানে তারা তা না করে সাধারন ছাত্রছাত্রীদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে দমন পিড়নে অংশ নেয়। 


এরইমধ্যে ১৬ জুলাই রংপুরে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদ মৃত্যুর ঘটনায়,কোটা আন্দোলনের আগুনে আবার ঘি ঢেলে দেয়।আবু সাঈদ হত্যার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মূহুর্তেই ভাইরাল হয়। মূলত এর পর থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।সারা দেশের ছাত্ররা বিক্ষোভে ফেটে পরে। এদের নিয়ন্ত্রণ করে পুলিশ,ছাত্রলীগ বেপরোয়া হত্যাযজ্ঞ চালায়।হত্যা করাহয় শ'র উপরে মানুষকে (সরকারি হিসেবে)।

পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হয়ে উঠে,নানান অজুহাতে ১৮ জুলাই ফেসবুক সহ মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়,সেই সাথে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সীমিত করা হয়।এতো হত্যা খুন নির্যাতন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে রাতের আধারে অবর্ননীয় অত্যাচারের পরেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যার্থহয়ে ২১,২২,২৩ দিন দিনের সাধারন ছুটি সহ কারফিউ জারি করে। দেশের বিভিন্ন যায়গায় কারফিউ ভাঙ্গার খবর পাওয়া গেলেও,সরকারি দলের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন ও পুলিশ মিলে মারাত্বক হত্যাযজ্ঞ শুরু করে আওয়ামিলীগ সরকার।এরইমধ্যে ছাত্রদের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিশ্ব ব্যাপি ছড়িয়ে পরে।বিভিন্ন দেশের ছাত্ররা বাংলাদশের ছাত্রদের পক্ষে বিক্ষোভ সমাবেশ করে,প্রবাসী বাংলাদেশিরা এ সমাবেশে অংশ নয়,মালদ্বীপ ও ওমানে বিক্ষোভ সমাবেশ করায় প্রবাসীদের জেল জরিমানা করা হয়। এরমধ্যে ওমানের ৫৭ জন প্রবাসীর জেল হয় তারো মধ্যে ৩ জনের যাবজ্জীবন দেয়া হয়।

কারফিউ চলাকালে ছাত্ররা আন্দোলন চালিয়ে যায়,এতে অবশ্য বহু মায়ের বুক খালি হয়।আন্দোলন থামাতে নিরাপত্তার অজুহাতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় কেন্দ্রীয় সমন্বয়েকে হাসপাতাল থেকে ডিবিতে তুলে নেয়া হয়।সমন্বয়কারীদের নির্যাতন করার পর ডিবি প্রধান হারুনর সাথে সমন্বয়কারীদের খাবার টেবিলে একটি ছবি ছড়িয়ে পরে।এর পরেই ডিবি অফিস থেকে সমন্বয়কারীদের  আন্দোলন বন্ধের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পরে।সাধারন ছাত্ররা বুঝে যায় এটা জবরদস্তিমূলক ভিডিও।তাই তারা আন্দোলন না থামিয়ে আরো জোরদার করে।এদিকে দিনের পর দিন বিনা বিচারে ছয় সমন্বয়কদের আটক নিয়ে প্রশ্ন উঠে।হাইকোর্ট হারুন কে জাতির সাথে মশকারা না করতে নির্দেশ দেয়ার পরেও সমন্বয়কারীদের আত্নীয়দের সাথে আবার খাবার টেবিলে ছবি দেখা যায়।সরকার-ও এতে বিব্রতবোধ করে।শিক্ষকদের আল্টিমেটামের ভেতরে সমন্বয়কের ছেড়ে না দিলে শিক্ষকরা ডিবি থেকে তাদের ছাড়িয়ে আনে।এদিকে হারুনকে ডিবি প্রধানের পদে থেকে অব্যহতিদেয়া হয়।সমন্বয়কারী মুক্ত হয়ে জানিয়ে দেয় আন্দোলন বন্ধের ভিডিও বার্তা তারা নিজেথেকে দেয়নি।

আন্দোলনের নামে কিছু দুষ্কৃতকারী হাসপাতাল সহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা ও ভাংচুর করেছে,বিটিভি মেট্রোরেলে হামলা করেছে!প্রধানমন্ত্রী সে সব পরিদর্শনে যান,মেট্রোরেলে হামলার ক্ষয়ক্ষতি দেখে প্রধানমন্ত্রী কান্নায় ভেঙ্গে পরেন।সাধারন মানুষ তখন বলতে শুরু করে এতো  মানুষের প্রাণের চেয়ে মেট্রোরেলের দাম বেশী হয়ে গেল। বিভিন্নভাবে সরকার মানুষের তোপের মুখে পরে যায়।মেট্রোরেল বাংলাদেশের জন্য আর্শীবাদ। এই মেট্রোরেলের জন্য ৬ জাপানের ছয় বিদেশী নাগরিকের মৃত্যু সহ অনেক বাংলাদেশী প্রাণ হারিয়েছে।মেট্রোরেল বাংলাদশের একটি আবেগের যায়গা।এর বেহাল দশা দেখে যে কারো চোখে পানি আসতেই পারে।সেখানে যে মানুষটার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল এ মেট্রোরেল,সে হাউমাউ করে কাঁদতে পারে।একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে কখনোই মেট্রোতে হামলা করতে পারে না,সেখানে ছাত্ররা যারা নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছে তাদের পক্ষে মেট্রোতে হামলা করা সম্ভব নয়।মেট্রোতে হামলা ছাত্ররা নয়,যারা বিভিন্ন সময় দেশ বিরোধী নানান ষড়যন্ত্রে জারিত তাদের কাজ।মেট্রোরেল,বিটিভি ভবন পরিদর্শন,আন্দোলনে নিহতের স্বজন ও হাতাতদের দেখতে বিভিন্ন হাসপাতালে ছুটে জান প্রধানমন্ত্রী। সেটাও সাধারন মানুষ ভালো চোখে দেখে নি।তারা মনে করছে যার নির্দেশে আহত ও হত্যা করা হয়েছে তার দেখতে আসাটা মায়াকান্না ছাড়া আর কিছু নয়।আন্দোলনে আহত ও নিহতের স্মরনে ৩০ জুলাই একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়।ছাত্র জনতা রাষ্ট্রের এ শোক প্রতাখান করে,কালো ব্যাজের পরিবর্তে চোখে মুখে লাল কাপড় বেধে প্রতিবাদ জানায়

এদিকে আন্দোলন তখন তুঙ্গে। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন এখন আর ছাত্রদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই,সাধারন মানুষ সহ অভিভাবকদের আন্দোলন হয়ে উঠেছে।প্রবাসীরা কেন পিছিয়ে থাকবে!তারাও আন্দোলনে শরিক হতে চায়।প্রবাসীরা বিদেশ থকে দূর্বার আন্দোলন গড়ে তলে।তারা প্রথমে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠান বন্ধ করে,পরে রেমিট্যান্স পাঠানোই বন্ধ করে দেয়।পরিসংখ্যানে দেখানো হয় আটদিন আগের ১ দিনের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আসেনি।এতে সরকার আরো বিব্রত হয়ে পরে,টানা দশাধিক দিন বন্ধ থাকার পর ইন্টারনেট সহ ফেসবুক খুলে দেয় সরকার।এর আগে ফেসবুক,ইউটিউব ও টিকটকের সাথে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় নিজেদের কথা তুলে ধরে সরকার।
এই লেখাটা যখন লিখছিলাম তখনি ঘোষণা আসে, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছে আপাতোতো এই অসংশোধিত লেখাটাই প্রকাশ করছি,পরে আরো বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

ইন্টারনেট ফেসবুক খুলেদেয়া ও সমন্বয়কদের ছেড়ে দেওয়ায় আন্দোলন আবার প্রাণ ফিরে পায়।এবার বিভিন্ন দেশের ছাত্রদের সমর্থন নিয়ে সকল ছাত্র জনতা,অবিভাবক,সাবেক সেনা কর্মকর্তা, শিক্ষক,রিক্সাচাকল সবাই একতাবদ্ধ হয়ে আন্দোলনের কর্মসূচি দেয়।নয় দফার পরিবর্তে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ১ দফা কর্মসূচি গ্রহণকরে।এতে সরকার নরম হয়ে ছাত্রদের সাথে বসতে চায়।প্রধান সমন্বয় নাহিদ এক সময় বলেন, ক্ষমা চাওয়ার সময় শেষ হয়েছে।সরকার ছাত্রদের সাথে আলোচনার প্রস্তাবের পরেপরেই, কুমিল্লায় পুলিশ যুবলীগ ও ছাত্রদের সংঘর্ষে কয়েকজন ছাত্রের মৃত্যু হয়, সেই মর্মান্তিক ঘটনার ভিডিও হয়তো দেখে থাকবেন।দরজাটা একটু খুলেন আঙ্কেল.. প্লিজ আঙ্কেল দরজাটা খুলেন। 

৩ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ৫ আগষ্ট সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়।এতে বাংলার আপামর জনগন সাড়া দেয়।৪ আগষ্ট বিকেলে আবার সকল ধরনের ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া হয়।উল্লেখ্য এর আগে ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী বিভিন্ন বক্তব্য দিলেও, প্রথম দফার বন্ধ ইন্টারনেট খুলে দেয়ার পর, প্রকাশ্যে ক্ষমা চায়।এর পর বিকেলের কিছু পরে সরকার আবারও দিন দিনের কারফিউ জারি করে।এ দিন সারা বাংলাদেশে পুলিশ সহ অসংখ্য মানুষ প্রান হারায়।সন্ধা ৬ টা থেকে কারফিউ জারির পর সে সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বাড়তে থাকে।৫ আগষ্ট সহিংসতা আরো বাড়ে। এর পর দুপুর ২ টা নাগাত শেখ হাসিনা সেনাবাহিনী হাতে রাষ্ট্রপতির কাছে নিজের পদত্যাগপত্র জমা দেন।বোন শেখ হাসিনাকে সঙ্গে নয়ে সেনাবাহিনীর বিদেশ হেলিকপ্টারে করে প্রথমে ভারত ও পরে লন্ডনে যান।দেশে তখন ছাত্র জনতা বিজয় উল্লাসে ফেটে পরে।এ জেন নতুন বাংলাদেশ।৭১ এর পর আবার ২৪ এ যেন বাংলাদেশ নতুন করে স্বাধীনতা লাভ করলো।সাথে সাথে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সারা বাংলাদেশে বিজয় মিছিল বের করে। এ যেন তাদের বিজয়।ছাত্রদের বিজয়কে তারা তাদের নিজেদের বিজয় হিসেবে নিমেষেই নিজেদের করে নিয়েছে।মূলত পদত্যাগ করার প্রক্রিয়া আরো আগে থকেই নেয়া হয়েছে।এ জন্য শেখ হাসিনা নিজেদের রাজনৈতিক ব্যাক্তি ছাড়াও শিক্ষক মহল,জাতীয় নিরাপত্তা সাথে আলোচনা করে নেন।

তবে যে ছাত্রদের আন্দোলনের কারনে সরকারের পতন হলো,সেনাবাহিনী সে ছাত্রদের সাথে না নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে বৈঠক করেছেন।পরে অবশ্য ছাত্রদের নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছেন।

কোটা বিরোধী আন্দোলন ও সরকার পতনের ঘটনা গভিরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি,আর মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি সম্পর্কে ধারনা নিতে চেয়েছি।উল্লেখ্য,পরিবার ও কর্মের কারনে আন্দোলন নিয়ে যেখানে আমি টু শব্দ পর্যন্ত করতে পারিনি,সেখানে আমি কিছুদিন আগেও ১৯৭১ এ যারা যুদ্ধ করেনি তাদের অনেক গালাগাল দিয়েছে।আমি মনে মনে ভাবতাম যুদ্ধের সময় আমি থাকলে দেশের জন্য যুদ্ধ করতাম।সেই আমিই আন্দোলনের দিনগুলিতে ঘরে বসে শুয়ে নিঃশ্বাস কাটিয়ে দিয়েছি।এ জন্য নিজেকে ধিক্কার জানাই।তাহলে সে সময়তো বটেই এ আন্দোলনের যারা অংশগ্রহণ করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে তারা কত বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে আন্দোলন করেছে? তাদের প্রতি সম্মান না জানালে অন্যায়েই হবে।তবে আমি বরাবরের ন্যায়ের পক্ষেই ছিলাম আছি থাকবো।

আপনার মূল্যবান মতামত প্রদান করুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন
Monetize your website traffic with yX Media