আজব কারখানা
এখানে নিয়ম কানুনের
নেই কোন বালা
এখানে বাকস্বাধীনতা বলতে কিছু নাই
স্বাধীনভাবে বল্লেকথা,মামলা খেতে হয়
স্বাধীনতার জন্যারা জীবন করলো দান
এদেশের পুলিশ তাদের করলো জুতাদান
এর বিরুদ্ধে বল্লে কথা,ছিটায় জল কামান
এভাবে কত সহ্য করবো আর?
জাল সনদ নিয়ে করলো যারা ব্যবসা
তারাই নাকি এ দেশের আমলা
তাদের বিরুদ্ধে হোলনা কোন মামলা
আসলে তারা হলো কামলা
নারীর প্রতি সহিংসতার করলে প্রতিবাদ
জীবন তাদের হয়ে যায় বরবাদ।
আইন নাকি ব্যবসা,করে সবাই ধান্দা
ধান্দা বেজের ফান্দেপরে সবাই এখন শান্ত
রাজনীতির কথা নতুন করে বলবোকি আর
তার কথা সবাই এখন সবাইকে জানান
রাজনীতিতে নাই নীতি,অভাব শুধু সু-নীতির
প্রতিনিধি নয়তো তারা,যারা জনপ্রতিনিধি
তারা এখন করে সজনোপ্রিতি
নিয়ম-কানুন নাই রে ভাই
অ-নিয়মে ভরা
অ-নিয়মের অভিযোগে,যারা অভিযুক্ত
পারপেয়ে যায় তারা,যারা রাজনীতিতে যুক্ত
স্বাধীনতার বিরোধী যারা,তারা রাষ্ট্রদোহী
তাদের বিচার করতে কেন,এতো গড়িমসী?
এতে বছর পরও কেন,হয়নি তাদের বিচার
এই কথার দিতেহবে,উচিতো জবাব
পরীক্ষার আগে যেখানে প্রশ্নহয় ফাসঁ
সেই শিক্ষাদিয়ে,কি হবে আর কাজ?
হয়না কোন প্রতিকার,হয়না কোন বিচার
পারপেয়ে যায় তারা,যারা করে ছাত্র-সংসদ
আগে আছে ছাত্র
আসলে তাদের ছেলে-মেয়েরাই
এখন বিয়ের উপযুক্ত পাত্র।
সুশীলরাতো,নয় যে সুশীল
তারা এখন বিভক্ত
সংগঠনের হাড়ি নিয়ে বসে পরে
বিদেশ হতে বস্তা আনে
কাজ হয়না যে কিছু।
শিক্ষকেরা নয় যে এখন শিক্ষাগুরু
তারা এখন হয়েগেছে যৌনগুরু
চিকিৎসক নয় যে,তারা যারা চিকিৎসা করে
ভাবখানা আর আচরব দেখে
মনেহয় তারা,যেন আস্তএক গরু
দূর্নীতি আর অ-নিয়মে,দেশটা একাকার
কেউ শোনেনা কার কথা
নেই কারও মানবাধিকার
আসলে আমাদের নেই কোন
মানবিক বিচার
ছোটদের স্নেহ হয়না,হয় অনাদর
গুরুজনের শ্রোদ্ধাহয় না
হয় যে শুধু অবহেলা
আসলেই এটা একটা আজব কারখানা
দারুন
উত্তরমুছুন