tag:blogger.com,1999:blog-49010580473759024792024-03-28T19:52:43.003+06:00রুপমের ব্লগজীবন যেখানে যেমন.... ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.comBlogger159125tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-11421841068982715012024-03-22T18:04:00.000+06:002024-03-22T18:04:08.994+06:00আব্বার জানাজায় দাঁড়িয়ে এমনিতেই আব্বার জানাজা নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। তার উপর ভাইয়ার আসতে দেড়ী হওয়ায় অবস্থা আরও বেগতিক। ভাইয়া আসার পরেই তড়িঘড়ি করে জানাজায় দাড়িয়ে গেল। ঘটনার আর্কষিকতায় আমি হতভম্ব হয়েগেছি।নিজের বাবার জানাজা হলেও আমি সবার পিছনের কাতারে। যাইহোক আব্বার জানাজায় দাড়িয়ে ভাইয়া কাদো কাদো স্বরে সবার উদ্দেশ্যে বলছে,আমার বাবা আজ পৃথিবীতে নেই,সবার সাথে চলতে ফিরতে কারো মনে যদি কষ্ট দিয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা করে দিবেন,আর কারো কাছে যদি টাকা পয়সা নিয়ে থাকে তাহলে আমাকে জানাবেন যথাসাধ্য দেওয়ার চেষ্টা করব। বাবার শোকে স্তব্ধ আমি ভাইয়ার কথাগুলো শুনছি আর আর কাঁদছি। আর মনে মনে ভাবছি ভাইয়া এতো ভালো হলো কবে থেকে। বাবা বেঁচে থাকতে ভাইয়া তখন আমাদের কোন খোঁজ খবর নেয়নি। তখন বাবার মৃত্যুর পরে ভাইয়ারে এমন পরিবর্তন আমাকে বিস্মিত করল। জানাজা শেষ করে রাতে বাড়ি ফিরেও ভাইয়ার কথাগুলো আমার কানে ঝনঝন করে বাঁজতে থাকলো। তাই রাতে ভাই আর হাত চেপে ধরে,বললাম ভাইয়া আব্বা তো অনেক ঋণ মহাজন করে গেছে তুই কি একাই পারবি এসব শোধ করতে। তখন ভাইয়া বলল নিজের বাবাই তো ঋণ মহাজন করে গেছে এসব তো আমাদেরই শোধ করতে হবে এখন তো তোর কোন অবলম্বন নাই তাই আমাকেই শোধ করতে হবে আমি চেষ্টা করবো সব কিছু শোধ করে দিতে তুই কোন চিন্তা করিস না। ভাইয়ার কথায় শোকে স্তব্ধ আমি মনোবল ফিরে পেলাম। কারণ আমি জানি বাবার অনেক ঋণ মহাজন আছে অনেকে বাবার কাছে টাকা পয়সা পাবে। আব্বা অনেকের কাছ থেকে টাকা পয়সা পাবে। আব্বার সব কাজে আমি পাশে ছিলাম তাই আমি জানি কে কত টাকা পাবে আর কে কি কি পাবে। সেদিন সারারাত ধরে চিন্তা করলাম ভাইয়া যদি না থাকতো তাহলে আব্বার সমস্ত ঋণ আমাকেই পরিশোধ করতে হতো। এমনিতেই তখন আমার করার মত কিছুই ছিল না এমনকি নিজের পেটের ভাতটুকু কামাই করতে পারিনি। <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgyfCwGyJKl07UZ4R_BzMNcOa7nGnGH6K2lWCeZcxGQSyqeDqK-pSMEOFap_W1bdE-TTEohGpk3LwHIPfeEq22Oy2xWGAzVFZtPFUMrCFU7dILDpr-Jm83wFnlV4QwBtCjKkOACAt-EGlYAzXWhD7ZEzqQpKFrdGeib5UJO_jlsjEg4v4WR9UenC0A7VU8/s768/000000_474869893_kdpmpp2m15_PS7.5___%5Bgenerated%5D.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="512" data-original-width="768" height="213" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgyfCwGyJKl07UZ4R_BzMNcOa7nGnGH6K2lWCeZcxGQSyqeDqK-pSMEOFap_W1bdE-TTEohGpk3LwHIPfeEq22Oy2xWGAzVFZtPFUMrCFU7dILDpr-Jm83wFnlV4QwBtCjKkOACAt-EGlYAzXWhD7ZEzqQpKFrdGeib5UJO_jlsjEg4v4WR9UenC0A7VU8/s320/000000_474869893_kdpmpp2m15_PS7.5___%5Bgenerated%5D.jpg" width="320" /></a></div><br /><div><br /></div><div><span style="font-size: 17px;">দুইদিন পর থেকেই অনেকে আসতে লাগলো যারা আব্বার কাছ থেকে টাকা পয়সা পাবে। তারা সবাই আমার কাছে আসতো কারণ তারা শুধু আমাকেই ভালোভাবে চিনতো আমি সবসময় বাবার সাথে থাকার কারণেই তারা আমাকে চিনত। তবে এমন অনেক লোক আছে যারা আব্বার কাছে টাকা পাবে কিন্তু আমাকে এসে কেউ জানায়নি তবে সেটা আমি জানতাম। আমার এমন অনেক লোক ছিল যাদের কাছে আব্বা টাকা পাইতো তাদের দুই একজন ছাড়া আর কেউই এসে বলেনি যে আমার কাছে তোমার আব্বা টাকা পাবে। আমি সবকিছু জানার পরেও কারো কাছ থেকে টাকা চাইনি অনেকেই নিজের ইচ্ছায় দিতে চাইলেও আমি তাদের কাছ থেকে কোন টাকা পয়সাই নেই। <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKs17OiwwFdZtU4GWJLlAs6qdVBg82alRgnnHWytkbBow86pTR_BHer3pYsGd3jqZqF1iPvk1vF00KqOyrrfHPCXbaTT9C3G89xotJemJMVw45iPZh2vGHQIKLtvZ2NzkhTukzUQXrjChmMZVrYoCnyRjscVs-AkhgpFtTYElPoK0TndH95C-cQvBhHVI/s768/000000_597307945_kdpmpp2m15_PS7.5_cewe_telanjang_dan_sedang_menjulurkan_lidah_%5Bgenerated%5D.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="512" data-original-width="768" height="213" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKs17OiwwFdZtU4GWJLlAs6qdVBg82alRgnnHWytkbBow86pTR_BHer3pYsGd3jqZqF1iPvk1vF00KqOyrrfHPCXbaTT9C3G89xotJemJMVw45iPZh2vGHQIKLtvZ2NzkhTukzUQXrjChmMZVrYoCnyRjscVs-AkhgpFtTYElPoK0TndH95C-cQvBhHVI/w320-h213/000000_597307945_kdpmpp2m15_PS7.5_cewe_telanjang_dan_sedang_menjulurkan_lidah_%5Bgenerated%5D.jpg" width="320" /></a></div><br /></span><br /></div><div><span style="font-size: 17px;"><br /></span></div><div><span style="font-size: 17px;">এভাবে সব পাওনাদারের একটা লিস্ট করতে থাকলাম। আব্বার মৃত্যুর ৪০ দিন পর সেই লিস্টটি ভাইয়ার হাতে ধরিয়ে দিলাম। সেদিন ভাইয়া কোন কিছু না বললেও। আব্বার মৃত্যুর এক বছর পরে। যেদিন আমাকে বাড়ী থেকে তাড়িয়ে যাওয়া হয়। সেদিনও ভাইয়া আমাকে জানালো সে একটাকাও দিতে পারবে না। সেই সাথে ভাইয়া আমাকে আরো জানিয়ে দিল আমি আব্বার কোন কিছু খাইনি আব্বা যদি কোনদিন কোন ধার দেনা করে থাকে সেটা শুধু তোদের জন্যই করেছে আর তোরাই শুধু খেয়েছিস আমার জন্য কোন কিছু করেনি আমি এসব কোন কিছুই শোধ করতে পারবো না! এমনটা হবে সেটা আমি আগেই জানতাম। সেদিন শুধুমাত্র সবার চোখে ভালো হওয়ার জন্যই এসব কথা বলেছিল। তবে এতে আমি কোন কিছু মনে করিনি। </span><br /></div><div><span style="font-size: 17px;">এদিন থেকে ভাইয়ার কাছে কোন কিছু না দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কিন্তু পড়াশোনার মাঝখানে এমন একটা সময় এসেছিল যখন আবার পকেটে দুই বেলা ভাত খাওয়ার টাকা ছিল না। তখন বাধ্য হয়ে ভাইয়ার কাছে দুই কেজি চাউল কিনে চেয়েছিলাম, সেদিনও আমি ব্যর্থ হয়েছিলাম। তবে ভেঙ্গে পরিনি চেষ্টা করেছি আজকে আমি বেঁচে আছি। এর মাঝে একজন শুধু আব্বার কাছে ৫০০ টাকা পেতো। সে কয়েকবার ভাইয়াকে তাগিদ দিলেও ভাইয়া সেই টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়।এভাবে কয়েকদিন চলার পরে বাধ্য হয়ে তাকে বলেছি সে ৫০০ টাকা আমি দেবো। এরপর থেকে পাওনাদার আমার কাছে ধন্যা দিতেই থাকে কিন্তু আমার কাছে সে সময় সেই টাকাটাই ছিল না। যাইহোক অনেক কষ্টের পর আমি সেই টাকাটা পরিশোধ করেছিলাম। এখন পর্যন্ত অন্যান্য পাওনাদারের পাওনা পরিশোধ করতে না পারলেও এখনো চেষ্টা করে যাচ্ছি আব্বার পাওনাদার গুলো পরিশোধ করতে। </span><br /></div><div><span style="font-size: 17px;">এভাবে হাজার কষ্ট করার পরে একটুখানি শান্তির দেখা পেতে যাচ্ছিলাম। আমার পক্ষ থেকে আমি ভাইয়াকে কখনো ঠকানোর চিন্তাই মাথায় আনিনি। কিন্তু ভাইয়া সব সময় আমাকে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। আমার সকল কাজে সে সব সময় বাধার সৃষ্টি করেছে। যদিও তার উপকারে আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি,কিন্তু সে সব সময় আমাকে অসহযোগিতায় করেছে বারবার। যে ব্যাংক থেকে আমার ব্যবসা দেখিয়ে তাকে লোন পাইয়ে দিয়েছি,আমার ব্যবসা যখন খারাপ চলছিল তখন সেই ভাইয়াকে সেই ব্যাংকে সুপারিশ করতে বলার পরেও সে আমার জন্য ভেটো দিয়েছিল! তবে ভাইয়া আর একটা জিনিস লক্ষ্য করেছিলাম,আমি নষ্ট হই ধ্বংস হই বিফলে যাই আমার সবকিছুই বিলিন হয়ে যাক আমি ফকির হই এ সব বিষয়ে ভাইয়া সাহায্য না চাইলেও সে সব সময় আমার পাশেই ছিল। </span><br /></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-84146503350694126252024-02-21T22:13:00.003+06:002024-02-21T22:13:50.766+06:00২১ ফেব্রুয়ারী একটি চেতনার মৃত্যু <div><span style="font-size: large;"><span>ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে ১৬০০ সালে ব্রিটিশরা এই দেশে প্রবেশ করে। কলঙ্কিত পলাশী যুদ্ধের নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের মাধ্যমে ১৭৫৭ সালে উপমহাদেশের শাসনভার চলে যায় ব্রিটিশদের হাতে। বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহ ও কৌশলে ব্রিটিশরা প্রায় ২০০ বছর ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করে। এরপর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ ১৯৪৭ সাল,১৪ ও ১৫ ই আগস্ট পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি রাষ্ট্রের জন্ম হয়। আর এর মাধ্যমেই ব্রিটিশদের দূ'শ বছরের শাসন ও শোষণের অবসান ঘটে। পূর্ববঙ্গ অর্থাৎ বর্তমানের বাংলাদেশ অংশ নিয়ে গঠিত হয় পাকিস্তানের রাষ্ট্রের।জন্মের পর থেকেই পাকিস্তান পূর্ববঙ্গের প্রতি ব্রিটিশদের চেয়েও খারাপ আচরণ করতে থাকে। পাকিস্তান সৃষ্টির পরে প্রথম আঘাত আসে ভাষা নিয়ে।১৯৪৮ সাল পাকিস্তান ঘোষণা করে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু। যেখানে পাকিস্তানের ৫৬ শতাংশ মানুষের মুখের ভাষা হচ্ছে বাংলা সেখানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মেনে নিতে পারেনি সে সময়ের যুবসমাজ। ঘটনা প্রবাহের ধারাবাহিকতায় এবং পাকিস্তানের ধারাবাহিক চাপের ফলে ১৯৫২ সালে ২১শে ফেব্রুয়ারি সালাম, বরকত রফিক, জব্বার সহ নাম না জানা আরও অনেকে রাষ্ট্রভাষা বাংলা ভাষার জন্য রাজপথে নিজেদের তাজা রক্ত ঢেলে দেয়। এরপরই পাকিস্তান বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। এর মধ্য দিয়ে পৃথিবীতে একটি অদ্বিতীয় ইতিহাস রচিত হয়। পৃথিবীতে আর কোথাও ভাষার জন্য যুদ্ধ করতে হয়নি। বাঙ্গালীদের নিজস্ব একটি ইতিহাস রচিত হয়।</span>এরপর ২০০০ সালে ইউনেস্কো ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে ঘোষণা করে।এতে আর একবার গর্বে বুক ভরে যায়।<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh7yofAGpxB7Tqu8gGRPoqL0qZJqDb-2ShwJOGcLrk9vQArEFcACdzxlTY3Xp3vMZEvufU7suvPT4mRKBc-CEwJrfbghEcfY-LkR0p6glmd1nWNagkaUQ12Vt5JbnRk6slBVFNU7e_G1xy3DGzfri4_MDCjD0zyY_QsJWJFba3trKYZQH3fb_fdaGbSSTA/s1024/_a6b183ba-ff87-4feb-8710-9030b10049a8.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1024" data-original-width="1024" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh7yofAGpxB7Tqu8gGRPoqL0qZJqDb-2ShwJOGcLrk9vQArEFcACdzxlTY3Xp3vMZEvufU7suvPT4mRKBc-CEwJrfbghEcfY-LkR0p6glmd1nWNagkaUQ12Vt5JbnRk6slBVFNU7e_G1xy3DGzfri4_MDCjD0zyY_QsJWJFba3trKYZQH3fb_fdaGbSSTA/s320/_a6b183ba-ff87-4feb-8710-9030b10049a8.jpeg" width="320" /></a></div><br /></span><table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><tbody></tbody></table></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">ছোটবেলা থেকে এসব গল্প শুনে শুনে বড় হয়েছি।আর এই ইতিহাস বুকে <span><a name='more'></a></span>ধারণ করে বড় হয়েছি, নিজেদের গৌরবের উজ্জ্বল ইতিহাসের জন্য বুকটা ভরে যেত, বায়ান্ন, একাত্তরের কথা শুনলেই গায়ে কাটা দিয়ে উঠত। দেশকে ভালোবেসে কত কিছু করতে চেয়েছিলাম কিন্তু কোন কিছুতেই সফল হতে পারেনি। দেশের জন্য কিছু করার জন্য তরুণ বয়সেই,"তরুণ সংঘ" নামে একটি সংগঠন গড়ে তুলি।আর এই সংগঠনের প্রথম কাজ ছিল এলাকার নিরক্ষর মানুষের মাঝে অক্ষর জ্ঞান ও সাক্ষরতা প্রদান। এজন্য একটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। কিন্তু এলাকার কিছু প্রভাবশালী মানুষের বিরোধিতার কারণে তা আর চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। তারপরেও মাথা উঁচু করে বলতে চাই একজন হলেও আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে সাক্ষরতা পেয়েছেন। যিনি এখন ছোট হলেও ব্যবসা করছে,আগে যেখানে পায়ে টানা ভ্যান গাড়ি চালক ছিলেন।এর পরের কাজটি ছিল ভাষা শহিদের সম্মানে শহিদ মিনার স্থাপন করা।এর জন্য স্থান নির্ধারণ করতেই হিমশিম খেতে হয়। ২০১১ সালে এলাকায় আমার প্রচেষ্টায় প্রথম শহিদ মিনার স্থাপন করা হয়।সে বছরেই এলাকার বিরোধপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণের সফল ভাবে শহিদ দিবস পালিত হয়। এলাকাবাসীর সমর্থন ছাড়া কোন কাজ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এলাকাবাসীর সহযোগিতা তো দূরের কথা অসহযোগিতায় করেছে বারংবার।এলাকার একজন শিক্ষকের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে এলাকার প্রথম শহিদ মিনারটি নিশ্চিহ্ন করা হয়। </span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">২০১৩ সালে যুদ্ধ অপরাধীদের বিচারের দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চ গঠন করি। এরপর পেটের দায়ে রাজধানীতে পাড়ি দিলে সবকিছুতেই ভাটা পড়ে যায়। স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, একুশে ফেব্রুয়ারি এসব শুনলেই যেখানে গয়ে কাঁটা দিত, সেখানে অনুভূতিগুলো ভোতা হয়ে গেছে। আগের অনুভূতিগুলো আর কাজ করে না।রাজধানীতে থাকলেও একের অধিক স্মৃতিসৌধে যাওয়া হয়নি। বইমেলাতে তো যাওয়ায় হয়নি! একুশে ফেব্রুয়ারি ছুটি থাকলেও প্রাণের উৎসব বই মেলায় যাওয়া হয় না, যেখানে অনেক স্বপ্ন ছিল সারাদিন স্মৃতিসৌধে আর সারা মাস বই মেলাতে পড়ে থাকবো।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">মূলত বর্তমানে বাংলার মানুষের আচার-আচরণে আমার চেতনাগুলো মরে যাচ্ছে।আমার পরে আমার উত্তরসুরিরা আবার শহিদ মিনার স্থাপন করে। প্রথম দুই একবার আমার খোঁজ খবর নিলেও এখন আর কেউ খোঁজ খবর কেউ নেয় না। সেদিন দেখলাম যে শিক্ষকের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে আমার শহিদ মিনারটি নিশ্চিহ্ন করা হয়েছিল,সেই শিক্ষকেই এবারের শহিদ দিবসের প্রধান অতিথি! তিনি নাকি এবার চেয়ারম্যান নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। ঘটা করে শহিদ দিবস পালন করলেও জেলায় যে একজন ভাষা যোদ্ধার বাড়ি আছে তা ক'জনের বা জানে?আমরা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলি, কিন্তু ন্যায় ও সত্যের কথা বলতে ভয় পাই। বিভিন্ন দিবস আসলেই দেশের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মুখে কথার খই ফোটে। এবার একুশে ফেব্রুয়ারি দেখলাম একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মূখেফেনা তুলছে।আমার কথা হচ্ছে উনি ভাষা দিবস সম্পর্কে কি জানেন? বাংলাদেশের যা অর্জন তাঁর কোনটিতেই এই প্রভাবশালীদের অবদান নেই। বাংলার অর্জনে খেটে-খাওয়া,দিনমজুর ও সাধারণ জনগণের অবদান সবার উপরে।তাই সাধারণ মানুষের কথা তুলে ধরতে হবে। তা নাহলে চেতনা বলতে শুধু শব্দটি থেকে যাবে। যেটা একটা ব্যবসায়িক হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার হবে। </span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-59007917896781348542024-01-07T12:38:00.001+06:002024-01-07T12:38:17.204+06:00ব্যর্থ রাষ্ট্র<div><span style="font-size: large;">জনগণের জান মালের নিরাপত্তা বিধান করার রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর মধ্যে একটি অন্যতম কাজ। মানুষের জানমালয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় সম্পত্তিগুলোর সঠিক ব্যবহার রক্ষণাবেক্ষণ ও সংরক্ষণ রাষ্ট্রের দায়িত্ব।আর এসব রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলো পালন করার দায়িত্ব যাদের দেওয়া হয় তার নাম সরকার। একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর দেশের জনগণ রাষ্ট্রের সমস্ত কর্মকান্ডগুলো পরিচালনার জন্য একদল লোক বেছে নেয় যার নাম সরকার। এই সরকার রাষ্ট্রের হয়ে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। রাষ্ট্র যখন তার উপর অর্পিত দায়িত্বগুলো একে একে পালন করতে ব্যর্থ হয় তখন সে রাষ্ট্র ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়ে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়। <br /></span></div><div><span style="font-size: large;">বর্তমানে বাংলাদেশের যে অবস্থা,ব্যক্তিগত অভিমত হিসেবে আমার কাছে বাংলাদেশটা ব্যর্থ রাষ্ট্রের পরিণত হচ্ছে।যদিও সরকারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ও আস্থা আছে, তারপরও কিছু কিছু বিষয় দৃষ্টিকুট অযৌক্তিক হওয়ায় রাষ্ট্রেরপ্রতি বিরূপ মনোভাব তৈরির অন্যতম কারণ।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের আবির্ভাব হলেও ক্রমে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক হয়ে পড়ছে। নির্বাচন আসলেই সাম্প্রদায়িকতা বিষবাষ্পের মত রকেট গতিতে সমগ্র বাংলাদেশের ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে দেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চলমান। এ সময়ে এসেও বাংলাদেশের নির্বাচনকালীন সহিংসতা কমেনি বরং দিন দিন হয়তো বৃদ্ধি পাচ্ছে।যদিও পূর্বে তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন তথাকথিত নির্বাচন হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে, আর এসব নির্বাচনে সহিংসতার মাত্রা কম ছিল। হতে পারে সহিংসতা না হতে হতে এমন পর্যায়ে চলে গেছে একটু সহিংসতা হলেই সেটাকে বড় মনে হয়।আজ ৭ ই জানুয়ারি বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচন পূর্ব কয়টি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া তেমন কোন সহিংসতা ঘটেনি। তবে এই যে দুই একটি ঘটনা ঘটছে তা সবারমতো আমার মনেও গভীরভাবে দাগ কেটে গেছে। </span></div><div><span style="font-size: large;">পূর্বের কয়েকটি নির্বাচনে তেমন কোনো প্রতিদ্বিতা ছাড়াই বাংলাদেশের নির্বাচন হয়ে আসছে। বলা যায় এককভাবে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে। এসব নির্বাচনে বাংলাদেশের অন্যতম শক্তিশালী রাজনৈতিক দল জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে ছাড়াই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। সরকারি দল আওয়ামী লীগের বারবার অনুরোধের পরেও এই সাজানো নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেনি।বিকল্প পদ্ধতি গ্রহণ না করেই, সংবিধানের দোহাই দিয়ে আওয়ামী লীগ নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। আর বরাবরের মতোই বিএনপি এই হঠকারিতা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে না। স্বভাবতই এ দুলে দু দলের মধ্যে সব সময় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দ্বন্দ লেগেই থাকে।কোন পক্ষেই কোনো পক্ষকে ছাড় দিতে চায় না।এইদিকে আওয়ামী লীগ জান প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করছে নির্বাচনী টাকে গ্রহণযোগ্য এবং সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত করার,অপরদিকে বিএনপি এবং সম্মাননা রাজনৈতিক দলগুলো চাচ্ছে যেকোন ভাবে নির্বাচনটাকে বানচাল করা। নিজ নিজ অবস্থান থেকে দু দলই চেষ্টা করছি নিজেদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার।তাদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে হিং কোন কাজ নেই যে তারা করছে না,এমনকি মানুষ হত্যার মতো কাজও তারা করতে পিছুপা হচ্ছে না।( যদিও এসব সহিংসতা কারা করছে তা দিয়ে এখনো অনিশ্চিত)। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরেই আওয়ামী লীগ কিছুটা সহনশীল হলেও তফসিল ঘোষণার পরেই বিএনপি আরো বেশি সহিংস হয়ে ওঠে। তবে বিএনপি এবার দেশের আর কোথাও সহিংসতা ঘটাতে না পারলেও বাংলাদেশ রেলওয়ের উপর প্রচন্ড মাত্রায় সহিংসতা করছে।রেল লাইন অচল করে দেওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন বগিতে অগ্নি সংযোগ করার ঘটনাও ঘটেছে। এর আগে মতিঝিলে ট্রেনে অগ্নিসংযোগ করা এবং সর্বশেষ পাঁচ ই জানুয়ারি ঢাকার গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেস এ অগ্নি সংযোগের ঘটনা অন্যতম।নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরপরই নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে রাষ্ট্র একুশ জোড়া ট্রেন বন্ধ করে দিয়েছে।যে বিএনপিকে তোয়াক্কা না করে এককভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে রাষ্ট্র সেখানে কেন বিএনপির ভয়ে ২১ জোড়া ট্রেন বন্ধ করতে হবে?রাষ্ট্র থেকে বিএনপি কি তবে এত শক্তিশালী?জনগনের জান মালের নিরাপত্তা বিধান করা যেখানে রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব। সেখানে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যমকে নিরাপত্তাহীনতায় বন্ধ করতে হয়।তখন কি সে রাষ্ট্রকে সফল রাষ্ট্র বলা যায়?</span></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEifEXFG5HT6dlcvZGECt7B91ueeTPgSNJEMfPpMu6CVeXuTXp2PU-RRTl-e82r6FgKSE5s-MEe96-wWNjBWVg6xetF6lu5fsXUJIfG0rZ9LiZG6d1VLlRtnErA59kd2ziMWjTytMutRw6I/s720/IMG_ORG_1704609227558.jpeg"><span style="font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="652" data-original-width="720" height="652" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEifEXFG5HT6dlcvZGECt7B91ueeTPgSNJEMfPpMu6CVeXuTXp2PU-RRTl-e82r6FgKSE5s-MEe96-wWNjBWVg6xetF6lu5fsXUJIfG0rZ9LiZG6d1VLlRtnErA59kd2ziMWjTytMutRw6I/s720/IMG_ORG_1704609227558.jpeg" width="720" /></span></a></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;">
বিশ্বাস করেন যেদিন গোপিবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুন দেওয়া হলো, আর যখন জানতে পারলাম এক লোক বের হতে পারলেও বের হয়নি ভিতরে তার বউ বাচ্চা আগুনে পুড়ে মারা গেছে। হাজার চেষ্টা করেও তাকে বাইরে বের করা যায়নি, সে শুধু বারবারই বলেছে ভিতরেও বউ বাচ্চা মারা গেছে আমি বেঁচে থেকে কি করব?!সেই রাতে ছটপট করেছি পরের দিন হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রমের কাজ থাকার পরেও এক মুহূর্তের জন্য দুচোখের পাতা এক করতে পারেনি। আচ্ছা মানুষ এতটা নৃশংস হয় কিভাবে?এজন্যই কি দেশটা স্বাধীন করা হয়েছিল? </span><br /></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-88702833581665117932023-12-05T12:30:00.004+06:002023-12-05T12:30:00.347+06:00অবিজ্ঞতা অর্জনের বিষয়<span style="font-size: large;">অভিজ্ঞতা মানুষের জীবনে যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তা হয়তো কম বেশি সবারই জানা।শুধুমাত্র কর্মজীবরে যে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন তা কিন্তু নয়,বরং এই পৃথিবীতে চলতি পথে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন।তবে এই অভিজ্ঞতা কেউ আপনা আপনি অর্জন করতে পারে না।জীবনে চলার পথে একটু একটু করে মানুষ অভিজ্ঞতা অর্জন করে।না ঠকলে যেমন কোনো কিছু শেখা মুশকিল।তেমন বারবার ঠকলেও অনেকে সেই ঠকার পরেও শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে না।সুতরাং পূর্বের ভুল থেকে সে কোন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেনি।অভিজ্ঞতার ব্যাপকতা বিশাল।কোন কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলে যেমন কাজটি অনেক সহজ হয়,তেমনি পূর্বের ভুলগুলো শুধরে নেওয়ার সুযোগ থাকে।আমার অনেক অভিজ্ঞতা আছে যা অর্জন করলেও কোন কাজে আসে না।এ হিসেবে আত্মহত্যা ও বিয়ে!এ দুটি বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করার পর সে অভিজ্ঞতা আর কাজে আসে না।কারণ মৃত্যুর পর আপনি আর ফিরে আসতে পারেন না, আত্মহত্যা থেকে শিক্ষা অভিজ্ঞতা অর্জন করলেও সেটা আর আপনার কোন কাজে আসবেনা।তেমনি বিয়ে করার পর আপনার যে অভিজ্ঞতা অর্জন হবে,সে অভিজ্ঞতা কিন্তু আর কাজে লাগাতে পারবেন না।কারণ না পারবেন আপনি আবার বিয়ে করতে অথবা আগের অবস্থানে ফিরে যেতে।এমন হাজার হাজার অভিজ্ঞতা আছে,যা অন্য কেউ অর্জন করেছেন।তার কাছ থেকে শুনে আপনিও অভিজ্ঞতা নিয়েছেন।তেমন লক্ষ-কোটি বিষয় আছে, যা অন্য কারো কাছে শোনেননি।এমন কি আপনি নিজেও সে বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করার পরেও,লোক লজ্জার ভয়ে বা অন্য কোন কারণে কাউকে বলা তো দূরের কথা,নিজেও সেখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেননি।সে কারণে বারবার একই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhrAydQaRjJdVTAm5Qw-4eguMFiIRBKSFRlVM7sBafefhxbJdZHxfK2DkPkQe19XIvnyUzSJKIQzutRK-H8YJMLmrsQTh_bBkeU7_OXg4z27bEaSEkKd7cGngvL9IS_GU3ZNSkHdobtsuA/s4080/IMG_ORG_1701709874162.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="2824" data-original-width="4080" height="2824" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhrAydQaRjJdVTAm5Qw-4eguMFiIRBKSFRlVM7sBafefhxbJdZHxfK2DkPkQe19XIvnyUzSJKIQzutRK-H8YJMLmrsQTh_bBkeU7_OXg4z27bEaSEkKd7cGngvL9IS_GU3ZNSkHdobtsuA/s4080/IMG_ORG_1701709874162.jpeg" width="4080" /></a><br /><br /><br /> ছোটবেলায় গুরুজনরা শিখিয়েছিলেন,চলার পথে কলার খোসা ইটের টুকরা বা পিচ্ছিল জাতীয় কোন কিছু না ফেলা,এমন কি সমজাতীয় কোন কিছু রাস্তায় দেখলে সেগুলো সরিয়ে ফেলা।গুরুজনদের কথা সবসময় মান্য করা হতো।তখন থেকেই চলার পথে বাধা সৃষ্টি করতে পারে এমন কোন কিছু দেখলে সাথে সাথে সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করি।তবে কোন সময় ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছার কারণে অথবা মন-মানসিকতা ভালো না থাকার কারণে,কলার খোসা বা ইটের টুকরা না সরালে কিছুক্ষণ পরেই আমার পরিবারের কেউ না কেউ কোনো না কোনোভাবে সেখানে দুর্ঘটনার শিকার হবে।এরকম ঘটনা একবার দুইবার নয় কয়েকবার ঘটেছে।তখন সে ঘটনার জন্য নিজেকে দায়ী করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না।সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এখনো চলার পথে কোন কিছু পরে থাকতে দেখলেই সাত পাঁচ কোন কিছু না ভেবে সাথে সাথে সরিয়ে ফেলি।যাতে আমার পরিবার এমনকি অন্য কেউ যেন সেখানে কোন দুর্ঘটনা শিকার না হয়।</span><div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">ছোটবেলা থেকে কোন খেলাধুলায় খুব একটা পারদর্শী ছিলাম না।সে কারণে কেউ খেলায় নিতে চাইতো না।আবার না নিয়ে উপায় ছিল না।কারণ খেলার সব সমগ্রী ছিল আমার এমন কি খেলার মাঠটিও ছিল আমার।তাই সবাই বাধ্য হয়ে হলেও আমায় খেলায় নিতো।তবে আমি বুঝতাম না প্রতিটি খেলায় কোন না কোনভাবে আমার সাথে ঝগড়া লেগেই থাকবে।এ নিয়ে আমার বন্ধুরা এমন কি আমি নিজেও অস্বস্তিতে ছিলাম।যতই আমি ঝগড়া এড়িয়ে যেতে চাইতাম,কিন্তু ঝগড়া আমার পিছু ছাড়তে চাইতোনা।প্রতিটি খেলায় কোন না কোনভাবে আমার সাথে ঝগড়া লাগা চাই ই চাই।এমনিতে ঝগড়া লাগার কারণে অস্বশ্তিতি ছিলাম, তাই সব সময় ঝগড়া লাগার কারণ খুঁজতে থাকি।এভাবে চলার পর একদিন ঠিকই ঝগড়া লাগার কারণ খুঁজে পাই।প্রতিটি খেলায় কমবেশি চোট্টামি বাটপারি হয়ে থাকে।সে সব চোট্টামি বাটপারি গুলো সব সময় আমার চোখেই ধরা পড়তো।যা সব সময় আমার মাথা গরম করে দিত।অন্য সবাই সেই সব চোট্টামি বাটপারি দেখার পরেও প্রতিবাদ করা তো দূরেই থাক কেউ মুখ ফুটেও বলতে চায় না।এমনকি চোরট্টামি ধরার পরেও কেউ স্বীকার করতো না।এমনকি আমার নিজের দলের অনেকেই চোরট্টামি যে হয়েছে সেটাই মানতে চায় না।এ কারণে প্রায় সময়ই সবার সাথে বিরোধ লেগেই থাকতো।এমন কি প্রতিটি খেলায় শেষ পর্যন্ত আমার সাথে হাতাহাতিও হত।তেমনি একদিন মাঠে এক বোনের ছেলের সাথে মারামারি হয়,কারন সে খেলার মধ্যে চোরট্টামি করেছে,আর আমি সেটা ধরে ফেলেছি কিন্তু সে স্বীকার করছে না।বয়সে ছোট হওয়ায় মেজাজ বিগড়ে গিয়ে তাকে স্বীকার করার জন্য মারতে থাকি কিন্তু তবুও সে স্বীকার করতেই চাইছে না।চোরট্টামি যে হয়েছে সেটা খেলার মাঠে উপস্থিত সবাই দেখলেও কেউ বলতে চাইছে না।এতে রাগ আরও দ্বিগুন বেড়ে যায়।এনিয়ে এলাকায় তোড়পাড় শুরু হয়।এমন কি আমার নামে এলাকার মুরুব্বীদের কাছে বিচার পর্যন্ত যায। এ কারণে বাবা আমাকে অনেক বকাঝকা করেন।আমি আমার নিজের ভুলটা বুঝতে পারি।তখন আমার মনে হতে থাকে।হয়তো আমি ভুল,আমিও হয়তো ভুল দেখেছি, হয়তো খেলায় কোন বাটপারি হয়নি।সব খেলায় বাটপারি হওয়া দেখাটা হয়তো আমার ধারণা নয়তো এটা আমার রোগ হতে পারে।কারণ এখন পর্যন্ত সে ভাগিনা কোনদিন স্বিকারেই করেনি যে সেদিন সে বাটপারি করেছে।সেদিন থেকে আর কোন খেলার মাঠেই না যাওয়ার পরিকল্পনা করি।কারন আমি মাঠে না খেললেও আমার সাথে ঝগড়া লাগবেই।আমার এক খালাতো ভাই ছিল যে কিনা বাক প্রতিবন্ধী।সবকিছু যেহেতু আমার ছিল তাই আমার ক্ষমতা ছিল সবার উপরে।সেদিন আমি দলবল নিয়ে ক্রিকেট খেলতে গেছি,দুই দলের মধ্যে প্লেয়ারও ভাগাভাগি হয়েছে,এমন সময় ওই প্রতিবন্ধী ভাইটি এসে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে বুঝাতে চাইছে সেও খেলবে।কিন্তু আমি তাকে খেলায় নিব না।আমরা ইতিমধ্যে খেলা শুরু করে দিয়েছি।তাকে খেলায় না নেওয়ায় রাগে ক্ষোভে সে এক পাশের স্টাম্প ভেঙ্গে ভৌ-দৌড় দেয়।আমিও রাগান্বিত হয়ে সেই ভাঙ্গা স্ট্যাম্প দিয়ে এলোপাতাড়ি মারতে থাকি।সেই সময় আমার মার খেয়ে সে ৬ মাস বিছানায় পড়েছিল।সেই থেকে আজ অবধি সে খালা আমার সাথে কথা বলে না।সেদিনের সেই অপরাধটা আজও আমাকে কুরে কুরে খায়।এরপরেও বন্ধুদের অনুরোধে প্রতিবছর দুই এক দিন।বন্ধুদের নিয়ে প্রীতি খেলাধুলা হত সেখানে মন না চাইলেও বন্ধুদের অনুরোধে খেলতে হত। সেখানেও বিভিন্ন কারণে বন্ধুদের সাথে ঝগড়া লাগতো।তখন থেকেই বন্ধুদের সেই প্রীতি খেলা গুলোতে অংশগ্রহণ করা তো দূরেই থাক মাঠের দর্শক হিসেবেও আমি কখনোই উপস্থিত থাকিনি।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiZsgvZiKnGW2RFlnR2Wg3g-thKn3hyphenhyphenZlInubl0PVSmWPTKb4-c9NfpD8WqkVR5JB2fKifB87zm6SQZ0eD_4BYOrYBN8-LyE-3EVdoVbX-fySUVe56nFXNmOVLs5TYVYkGVGAyGDK2o00Y/s3454/IMG_ORG_1701709892182.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="2576" data-original-width="3454" height="2576" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiZsgvZiKnGW2RFlnR2Wg3g-thKn3hyphenhyphenZlInubl0PVSmWPTKb4-c9NfpD8WqkVR5JB2fKifB87zm6SQZ0eD_4BYOrYBN8-LyE-3EVdoVbX-fySUVe56nFXNmOVLs5TYVYkGVGAyGDK2o00Y/s3454/IMG_ORG_1701709892182.jpeg" width="3454" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> মাঠে না গেলেও খেলাধুলা বন্ধ থাকতো না।আউটডোর গেম না হলেও ইনডোর গেমগুলো যেমন,কেরাম,লুডু,কার্ড প্রভূতি খেলা গুলো শুরু করি।সেখানেও চোরট্টামি হত আর শুধুমাত্র আমার চোখেই সেগুলো ধরা পড়তো।সেখানেও ঝগড়া আমার পিছু ছাড়েনি।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">এমন একটা সময় ছিল,যখন ধান কাটার পর গ্রামে গ্রামে উৎসব বিরাজ করত।সে সময়টিতে যাত্রাপালার নামে সারারাত ধরে মাসব্যাপী অশ্লীল দৃশ্যের মহড়া চলত। ঠিক এমনই এক সময়,যখন সবেমাত্র আমি কলেজ পাশ করেছি,এমনি সময় আমার গ্রামে যাত্রা পালা আনার গুঞ্জন শুনি।আবার অপরদিকে,কয়েকদিন পর এসএসসি পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা।তাই কয়েকজন বন্ধু মিলে যাত্রাপালা বন্ধ করার পরিকল্পনা করলাম।প্রথমে আমরা এলাকার এক রাজনৈতিক নেতার কাছে গেলাম।আমাদের কথা শুনে তিনি আমাদের আশ্বস্ত করলেন তিনি যাত্রাটা বন্ধ করবেন।আমরাও তার কথায় আশ্বস্ত ও অনেক খুশি হলাম।এবার গেলাম থানাতে যাতে করে থানা থেকে যাত্রার অনুমতি দেয়া না হয়।থানা থেকে আমাদের লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য বলে। আমরাও কোন কিছু না বুঝে অতি উৎসাহী হয়ে তাই করলাম।আমরা কয়েকজন মিলে নিজেরদের নাম ঠিকানা সহ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করলাম।থানা থেকেও আমাদের আশ্বস্ত করলো।কিন্তু দু এক দিন পর ঘটলো উল্টো ঘটনা!এক রাতে এলাকার সে রাজনৈতিক নেতা যাত্রা কমিটির লোকজন ও থানার কয়েকজনকে নিয়ে মিটিং করছে।মনে মনে ভাবছিলাম হয়তো যাত্রাটা বাতিলই হচ্ছে।কিন্তু না আমার সে ধারণাটা ভুল ছিল।পরের দিনেই যাত্রার জন্য থানা থেকে অনুমতি দেওয়া হয়।তখন আর বুঝতে বাকি থাকেনা,যে সেদিন রাতে কি আলোচনা হয়েছিল।অপরদিকে আমরা যারা যাত্রা অনুমতি না দেয়ার জন্য লিখিত আবেদন করেছিলাম,তাদের সবার নামেই বাড়িতে নালিশ দেয়।এমন কি কেউ কেউ আমাদের শাসিয়ে যায়।সেই দিন থেকেই রাজনৈতিক ব্যক্তি ও প্রশাসনের উপর বিশ্বাস ও আস্থা উঠে গেছে।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">হয়তো আপনার হাজার হাজার বন্ধুবান্ধব আছে।যা সবারই থাকে।তাদের জন্য হয়তো আপনি জীবন দিতেও প্রস্তুত আছেন।আপনিও হয়তো মনে মনে ভেবে রেখেছেন,আপনার বন্ধুরা ও আপনার জন্য জীবন দিতে দ্বিধাবোধ করবে না।পূর্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিণ,যেখানে যাবেন,যখন যেভাবে হোক সেসব বন্ধুদের হতো পাশে পেয়ে যাবেন।সব বন্ধু সার্কেলেই কমবেশি এমন ধারণা বজায় থাকে।আবার সব সার্কেলের বন্ধুদের নিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে যা কোনদিন কোন বন্ধু কাউকে জানাইনি।প্রতিটি মানুষ এই তার বন্ধুদের কাছ থেকে,অনেক কষ্ট পেয়েছেন,কিন্তু কেউ কোনদিন সে কথা কাউকে বলতে পারেননি।আপনি যে ভাবছেন আপনার বন্ধু আপনার জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত আছে।আপনি কি জানেন আপনার বন্ধু আপনার জন্য জীবন দেওয়া তো দূরের কথা,তার শরীরের একটা অবাঞ্ছিত লোম পর্যন্ত দিতে প্রস্তুত নয়!প্রমাণ চা, সারাবছর কোন বন্ধুর না কোন বন্ধুর কোন না কোন বিশেষ দিন থাকে,যেদিনে পরিবার-পরিজন আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব একসাথে হয়ে অনেক আনন্দ করে।তেমনি একদিন আপনি আপনার দেশ ছেড়ে অন্য দেশে অথবা নিজের শহর থেকে অন্য শহরে থেকে দেখুন।</span></div></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">অফিসে আমার পৃর্বে যিনি ছিলেন।কোন ভাবেই তার পদন্নোতি হচ্ছিলনা দেখে তিনি কোম্পানি পরিবর্তন করতে চাইলেন।অন্য এক কোম্পানিতে চাকরিটা প্রায় হয়েই গিয়েছিলো।সাক্ষাৎকারের শেষে পৃর্বের কোম্পানি সম্পর্কে জানতে চাইলে,তিনি এ কোম্পানির কথা বলেন।সাক্ষাৎকার বোর্ডের একজন সদস্য পৃর্বে আমার কোম্পানিতে কাজ করতো বিধায় এখানে অনেকের সাথে জানাশোনা থাকার কথা,এ কারনেই সে ভাইয়ের সম্পর্কে জানার জন্য তার ম্যানেজারের সাথে কথা বলে,ম্যানেজার তার সম্পর্কে উল্টাপাল্টা বুঝিয়ে চাকরিটা না দিতে উৎসাহী করে। </span></div><div><span style="font-size: large;">আমি কয়েক বছর ধরে এখানে কাজ করছি আমারও উন্নতি হচ্ছে না,একই দিনে এ কোম্পানিতে জয়েন্ট করেছিলাম এমন একজনের সাথে গতকাল দেখা হলে, সে আমার সম্পর্কে জানতে চাইলে তখন আগের অবস্থানের কথাই জানালাম।সে এটার শোনার জন্য হয়তো মোটেও প্রস্তুত ছিলোনা। সে কাজ পারতো না বলে যে বসে তাকে ছাটাই করেছিলো,তার সাথে নাকি প্রায় দেখা হয় তিনি নাকি তাকে বলেছে আজ এখানে থাকলে সে অনেক বড় হতে পারতো।তার নাকি অনেক ট্যালেন্ট আছে।</span></div><div><div><span style="font-size: large;">বাইজিদ বোস্তামীর কাহিনী কমবেশি সবাই জানেন। যার অসুস্থ মা পানি পান করতে চেয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়েন, আর এদিকে বায়েজিদ বোস্তামি পানি নিয়ে এসে দেখে তার মা ঘুমিয়ে পড়েছেন,বাইজিদ বোস্তামী ভাবে যে আবার যদি তার মা জেগে ওঠে পানি চায় ও যদি পানি নিতে না পারে, তাহলে মায়ের অনেক কষ্ট হবে। এই ভেবে বাইজিদ বোস্তামি সারারাত মায়ের মাথার কাছে পাড়ি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কখন তার মা জেগে উঠবে এই অপেক্ষায় থাকে। কিন্তু মা আর রাতে জেগে ওঠেনি। সকালে মা জেগে উঠে দেখে যে বায়জিদ বোস্তামি তখনো পারেনি মায়ের মাথার কাছে দাঁড়িয়ে আছে। এটা দেখে তার মা তার জন্য অনেক দোয়া করে। </span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">একজন কে দেখেছি যে কিনা তার মায়ের মন জয়েন করার জন্য এমন কোন কাজ নাই যা করেনি। একটা ঘটনা বলি, তার ছেলের মায়ের মন জয় করার চেষ্টা মা বুঝতে পারে, এ যেন মাও থাকে অনেক পরিশ্রম করায়,তবুও মায়ের মন জয় করতে সে বারবার ব্যর্থ।এমনই একদিন মা তার ছেলেকে পঞ্চাশ টাকা ধরে দিয়ে বাজারে পাঠিয়েছে এক কেজি আলু নিতে। আলুর কেজি ত্রিশ টাকা হলেও সে তার মাকে বলে যে আলুর কেজি আজকে বিষ টাকা নিয়েছে, আগে থেকে তার কাছে থাকা দশ টাকা মিলিয়ে মাকে ত্রিশ টাকা ফিরিয়ে দেয়। মা এতে খুশি না হয়ে তাকে আরও একশত টাকা ধরিয়ে দিয়ে বলে আরো পাচ কেজি আলু নিয়ে আয়!এটা হল এযুগের কাহিনী। একবার ভেবে দেখুন তো আর যদি বাইজিদ বোস্তামীর মত কোন ছেলে তার মায়ের জন্য পাড়ি নিয়ে সারারাত জেগে থাকতো,তাহলে তার মাথা কি বলতো।আমার মা হলে বলতো, তুই একটা গাধা হয়তো আমাকে মেরে মেরে বালিশ বানিয়ে তারপর ছেড়ে দিত, আমার মায়ের কাছে আমি আজীবন বোকাই থাকতাম। মা বলতো আরে পাগলের ঘরের পাগল আমি ঘুমিয়ে পড়েছি তাতে কি পানিটা পাশে রেখে তুইও তো ঘুমাতে পারতি। </span></div></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-78408305021736550922023-11-26T23:35:00.000+06:002023-11-26T23:35:26.481+06:00ধর্ম নিয়ে No বাড়াবাড়ি <div><span style="font-size: large;">আচ্ছা গাঞ্জা খাওয়া সময় কি বিসমিল্লাহ বলতেই হবে?না বললে কি গুনাহ হবে? ক্যাদেরাকে চেয়ার বললে কি ইংরেজ? পানিকে জল বললে কি হিন্দু? আল্লাহকে কি গড বললে সে খ্রিস্টান হয়ে যায়? </span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">স্কুলে ধর্ম পরীক্ষায় একসময় আল্লাহর পরিবর্তে সব জায়গায় সৃষ্টিকর্তা লিখেছিলাম, কোথাও কোথাও হয়তোবা ইশ্বর উল্লেখ করেছিলাম। পরবর্তীতে খাতা নিয়ে গোটা ইস্কুলে হাসাহাসি শুরু হয়ে গিয়েছিল।এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল কি নাকি গুরুতর অন্যায় করে ফেলেছি তবে আর যাই হোক আল্লাহর পরিবর্তে সমার্থক শব্দ ব্যবহারের ফলে অনেকেই অন্য দৃষ্টিতে দেখলেও,নাম্বার কিন্তু ভালই পেয়েছিলাম।তবে সে সময় যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে তার আলোকে তখন থেকে আর কখনোই আল্লাহর পরিবর্তে সমার্থক শব্দ ব্যবহার করিনি। এরপর অনেক জল গড়িয়েছে।</span></div><div><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjq0tX4345YNJWmDMfxPovvdCQ68YE7UQEysn7JxBYzRkvoF9y9peHrXTjXJh1ue8asqBgk7pLjzQC3lBGcvOEePYmcn92AknBP7UiPWfuO8wNgyV4EBRP8M6pgIvKB6zz16fbTdjlX61o/s959/IMG_ORG_1701020011144.png" style="text-align: center;"><span style="font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="959" data-original-width="593" height="959" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjq0tX4345YNJWmDMfxPovvdCQ68YE7UQEysn7JxBYzRkvoF9y9peHrXTjXJh1ue8asqBgk7pLjzQC3lBGcvOEePYmcn92AknBP7UiPWfuO8wNgyV4EBRP8M6pgIvKB6zz16fbTdjlX61o/s959/IMG_ORG_1701020011144.png" width="593" /></span></a></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><span> </span>পৃথিবীতে যত ধর্ম আছে তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম যে ইসলাম তা নিয়ে কোন তর্ক চলেনা। তবে কিছু বিপথগামী ধর্ম ব্যবসায়ীদের কারণে ইসলাম ধর্ম আজ কয়েক খন্ডে বিভক্ত। একা খণ্ড এক এক ফ্যাকরা নিয়ে পড়ে আছে। এদের কারণেই মূলত ইসলাম ধর্ম সবচেয়ে বেশি বিতর্কের মুখে পড়েছে। অনেকে আবার ধর্মের অপব্যাখ্যা করে মানুষকে বিপদগামী করেছে। </span></div><div><span style="font-size: large;">আজ একজন ফেসবুকে গড লিখেছেন, সে পোষ্টের কমেন্টে আমার আর একজন ধর্মের ফুরিস্তি নিয়ে বসেছেন। গড নাকি যীশুকে বলা হয় আর যীশুকে গড বললে সে খ্রিষ্টান হয়ে যায়! অনেক কিছু বলার ইচ্ছা থাকলেও কিছু বাধ্যবাধকতার কারণে সেখানে কমেন্ট করতে পারেনি। </span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">তবে যাই হোক এসব ধর্ম অপব্যাখ্যা কারীদের এখনই রুখে দিতে হবে। তা না হলে এরা আরো মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে। তা না হলে এমন একদিন আসবে যখন এদের মতবাদকেই ধর্ম হিসেবে মেনে নিতে হবে। </span></div><div><span style="font-size: large;">কোন এক ওয়াজে কোন এক হুজুর এক পীরের সম্পর্কে বলেছিলেন। সে পীর নাকি প্রসাবের পর পারিনি তো না। সেই পীরের যুক্তি ছিল, কারবালার ময়দানে হাসান হোসেনের মৃত্যুর সময় পানি পানি করে মৃত্যুবরণ করেছে। অথচ পানি পাননি,পীর বলেছিল যে পানি পানি করে হাসান হোসেনের মৃত্যু হয়েছে সেই পানি কি করে নুনুবাচ্চায় লাগাবে, এতে হাসান হোসেনের অবমাননা হবে!তাই সে সহ তার মুরিদরা পানি ব্যবহার করে না! </span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-76258641303668979022023-11-20T12:30:00.002+06:002023-11-20T12:30:00.166+06:00খোকন সোনা<p dir="ltr"><span style="font-size: large;">খোকন সোনা খোকন সোনা<br />
কোথায় তুমি যাও?<br />
নদীর ধারে যেতে মানা<br />
এদিক ফিরে চাও<br />
আসবে নাকি এদিক ফিরে মা কিন্তু বদরাগি।<br />
খোকন সোনা খোকন সোনা<br />
কি করতে যাও?<br />
তারাতারি এদিক এসো<br />
মজা খেয়ে যাও<br />
বাবা তোমার আসছে ফিরে<br />
আদর নিয়ে যাও<br />
পুকুর ঘাটে যেতে মানা<br />
যেও নাতো একলা<br />
চারদিকে করছে খেলা<br />
অথই জলের মেলা<br />
খোকন সোনা খোকন সোনা<br />
এখন কিন্তু দুপুর বেলা<br />
বাইরে তবে যেতে মানা</span></p>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjUa3dD0MsIBddM-0ECmVunIlvrcNQcYqdzH5pYU30JH39ef3NzqxTkER4jOB9kNJ_gIXKol4xprDops3Sh3cf4QlnkVzN3F9FaRZG-sgBmOKz8GdEV1anXJZHeAmt44YQRLFIrDgcgUwM/s1600/020111Fathers-Day_kalerkantho_pi.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><span style="font-size: large;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjUa3dD0MsIBddM-0ECmVunIlvrcNQcYqdzH5pYU30JH39ef3NzqxTkER4jOB9kNJ_gIXKol4xprDops3Sh3cf4QlnkVzN3F9FaRZG-sgBmOKz8GdEV1anXJZHeAmt44YQRLFIrDgcgUwM/s640/020111Fathers-Day_kalerkantho_pi.jpg" /></span> </a> </div>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-57939581553135319952023-11-05T12:30:00.001+06:002023-11-05T12:30:00.145+06:00নৈতিক অবক্ষয়ে দেশ <span style="font-size: large;">পৃথিবীর কোন বিশ্ববিদ্যালয় নৈতিক শিক্ষা দিতে পারেনা। নৈতিকতার কোন নীতিমালা বা নৈতিক শিক্ষার আজ পর্যন্ত কোন বই-পুস্তক প্রকাশিত হয়নি। নৈতিক শিক্ষার একমাত্র তীর্থস্থান নিজের পরিবার ও সমাজ। অর্থাৎ একমাত্র পরিবার ও সমাজথেকে মানুষ নৈতিক শিক্ষা অর্জন করে।কোথাও বলা হয়নি শিক্ষকের সাথে ভালো আচরণ করতে হবে। ভালো আচরণ না করলে তেমন কোন শাস্তির বিধান নাই। তবুও আমরা শিক্ষকের সাথে ভালো ব্যবহার করি। যা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে আর আমরা এটাকেই নিয়ম মেনে আসছি।সৃষ্টিকর্তাকে মানতে কেউ কোন দিন বাধ্য করেনি, তবু আমরা সৃষ্টিকর্তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছি।এসব সামগ্রিক বিষয়গুলোই হলো নৈতিকতা।মূলত নিয়মনীতি বা রীতিনীতি গুলোই হলো নৈতিকতা। কারো বিপদে যেমন হাসাহাসি করা নৈতিকতার বিরোধী ঠিক তেমনি কারো অর্জনকে ছোট করে দেখে হেঁয়ালি করা নৈতিকতা বিরোধী।আমার পরিবার আমার কে শিখিয়েছে কানাকে কানা বা অন্ধ,খোড়াকে খোড়া বা ল্যাংড়া না বলা। এতে তারা অনেক কষ্টপায়। ঠিক তেমনি তারা আমাকে শিখিয়েছে কারো মৃত্যুতে উল্লাসে মেতে না উঠা।কারো মৃত্যু হলে শোক প্রকাশ করা, সেই সাথে মৃত্য ব্যক্তির খারপ দিকগুলো আলোচনা না করে ভালো দিক গুলো নিয়ে আলোচনা করার শিক্ষা সমাজ থেকে পেয়েছি।এ শিক্ষার কারনে গত কিছুদিন আগে আমাদের জাত শত্রু দেলোয়ার হোসেন সাইদীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ না করলেও উল্লাসে মাতিনি। অথচ এমনটা হওয়ার কথা ছিলো না। কাদের মোল্লার ফাঁসিতে যেমন আনন্দ উল্লাস করেছিলাম ঠিক তেমটি করার কথা ছিল। তবে তেমনটি হয় নি কারন সাইদী যেমন আমার কাছে একটা ঘৃণার নাম ঠিক তেমনি সাইদী কারো কাছে একটি আবেগের নাম। তবে হ্যাঁ যদি সাইদীর ফাঁসি হতো তবে অবশ্যই উল্লাসে ফেটে পরতাম।</span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">এতোদিন যা দেখে এসেছি তা আকর্ষিক ভাবে পরিবর্তন হলো। বাংলাদেশ এক ভয়াবহ নৈতিক বিপর্যয়ের মধ্যদিয়ে যাচ্ছে।সাম্প্রতিক কয়েকটা ঘটনা ঠিক তেমটাই ইংগিত দিচ্ছে। চট্টগ্রামে কয়েকদিন আগে ট্রেনের থাক্কায় তিনজন পুলিশ সদস্য নিহত হন। সে খবর দেশের প্রায় সব সংবাদমাধ্যম প্রকাশিত হয়। সে সব সংবাদমাধ্যমগুলোর ফেসবুক পেজের কমেন্টে গনহারে সবাই আলহামদুলিল্লাহ লিখে কমেন্ট করেছে। কারো মৃত্যু সংবাদ শুনলেই(সে পরিচিত / অপরিচিত হোক না কেন) যেখানে ইন্না-লিল্লাহ পড়ার কথা সেখানে প্রায় সবাই আলহামদুলিল্লাহ পড়ছে!একজন পুলিশ সদস্য বাংলাদেশের নাগরিক,তিনি আপনার আমার মতো, কারো ভাই,কারো বন্ধু,কারো পিতা,কারো স্বামী, কারো না কারোতো স্বজন। একবার চিন্তা করে দেখেনতো সেদিন পুলিশ সদস্যদের স্বজনদের কি অবস্থা হয়েছিল।আর আপনারা আলহামদুলিল্লাহ পড়ছেন।আচ্ছা একজন পুলিশ সদস্যদের মৃত্যুতে আপনাদের কি লাভ? জানি বাংলাদেশ পুলিশ আজ ঘৃণার নাম তবুও সব পুলিশ তো আর এক নয় ভাই।<br /></span></div><div><div><span style="font-size: large;">দেশে রাজনীতি সবসময় হানাহানি ও কাটাকাটির। বাংলার রাজনীতিতে গুম হত্যা খুন নিত্যদিনের স্বাভাবিক ঘটনা। বাংলার জন্মের পূর্ব থেকেই রাজনীতিতে এমন হানানির রাজনীতি চলে আসছে। প্রতিপক্ষের আঘাতে কেউ আহত বা নিহত হলে অন্য পক্ষ উল্লাসে ফেটে পড়ে, অপরদিকে অন্যপক্ষের শোকের কালো ছায়া নেমে আসে।</span></div><div><span style="font-size: large;"><span> তেমনটি ঘটেছিল গত ২৮ শে অক্টোবর। আওয়ামীলীগ-বিএনপি'র পাল্টাপাল্টি সমাবেশে বিএনপির কর্মীদের হাতে একজন পুলিশ সদস্য নিহত হন। পুলিশ সদস্যটি আবার ব্যাচমেট হওয়ায় বিভিন্নভাবে তার প্রতি সহানুভূতি জেগে ওঠে। অপরদিকে সেদিন শুধু পুলিশ সদস্যই নিহত হয়নি বিএনপির কর্মী নিহত হয়েছে তার প্রতি</span> কিন্তু সহমর্মিতা জেগে ওঠেনি এবং তার প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ্য করা হয়নি।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiLoL0nQktlZqRhoDyAE-r8aDz-rtXPsL_j3GWXHouIIK1Kvul2OqsfT2EvNqRWF0p8saeIJX9-B-KKnZ2Lhn_UHZtLmw9uaLRrOjceuuf0mboe71Pj5RE8DbTLqsZaOCuYmvZ5kWPDXHg/s720/IMG_ORG_1698843864169.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="432" data-original-width="720" height="432" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiLoL0nQktlZqRhoDyAE-r8aDz-rtXPsL_j3GWXHouIIK1Kvul2OqsfT2EvNqRWF0p8saeIJX9-B-KKnZ2Lhn_UHZtLmw9uaLRrOjceuuf0mboe71Pj5RE8DbTLqsZaOCuYmvZ5kWPDXHg/s720/IMG_ORG_1698843864169.jpeg" width="720" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /></span><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjcA22iRFMtqjCjX366TpVP_FzKfgUk_S61WlXPn9aW96oyuB7P9NcEb4DSS-wnkESuA2zPRlkbmTCkK1a9CGyrTSjc4oBLxA1qXIyA745eZjc-s_Sdkn3MVzWDXX_9KtrqK0r92-RjamI/s1600/IMG_ORG_1698843974359.png"><span style="font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="1600" data-original-width="720" height="1600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjcA22iRFMtqjCjX366TpVP_FzKfgUk_S61WlXPn9aW96oyuB7P9NcEb4DSS-wnkESuA2zPRlkbmTCkK1a9CGyrTSjc4oBLxA1qXIyA745eZjc-s_Sdkn3MVzWDXX_9KtrqK0r92-RjamI/s1600/IMG_ORG_1698843974359.png" width="720" /></span></a></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> আমরা এমন এক নৈতিক অবক্ষয়ের সময় পার করছি, যার জন্য আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে অনেকদিন ধরে ভুগতে হবে। আমরা আগে থেকেই জানি বাংলাদেশের শ্রম পৃথিবীর সর্বোচ্চ সস্তা শ্রমগুলোর একটি। সর্বোচ্চ সস্তা শ্রমের দিক থেকে থেকে চা শ্রমিকদের পরেই পোশাক শ্রমিকদের অবস্থান। যদিও বাংলাদেশের পোশাক শিল্প পৃথিবীর মধ্যে কখনো প্রথম ও কখনো দ্বিতীয় অবস্থান অর্জন করে আসছে। তারপরেও বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের বেতন খুব নিম্নমানের। প্রতিবছর নামমাত্র মজুরি বৃদ্ধি হয়,যা দিয়ে একজন শ্রমিকের দিনযাপন করা খুব কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এজন্য সরকার প্রতি পাঁচ বছর অন্তর গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য নূন্যতম মজুরি বোর্ড গঠন করে দিয়েছেন। ২০১৮ সালের শেষের দিকে সর্বশেষ গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য নূন্যতম মজুরি ধার্য করা হয়েছে। সেই হিসেবে ২০২৩ সালের শেষের দিকে গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য নূন্যতম মজুরি নির্ধারণ করার সময় এসেছে। তবে মালিকপক্ষ বিভিন্নভাবে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণে গড়ি মসি করছে,তারা একের পর এক তারিখ পরিবর্তন করে আসছে। তারা যা মজুরি নির্ধারণ করার প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন,তা দিয়ে বর্তমানে একজন শ্রমিকের কোনো ভাবে দিন পার করা সম্ভব না। যেখানে দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতি লাগাম ছাড়া হয়ে গেছে। যেখানে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২৫ হাজার টাকা করার দাবিটি যেমন ভিত্তিহীন,তেমনি মালিক পক্ষের ১০ হাজার ৪০০ টাকা সর্বনিম্ন মজুরি করার প্রস্তাবটিও অযৌক্তিক। বর্তমান সময়ে একজন মানুষের পক্ষে দশ হাজার টাকা দিয়ে সংসার চালানোটা মুশকিলেই নয় অসম্ভব এ বটে। </span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">বেতন বৃদ্ধি নিয়ে মালিক ও পোশাক শ্রমিকদের মধ্যে কয়েকদিন থেকেই দরকাষাকষি চলছে কিন্তু কোন পক্ষেই সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারছে না।এতে শ্রমিকরা অসন্তুষ্ট ও অধৈর্য হয়ে আন্দোলনে নেমে পড়ছে। এ আন্দোলনে সকল শ্রমিকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত থাকার কথা থাকলেও। শুধুমাত্র কয়েকটি কারখানার শ্রমিকরা বেতন বৃদ্ধির জন্য আন্দোলন করছে। এদিকে বেতন বৃদ্ধি নিয়ে অনেক কারখানার শ্রমিকরা টু শব্দ করছে না। যা শ্রমিকদের বর্তমান-ভবিষ্যৎ কোনোটি ভালো ফল বয়ে নিয়ে আসবে না।সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়ার ফলেই আমরা আজ বারংবার নির্যাতিত নিষ্পেষিত হয়ে আসছি। তবে যতদূর শুনেছি মালিক ও শ্রমিক পক্ষের মধ্যে উদ্ভট পরিস্থিতি সৃষ্টির ফলে। প্রধানমন্ত্রী নিজেই শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির বিষয়টি দেখছেন। আশা করছি খুব দ্রুতই প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপে একটি সম্মানজনক ন্যূনতম মজুরি গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত হবে। </span></div></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-64548924506329744112023-09-11T00:00:00.001+06:002023-09-11T00:00:00.150+06:00কাজি পেয়ারার মৃত্যু আমাদের দায়বদ্ধতা <div><span style="font-size: large;"><span>এমন একটা সময় ছিলো যখন গ্রামে গ্রামে কাজি পেয়ারার গাছ লাগানোর হিড়িক পরেছিলো। ছোট ছোট গাছে ইয়া বড় বড় অনেকগুলো পেয়ারা ধরতো। আমাদের বাড়ীতে অনেক দেড়ীকরে কাজি পেয়ারার গাছ লাগানো হলেও,তার আগে অনেক বার এ পেয়ারা খেয়েছি!বড় চাচা একজন সচেতন শৌখিন অবিজ্ঞ লোক ছিলেন। তাদের বাড়ীতে এমন কোন ফলজ ও ঔষধি গাছ নেই যে ছিলো না।জলপাই ও হরতকি গাছদুটি পাশাপাশি ছিলো,কোনটা হরতকি আর কোনটা জলপাই তখন চিনতাম না। কতবার যে জলপাই মনে করে হরতকি মুখে দিয়ে ওয়াক থু থু করেছি তার হিসেব নেই। তাদের বাড়ীতে প্রথম কাজি পেয়ারা দেখেছি এবং খেয়েছি। তখন ভাবতাম এক একটা পেয়ারা মনেহয় এক কেজি হয় বলে এর নাম কাজি পেয়ারা। জীবনে </span>কত কাজী পেয়ারা খেয়েছি তার হিসেব নেই। অথচ এর উদ্ভাবকের নাম জানা হয়নি, উনি এ পৃথিবী থেকে চলে গেলেন তাও জানিনা। কার কয়টা বাচ্চা হলো,কে কোথায় কাকে কখন কিভাবে বিয়ে করলো,মোট কথা কে কাবার হগু করলো বা পাদ ছাড়লো সে খবরগুলো ফলাও করে প্রচার করলেও, এ বিখ্যাত ব্যক্তির প্রস্থানে কোন মিডিয়ায় আলোচনা নাই। প্রায় সবাই দায়সারা ভাবে শুধু মৃত্যুর খবরটিই প্রচার করেছে।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirWN6UY-etzmX1rkpLNkvbusxWwuso0B20Ec5Ix6bqO_6D9rTYdMDrzoS09KZneLEKA80QyD71QlzKjP5ezA70RDDbZn8s4-UX2kj9OB26EDwc8Xw3NSvuVc-aaUfGECWn_c-Xv7p5GIg/s220/IMG_ORG_1694176118738.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="220" data-original-width="220" height="220" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirWN6UY-etzmX1rkpLNkvbusxWwuso0B20Ec5Ix6bqO_6D9rTYdMDrzoS09KZneLEKA80QyD71QlzKjP5ezA70RDDbZn8s4-UX2kj9OB26EDwc8Xw3NSvuVc-aaUfGECWn_c-Xv7p5GIg/s220/IMG_ORG_1694176118738.jpeg" width="220" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">আমাদের মফিজ এলাকা উত্তরবঙ্গের একটি অবহেলিত জেলা গাইবান্ধার ছেলেটি যে কাজি পেয়ারার জনক তাও জানলাম তার মৃত্যুর পর! </span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;"><span>গাইবান্ধার কৃতি সন্তান, বাংলাদেশের প্রখ্যাত কৃষি বিজ্ঞানী, কৃষি সংগঠক, ন্যাশনাল ইমেরিটাস সায়েন্টিস্ট ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা, পেয়ারার একটি জাত উদ্ভাবন করেন, যা তার নামানুসারে 'কাজী পেয়ারা' নামে নামকরণ করা হয়।</span>কৃষিক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১২ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয়।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">ধান ছাড়াও বাংলাদেশের প্রধান দুটি দানাদার ফসল চাষ শুরুর ক্ষেত্রেও কাজী বদরুদ্দোজা নেতৃত্ব দেন। দেশে আধুনিক জাতের গম উদ্ভাবন ও চাষ শুরু করা আর ভুট্টার বাণিজ্যিক আবাদ তার হাত দিয়ে শুরু। ভুট্টা থেকে তেল উদ্ভাবন এবং তা পোলট্রিশিল্পের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার শুরুর ধারণাটিও তার কাছ থেকে আসা। ছত্রাকের গণ 'কাজিবোলেটাস' এর নামকরণও করা তার নাম থেকেই।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের অধীনে বাংলাদেশ কৃষি ইনস্টিটিউট (বর্তমানে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে বিএসসি-এজি ডিগ্রি লাভ করেন। ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ছিলেন।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">বার্ধক্যজনিত কারণে গত বুধবার ৩০ আগস্ট, ২০২৩ </span></div><div><span style="font-size: large;">বিকেল সাড়ে ৪টায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।</span></div><div><span style="font-size: large;">বাঙালি বরাবরই অকৃতজ্ঞ জাতি,এরা সৃষ্টিকে আঁকড়ে ধরলেও সৃষ্টিকর্তাকে বেমালুম ভুলে যায়। ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে বাংলাদেশের সৃষ্টি হলেও বর্তমানে লাহোর প্রস্তাব নিয়ে বাংলাদেশের কোন আলোচনায় হয় না। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ারদী, মাওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের মতো রাজনীতিবিদরা আজ উপেক্ষিত। এদের রাজনীতি সম্পর্কে আমরা এখন কিছুই জানি না। শাহ আব্দুল করিম, লালন সাঁই, জয়নুল আবেদীন, স্যার জগদীশচন্দ্র বসুর মতো গুণীজন আজ অবহেলিত। সেখানে কাজি এম বদরুদ্দোজা কিভাবে গৃহীত হয়। আর মৃত্যুতে তেমন কোন প্রচার প্রচারণা নেই মৃত্যু পরবর্তীতেও তার জীবনী নিয়ে কোনো আলাপ-আলোচনা এবং সভা সেমিনার লক্ষ্য করা যায়নি। </span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">তবে কাজী পেরায়া উদ্ভাবনে কাজী এম বদরুদ্দোজা সরাসরি হাত না থাকলেও সে কাজি পেয়ারার উদ্ভাবক হিসেবেই এম বদরুদ্দোজার নামের পরিচিতি লাভ করে। জানাযায় ৮০ দশকের একদল বিজ্ঞানী কাজি পেয়ারার উদ্ভাবন করেন। তারা কাজী এম বদরুদ্দোজাকে এতোটাই ভালোবাসতো যে তাদের নতুন উদ্ভাবিত ফলের নামটি তার নামানুসারেই করে। </span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-87103314511299638932023-09-05T12:30:00.000+06:002023-09-05T12:30:00.152+06:00দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য<span style="font-size: large;">দোনালা বন্দুকের সম্মুখে দাড়িয়ে আছি,ভয়ে পা দুটো থরথর করে কাঁপছে,প্যান্টের ফাঁক দিয়ে পা বেয়ে উত্তপ্ত তরল পদার্থ বেরিয়ে পড়ছে!তর্জনির এ্যাক টানে এই তরতাজ দেহটি নিশ্চিত নিথর হয়ে পড়বে জেনেও এই আজগুবি কাল্পনিক তথ্যটি আমার মুখ দিয়ে বের হবে না।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh7WPVXExH-CvNCqpoXsXiCGrRQKmrNQWDOm8jRNSvRwachEw6WHuRria56WEauS-rqrQRin_B1crHHY_G11OVZwUsgCB5NtzRoQfZ3SjhLb8aFsbnxFwyB2Bl0GILNJRjo31kQCjcwvTg/s600/IMG_ORG_1692901407216.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="511" data-original-width="600" height="511" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh7WPVXExH-CvNCqpoXsXiCGrRQKmrNQWDOm8jRNSvRwachEw6WHuRria56WEauS-rqrQRin_B1crHHY_G11OVZwUsgCB5NtzRoQfZ3SjhLb8aFsbnxFwyB2Bl0GILNJRjo31kQCjcwvTg/s600/IMG_ORG_1692901407216.jpeg" width="600" /></a><br /> লড হ্যালিফক্সে সেই কবেই বলে গেছেন "দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিতাজ্য"অথবা "১০০ মূর্খ বন্ধুর চেয়ে,একজন শিক্ষিত শত্রু ভালো" আরো কত প্রবাদ।দুর্জনের স্বভাব-ধর্ম অন্যের ক্ষতি করা। তাই কোনো শিক্ষিত লোক যদি চরিত্রহীন হন, তবে অবশ্যই তার সঙ্গ পরিহার করা উচিত। কারণ, তার কাছ থেকে উপকার পাওয়ার চেয়ে বরং ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।জ্ঞান মানুষকে মনুষ্যত্ব অর্জনে সাহায্য করে। তবে বিদ্বান হলেই যে মানুষ চরিত্রবান হবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। আর কোনো চরিত্রহীন ব্যক্তি বিদ্বান হলেও তাকে এড়িয়ে চলা উচিত।শুধু মানুষের ঘরে জন্মগ্রহণ করলেই মানবিক গুণসম্পন্ন হয় না জন্মের পরে মনুষ্যত্ব অর্জন করতে হয়। বিদ্যা মানুষকে মনুষ্যত্ব অর্জনে সহায়তা করে। এজন্য মানুষ জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য সময় ব্যয় করে বিদ্যার্জন করে। বিদ্বান ব্যক্তি সর্বত্রই সম্মানের পাত্র। সকলেই তাঁকে মান্য করে। তাই বিদ্যা মূল্যবান এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু চরিত্র তার চেয়েও মূল্যবান। চরিত্র মানুষের সাধনার ফল। সাধনার জন্য প্রয়োজন তপস্যা; যা মানুষের প্রবৃত্তিকে প্রখর করে, বুদ্ধিকে শানিত করে, আচরণকে মার্জিত করে, হৃদয়কে প্রশস্ত করে, মনকে দৃঢ় করে, শরীরকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে। চরিত্রই মানুষের মনুষ্যত্বের রক্ষাকবচ। সমাজে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা বিদ্বান হলেও চরিত্রহীন। এসব চরিত্রহীন বিদ্বান ব্যক্তি দুর্জন ব্যক্তি হিসেবে সমাজে পরিচিতি লাভ করে। সমাজের সকলেই তাকে পরিত্যাগ করে।শিক্ষিত লোক মাত্রই যদি চরিত্রবান হত,তাহলে বাংলাদেশ আজ দুর্নীতির শীর্ষে অবস্থান করতে পারত না।</span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">আজ যাকে নিয়ে লিখছি সে একাধারে আমার আত্মীয়,গুরুজন,শিক্ষক ও এলাকার একজন সম্মানীয় ব্যক্তিত্ব।এমন কি তিনি একটি ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের নেতাও বটে ।তিনি আমার কলেজের শিক্ষক হলও তার কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার মত দুর্ভাগ্য আমার হয়নি!</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">১৪ই আগস্ট বাংলাদেশ তথা প্রখ্যাত ইসলামি চিন্তাবিদ মুফাসসিরে কোরআন মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী মৃত্যু বরণ করেন।যে কিনা বাংলাদেশে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধী ছিলেন,যুদ্ধাপরাধী,মানবতা বিরোধী অপরাধী ছিলেন।আমরা যাকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবেই চিনি।মনে আছে সেই <span style="background-color: white; font-family: "noto serif bengali", cursive; text-align: justify;">২০১৩ সালের ৩ মার্চ সেই বিভীষিকাময় ভোররাতের কথা। এর দুই দিন আগে ২৮ ফেব্রুয়ারি একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধী জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আদালত।</span></span></div><span style="background-color: white; font-family: "noto serif bengali", cursive; font-size: large;">এরপর চাঁদের ছবির সঙ্গে সাঈদীর ছবি মিলিয়ে সুপার এডিট করে ‘বাঁশের কেল্লা’ ফেসবুক পেজে আপলোড করা হয়। এতে সহিংসতা আরম্ভ হয়। ওই দিনই সারা দেশে ৩৭ জনের মৃত্যু হয়। পরদিন শুক্রবার দেশের বিভিন্ন স্থানে নিহত হয় ৩ জন ও শনিবার ৬ জন।</span><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"></p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;">পরদিন রবিবার থেকে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ডাকে জামায়াত। এর আগের রাতে মোবাইল ফোনে এসএমএস পাঠিয়ে,ফোন দিয়ে সাঈদীর মুখ চাঁদে দেখা গেছে বলে প্রচার করা হয়। গভীর রাতে মসজিদের মাইক ব্যবহার করে বলা হয়, ‘চাঁদের গায়ে সাঈদীর মুখ দেখা যাচ্ছে। তার মানে, তিনি ইমানদার লোক। তাকে বাঁচানো সবার ইমানি দায়িত্ব।’</span></p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;">গুজবে বিভ্রান্ত হয়ে ভোররাতে চাঁদে সাইদীকে দেখতে ঘরের বাইরে বেরিয়ে আসে কুসংস্কারাচ্ছন্ন ধর্মান্ধ মানুষ। মোবাইল ফোনে একে-অপরকে বলেন চাঁদে সাঈদীকে দেখতে।অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে গভীর রাতে ঘুমন্ত মানুষকে ডেকে তোলা হয়। চাঁদ ও সাঈদীকে নিয়ে গুজব তাদের মধ্যে তৈরি করে এক ধরনের হেলুসিনেশন।</span></p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;">এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে চক্রটি শুরু করে ভয়ংকর তাণ্ডব। চলে গানপাউডার ছিটিয়ে অগ্নিসংযোগ, বোমা-ককটেল বিস্ফোরণ, লুটপাট, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ। হামলা চালানো হয় থানাসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে। সবচেয়ে বিভীষিকাময় অবস্থা সৃষ্টি হয় বগুড়ায়। সেখানে পাঁচটি থানা ও ছয়টি পুলিশ ফাঁড়িতে একযোগে হামলা করা হয়। কয়েকটি ফাঁড়ি পুড়িয়ে দেয় ধর্মান্ধ উন্মত্ত মানুষগুলো।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKQkudbGSyr5NEjYcVk0prpuZ8FMqf32Dmmh_l4YMv5TA-xwBYwE-7T7I6mSTz1fUaVkFN9M2CtHy-UtViCfwB8y_I212DpiIrvK6tMf5G-zipITgRo0OnoVRXDuq2N0HkbstbzubUzXk/s1441/IMG_ORG_1692901067683.png" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="1441" data-original-width="720" height="1441" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKQkudbGSyr5NEjYcVk0prpuZ8FMqf32Dmmh_l4YMv5TA-xwBYwE-7T7I6mSTz1fUaVkFN9M2CtHy-UtViCfwB8y_I212DpiIrvK6tMf5G-zipITgRo0OnoVRXDuq2N0HkbstbzubUzXk/s1441/IMG_ORG_1692901067683.png" width="720" /></a></span></p><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"> সে সময় আমি বিশ্বাস না করলেও,আমার মত অনেকেই সাঈদীকে চাঁদে দেখা যাওয়ার বিষয়টি বিশ্বাস করে।কিন্তু সে সময় বিশ্বাস করলেও এখন অধুনিক যুগে এসে অনেকেই তা বিশ্বাস করতে চায় না।তবে সাঈদীকে চাঁদে দেখা যাওয়ার বিষয়টি এখনো যারা বিশ্বাস করেন তাদের সংখ্যাটি কিন্তু কম নয়।যেমন আমার সে শিক্ষক ১৫ ই আগস্ট তার ফেসবুক পোষ্টে বলেছেন,<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjMeLq-C5Ixiwzwc_WfxIgp7zS8OtrCOhMbUPhfHAdtGmOgTzrQkRAcRgP15tGNGGacnihK_WWCS6x_02-BV_sbc92rEJRFguy_CT2tcZDuBD1RDK2mFqzRU_TosjkAWbvla5VL6j6a2IA/s698/IMG_ORG_1692901033171.png" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="658" data-original-width="698" height="658" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjMeLq-C5Ixiwzwc_WfxIgp7zS8OtrCOhMbUPhfHAdtGmOgTzrQkRAcRgP15tGNGGacnihK_WWCS6x_02-BV_sbc92rEJRFguy_CT2tcZDuBD1RDK2mFqzRU_TosjkAWbvla5VL6j6a2IA/s698/IMG_ORG_1692901033171.png" width="698" /></a>তার এই পোস্টটি দেখার পর থেকেই তার প্রতি একটা ঘৃণা ভাব চলে আসে।যে কিনা একটি রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য হাসিল করতে এমন কান্ডজ্ঞানহীন মন্তব্য করতে পারে।এ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য বাংলাদেশের একজন মন্ত্রী কে হত্যা চেস্টাও করেছে। মোটকথা সে এমন কোন কাজ নেই যা করতে পারে না।</span></p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></p><p style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;">এমন দায়িত্ব ও কাণ্ডজ্ঞানহীন বক্তব্য দেয়ার পরেও সে আমার গুরুজন ও শিক্ষা গুরু হতেই পারে না,সে যত বড় শিক্ষকেই হোক না কেন,যত বড় বিদ্বানেই হোক যত সম্মানী ব্যক্তি হোক তাকে আমার পরিত্যাগ করা উচিত। তাই আমি বলতে চাই "দুর্জন শিক্ষক হলেও পরিতাজ্য"। </span></p><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;">এসব প্রতিশোধ পরায়ণ ধর্মান্ধ মানুষ ধর্মকে পুজি করে,ধর্মপ্রিয় মানুষজনকে বারবার প্রতারিত করছে,।এসব গুজব সৃষ্টিকারী ব্যক্তিরা সাঈদীর মৃত্যুর পর গুজব ছড়ানো বন্ধ করেনি।বরং সাঈদীর মৃত্যুর পর আরো বেশি করে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করেছে। সাঈদীর মৃত্যুর পরপরই নাকি ভূমিকম্প অনুভূতি হয় যা নাকি আল্লাহর কোন নিদর্শন।যদিও সেদিন আমি ভূমিকম্প হওয়ার খবর পাইনি। তারাই প্রচার করছে যে,পৃথিবীর শুধুমাত্র ৫ জন ব্যক্তি বিনা অনুমতিতে কাবা ঘরে প্রবেশ করতে পারে তার মধ্যে সাঈদী একজন!বিষয়টা কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য তাই ইন্টারনেট ঘাটলেই জানতে পারবেন। তারা সাঈদীর কাবা ঘর থেকে বের হওয়ার একটি ভুয়া ছবি ও প্রচার করে। বাস্তবে সেটা সাঈদী ছিল না। তারা আরো গুজব ছড়ায় যে পৃথিবীর ইতিহাসে কাবায় শুধুমাত্র চারজন ব্যক্তির গায়েবানা জানাজার হয়েছে,সাঈদী তাদের মধ্যে একজন। তবে বাস্তব বিষয়টি হল সেদিন কাবা ঘরে জানাজার হয়েছিল ঠিক হই কিন্তু সাঈদীর নয় অন্য কারো। এসব ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষের বিশ্বাসকে পুঁজি করেই ব্যবসা করে আসছে। এদের এখনই রুখতে হবে এদের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ করতে হবে, করতে হবে প্রতিরোধ। এখনো সুযোগ আছে সাধু সাবধান। </span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;">আসুন এবার জেনে নেই দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মৃত্যুর পর আর কত ভাবে কি কি উপায়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে।শুধুমাত্র বিএনপি-জামাত-শিবির বা সাইদী ভক্তরাই যে গুজব ছড়িয়েছে তা কিন্তু নয়।তাকে নিয়ে অনান্য দলীয় লোকজনও গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করেছে।</span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/the-dead-body-of-delwar-hossain-sayeedi-was-not-stolen/84830">দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর লাশ চুরির গুজব</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/slug-saidis-son-did-not-file-a-case-against-sheikh-hasina/84716">প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাঈদীর ছেলে মামলা করার গুজব</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/misleading-pictures-of-bangabandhu-and-ziaur-rahman-funeral-circulated-with-saeedis-funeral-pictures/84415">সাঈদীর জানাজার ছবির সাথে প্রচারিত ছবিগুলো বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমানের জানাজার ছবি নয়</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/bbc-misrepresented-case-violence-followed-saeedis-death/84211">সাঈদীর মৃত্যুর পর সারাদেশে ৭ হাজারের বেশি মামলার গুজব</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/circulation-of-edited-notice-of-student-league/84469">ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের বহিস্কারের নোটিশটি এডিটেট</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/misleading-pictures-of-bangabandhu-and-ziaur-rahman-funeral-circulated-with-saeedis-funeral-pictures/84415">সাঈদীর জানাজার ছবির সাথে প্রচারিত ছবিগুলো বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমানের জানাজার ছবি নিয়ে মিথ্যা প্রচার</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/the-video-claiming-delwar-hossain-sayeedis-funeral-prayer-scene-is-old-footage/84144">সাঈদীর জানাজা অভিমুখে জনস্রোতের দৃশ্য দাবিতে পুরোনো ও ভিন্ন ঘটনার ভিডিও </a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/saudi-crown-prince-approved-delwar-hossain-sayeedi-absentee-funeral-prayer-masjid-al-haram-false/83952">সৌদি যুবরাজ কাবা শরীফে সাঈদীর গায়েবানা জানাজার অনুমোদন দেননি</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-story/delwar-hossain-sayeedi-death-misinformation/83747">সাঈদীর মৃত্যু: পুরোনো ছবি-ভিডিও আর ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি </a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/the-video-circulating-on-the-internet-is-not-of-delwar-hossain-sayeedis-funeral/83814">ভিডিওটি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জানাজার নয়</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/video-different-incident-claiming-the-ambulance-carrying-saeedis-body-had-crashed/83970">সাঈদীর লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনার শিকার দাবিতে ভিন্ন ঘটনার ভিডিও প্রচার</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/fake-video-circulating-claiming-actor-shakib-khan-was-crying-over-sayeedis-death/84056">সাঈদীর মৃত্যুতে অভিনেতা শাকিব খানের কাঁদার দাবিতে বানোয়াট</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/sayeedi-fake-photo-1971-dainik-sangbad/83920">ছবির সেই ব্যক্তি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী নয়</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/saudi-crown-prince-salman-did-not-mourn-sayeedis-death/83994">সাঈদীর মৃত্যুতে সৌদি যুবরাজ সালমান শোক প্রকাশ করেননি</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/quick-fact/the-photo-of-delwar-hossain-sayeedi-leaving-kaaba-sharif-is-edited/83775">সাঈদীর কাবা শরীফ থেকে বের হওয়ার এই ছবিটি এডিটেড </a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/condolence-tweet-of-the-imam-abdul-rahman-al-sudais-masjid-al-haram-on-sayeedi-death-is-false/83889">সাঈদীর মৃত্যুতে কাবা শরীফের ইমাম টুইটে কোনো শোকবার্তা দেননি</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/quick-fact/sayeedi-could-have-entered-the-kaaba-sharif-without-permission/83861">সাঈদী কি বিনা অনুমতিতে কাবা শরীফে প্রবেশ করতে পারতেন?</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><a href="https://rumorscanner.com/fact-check/sayeedi-absent-funeral-prayer-in-kaaba-third-person-in-history-false/83824">তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে কাবায় সাঈদীর গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার দাবিটি মিথ্যা</a><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; font-size: 20px; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"><br /></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: "noto serif bengali", cursive; font-size: 20px; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px 10px; text-align: justify;"></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-74725304806079349682023-08-15T13:02:00.000+06:002023-08-15T13:02:40.678+06:00সাঈদীঃমানবতাবিরোধী অপরাধীর মৃত্যু <span style="font-size: large;">আওয়ামীলীগ পন্থী হওয়ায়,১৫ ই আগস্ট নিয়ে গতকালের পোস্টটি তৈরি করার পরেই ফেসবুকে গিয়ে দেখি,মানবতাবিরোধী আপরাধে অভিযুক্ত কারাবাসী দেলোয়ার হোসেন সাঈদী মৃত্যু বরণ করেছে।যিনি পৃথিবীর অন্যতম ইসলামী চিন্তাবিদ ছিলেন।ইসলাম ধর্মের অনুসারী হওয়ায় স্বাভাবিক ভাবে অন্যদের মতো আমারও খারাপ লাগে।কিন্তু মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ও তার পরবর্তী সময়ে তার কর্মকাণ্ড নিয়ে নিয়ে প্রশ্ন উঠায়,সে খারাপ লাগা আর কোন গুরুত্বই পায় না।যদিও সাঈদী যুদ্ধাপরাধী রাষ্ট্র বিরোধী ছিলেন,কিন্তু ইসলামী চিন্তাবিদ হওয়ায় তাকে নিয়ে নেতিবাচক লেখার কোন চিন্তাই করিনি।কারন আমাকে শিক্ষা দেওয়া হয়েছে মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে নেতিবাচক কোনকিছু না বলাই উত্তম।যদিও মানবতাবিরোধী আপরাধী সাঈদীর ফাঁসির দাবিতে প্রকাশ্য আন্দোলন করেছি।কিন্তু আজ তার মৃত্যুতে তার বিরুদ্ধে আমার আর কোন অভিযোগ নাই।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjn2ky0v2xsLH-tOHqxEdKXyjO2cSlt_rOX2NsQRoaa57mUVBV3SCN8XkLmj9ggwKfQ3dJYcmrrSf0SbTbXvwEVvEPFMdVATN735aBsMQy_nOgjZTueGGidEKm2D-C68-Nzq4QP45Anrp4/s906/IMG_ORG_1692080304613.png" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="906" data-original-width="720" height="906" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjn2ky0v2xsLH-tOHqxEdKXyjO2cSlt_rOX2NsQRoaa57mUVBV3SCN8XkLmj9ggwKfQ3dJYcmrrSf0SbTbXvwEVvEPFMdVATN735aBsMQy_nOgjZTueGGidEKm2D-C68-Nzq4QP45Anrp4/s906/IMG_ORG_1692080304613.png" width="720" /></a><br />আমি আওয়ামী লীগ পন্থী হওয়ায় যেমন বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে লিখতে পারি।ঠিক তেমনি তার অনুসারী জামাত-শিবির বিএনপিরা তাকে নিয়ে অনেক কিছু লিখতে ও বলতেই পারে।এতে আমার নাক গলানোর দরকার ছিলোনা।তাকে নিয়ে কোন কিছু লেখার চেয়ে না লেখায় উত্তম মনে করেছি।কিন্তু তার অনুসারী ভন্ড ও মিথ্যাচারী বিএনপি-জামাত শিবিরের কথার বিস্ফোরের জবাব দিতে গিয়ে হলেও তার বিরুদ্ধে৷ <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgfrdrk0wehtXq5X-EdmHCFfX2WHR4rKrYbyZyqCxQcYxZO1RqaJsAF86nZGC_nf9PvS3_81iXwSdt_w_XTKCRXZvySyE9Ze1ax54CnmgZu092jNzZHnSjp_KMdqu4VismYS18Vlx0qadU/s720/IMG_ORG_1692080345417.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="720" data-original-width="720" height="720" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgfrdrk0wehtXq5X-EdmHCFfX2WHR4rKrYbyZyqCxQcYxZO1RqaJsAF86nZGC_nf9PvS3_81iXwSdt_w_XTKCRXZvySyE9Ze1ax54CnmgZu092jNzZHnSjp_KMdqu4VismYS18Vlx0qadU/s720/IMG_ORG_1692080345417.jpeg" width="720" /></a><br />বিরুদ্ধাচারণ করতেই হচ্ছে।তার বিরুদ্ধে যখন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ গঠন করা হয়,তার পরবর্তী এক ওয়াজ মাহফিলে সাঈদী নিজেই বলেছিলেন তার বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধাঅপরাধের অভিযোগ আনছে,তারা পিতার পরিচয়হীন জারজ সন্তান।যা একজন ইসলামিক স্কলারের মুখে আশা করা যায়। না।তার অনুসারীরা ছড়িয়ে এ বেড়াচ্ছিল স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সাঈদী ছিল কিশোর বয়সী।সে সময় তার বয়স ছিলো ১৭ বছর, আবার কেউ কেউ সাত বছর হিসেবে উল্লেখ করেছিল।কিন্তু তাদের উল্লেখিত নথি থেকেই জানা যায় এই দেলোয়ার হোসেন সাঈদী অথবা দেল্লা রাজাকারের জন্ম হচ্ছে ২রা ফেব্রুয়ারি ১৯৪০!এমনকি তার মৃত্যুর পর তার ছেলে মাসুদ সাংবাদিকদের জানায় তার বাবা গত ৫০ বছর ধরে ডায়াবেটিকস এ ভুগছে!<a href="https://fb.watch/mpRt0S0a8k/" target="_blank">মাসুদের বক্তব্য</a> দেখুন।</span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">২০১৩ সালের ঘটনা তো সবারই জানা,এই জামাত-শিবির অনুসারীরাই সাঈদীর চাঁদে যাওয়ার গুজব রটিয়ে সারাদেশে কি অরাজকতারাই না সৃষ্টি করেছিল।যা এখনো অনেক জামাত-শিবিরাই বিশ্বাস করে না সেদিন সাঈদীকে চাঁদে দেখা দেওয়ার বিষয়টি মিথ্যা ছিল।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi-RILzj-1Q7FknOPQapQtx3Xx-h66wTxvk61irFWYQ5GCjdQntwvqG-ycJxy_e7CaaOIwr5N6oYsR38ybhebx7i3UOim4uJGtxitUxfS8Uj5wLPW9jb77UQm2sIYFUivurPYRHpsI_9JE/s1455/IMG_ORG_1692080490028.png" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="1455" data-original-width="720" height="1455" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi-RILzj-1Q7FknOPQapQtx3Xx-h66wTxvk61irFWYQ5GCjdQntwvqG-ycJxy_e7CaaOIwr5N6oYsR38ybhebx7i3UOim4uJGtxitUxfS8Uj5wLPW9jb77UQm2sIYFUivurPYRHpsI_9JE/s1455/IMG_ORG_1692080490028.png" width="720" /></a></span></div><div><span style="font-size: large;">যারা এমন ভাবে গুজব রটিয়ে দেশের অনেক ক্ষতি করেছে।সাঈদীর মৃত্যুর পরেও এ গুজব রটনাকারিরা থেমে নেই।তারা গুজব ছড়াচ্ছে সাঈদীর মৃত্যুর পরপরই নাকি ভূমিকম্প হয়।এটা নাকি কোন কাকতালীয় বিষয় নয়,এটা সৃষ্টিকর্তার নির্দেশিত সংকেত।এসব আজগুবি কাহিনী বানিয়ে সাধারণ ধর্ম প্রাণ মুসলমানদের বিভ্রান্ত করে সারাদেশে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চায়।এমনকি আজ যদি পৃথিবীর কোন জায়গায় বৃষ্টি হয় তাহলে জামাত শিবিরের এই গুজব সৃষ্টিকারী দলটা হয়তো বলতেও পারে দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মৃত্যুতে সাত আসমান সহ কাঁদছে।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">দেশের সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বলতে চাই যে,অন্তত পক্ষে এই কয়েকদিন জামাত-শিবিরের এমন কোন গুজবে কান না দেওয়া,যাতে দেশের শান্তি-শৃংখলার চরম অবনতি না ঘটে।এরা নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে পৃথিবীর এমন কোন কাজ নাই যা করতে পারে না।দেশবিরোধী এসব অপশক্তিগুলো যেন আর মাথা তুলতে না পারে এদিকে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে।</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-52921259509093060942023-08-15T00:00:00.000+06:002023-08-15T00:00:08.200+06:00১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসঃকারো খুশির দিন <span style="font-size: large;">স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসে যার নাম হিরঅক্ষরে লেখা থাকবে তিনি আর কেউ নন,বাংলাদেশের স্থপতি বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।যিনি না হলে হয়তো পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির কোন চিহ্ন থাকত না।যার সম্মানি নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশের সৃষ্টি।যিনি শুধুমাত্র বাংলাদেশ নয় সমগ্র পৃথিবীর আইকনিক নেতৃত্বের অধিকারী ছিলেন।দেশ স্বাধীন হওয়ার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায়,স্বাধীন দেশের কিছু বিপথগামী সৈনিকের হাতে সেই মহান নেতাকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর নিজ বাড়িতে হত্যা করা হয়।সেদিন হত্যাকারীরা শুধু বঙ্গবন্ধুকে নয়,সেই বাড়িতে যারা যারা অবস্থান করেছিল তাদের সবাইকে একযোগে হত্যা করা হয়।এমনকি সাত বছরের ছেলে রাসেল ও খুনিদে হাত থেকে রক্ষা পায়নি।সেদিন বঙ্গবন্ধু ছাড়াও আরো ১৬ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiJ0eAbLest2o8aEIpjPsCWCQqzW5iybMD6c5QLH_1yQXpBS0e4yuPk43ldNTk4tyUKbhay-2qJuY0ckpHi2SZWO0k1iyIYV9hEbBiONDsbum6FDSNdh_a3vnYRrHd6CbUdTGVTAKsAQSc/s660/IMG_ORG_1692034233296.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="465" data-original-width="660" height="465" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiJ0eAbLest2o8aEIpjPsCWCQqzW5iybMD6c5QLH_1yQXpBS0e4yuPk43ldNTk4tyUKbhay-2qJuY0ckpHi2SZWO0k1iyIYV9hEbBiONDsbum6FDSNdh_a3vnYRrHd6CbUdTGVTAKsAQSc/s660/IMG_ORG_1692034233296.jpeg" width="660" /></a><br /><span style="background-color: white; text-align: justify;">সেদিন</span><span style="background-color: white; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; text-align: justify;"> বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেচে যায়।</span></span><div><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">মূলত, ৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকেই বাংলাদেশে এক বিপরীত পরিক্রমা শুরু হয়। বেসামরিক সরকারকে উৎখাত করে সামরিক শাসনের অনাচারের ইতিহাস রচিত হতে থাকে।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর গোটা বিশ্বে নেমে আসে তীব্র শোকের ছায়া এবং ছড়িয়ে পড়ে ঘৃণার বিষবাষ্প।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নোবেল জয়ী পশ্চিম জার্মানির নেতা উইলি ব্রানডিট বলেন, মুজিবকে হত্যার পর বাঙালিদের আর বিশ্বাস করা যায় না। যে বাঙালি শেখ মুজিবকে হত্যা করতে পারে তারা যে কোনো জঘন্য কাজ করতে পারে।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক ও বিশিষ্ট সাহিত্যিক নীরদ সি চৌধুরী বাঙালিদের 'বিশ্বাসঘাতক' হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, বাঙালি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ মুজিবকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি বিশ্বের মানুষের কাছে নিজেদের আত্মঘাতী চরিত্রই তুলে ধরেছে।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEje67MN99a5Jh4luajfGdgREkIkSwc2vJ8zkIS4mi7l4PKBhfUEkiryZ8H00fPkt73VZwuZAVsy8qtlRNL1PFqU74Qu0Ife3GliYeO85iQJMwm-GdqUQdZWj71xSj0F6KerRRGrZp-nDgw/s859/IMG_ORG_1692034292568.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="484" data-original-width="859" height="484" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEje67MN99a5Jh4luajfGdgREkIkSwc2vJ8zkIS4mi7l4PKBhfUEkiryZ8H00fPkt73VZwuZAVsy8qtlRNL1PFqU74Qu0Ife3GliYeO85iQJMwm-GdqUQdZWj71xSj0F6KerRRGrZp-nDgw/s859/IMG_ORG_1692034292568.jpeg" width="859" /></a>দ্যা টাইমস অব লন্ডন এর ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট সংখ্যায় উল্লেখ করা হয় 'সবকিছু সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুকে সবসময় স্মরণ করা হবে। কারণ, তাকে ছাড়া বাংলাদেশের বাস্তব কোনো অস্তিত্ব নেই।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">একই দিন লন্ডন থেকে প্রকাশিত ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলা হয়েছে, 'বাংলাদেশের লাখ লাখ লোক শেখ মুজিবের জঘন্য হত্যাকাণ্ডকে অপূরণীয় ক্ষতি হিসেবে বিবেচনা করবে।'</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর স্বঘোষিত প্রেসিডেন্ট খন্দকার মোশতাক আহমেদ বিচারের হাত থেকে খুনিদের রক্ষা করতে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারি করে।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সকে আইন হিসেবে অনুমোদন করে।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সুদীর্ঘ একুশ বছর পর ক্ষমতায় এলে ১৯৯৬ সালের ১৪ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তিন প্রধান আসামী বরখাস্ত লে. কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী তাহের উদ্দিন ঠাকুরকে গ্রেপ্তার করার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারকার্যের শুভ সূচনা শুরু হয়।১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। কিন্তু ২০০২ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসার পরে আবার ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালনের সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়। তার ৬ বছর পর হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান সরকার ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পুর্নবহাল করে।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">১৫ ই আগস্ট সারা বাংলাদেশে শোক দিবস পালিত হলেও।কারো কারো কাছে এই দিনটি অনেক আনন্দের ও খুশির!শুধুমাত্র বাংলাদেশ বিরোধী অথবা আওয়ামীলীগ বিরোধীরাই যে এদিনটিকে আনন্দের সহিত পালন করে তা কিন্তু নয়।অনেক সাধারন শ্রমজীবী মানুষের কাছে এ দিনটি পরম আনন্দের ও খুশির দিন।কারণ এ দিনটি সরকারি ছুটি হিসেবে বিবেচিত।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">স্বাধীন বাংলাদেশ অনেক পেশা আছে,যাদের সাপ্তাহিক ছুটি কোন নাম গন্ধই নাই এমনকি রাত দিন ২৪ ঘন্টায় কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে অতিবাহিত করতে হয়।এসব মানুষের কাছে ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস না হয়ে জাতীয় আনন্দ দিবসে পরিণত হয়।এই দিনে ছুটি থাকায় কয়েক মাস আগে থেকেই এই দিনটিকে ঘিরে অনেক প্লান পরিকল্পনা করা হয়।অনেক শ্রেণী পেশার মানুষগুলো শুধুমাত্র জাতীয় দিবস গুলো যেমন একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস,স্বাধীনতা দিবস,পহেলা বৈশাখ বা নববর্ষ,পহেলা মে শ্রমিক দিবস হলেও অনেককেই এই দিনেও কাজ করতে হয়।এবং বিজয় দিবস ছাড়া আর কোনদিনও তারা ছুটি পায় না।তাই এসব মানুষের কাছে ১৫ ই আগস্ট এর কোন তাৎপর্যই নেই।এ দিনটি শুধু তাদের পরিবারের জন্যই বরাদ।পরিবারের সবার সাথে সময় কাটানো সবার মুখে হাসি ফোটানোর জন্য।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">সেই শ্রেণীর মানুষগুলোর কাতারে আমি নিজেও একজন।মাঝে মাঝে মনে হয় সেদিন যদি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা না হতো তাহলে হয়তো এই ছুটির দিনটি আর পাওয়া হত না।আর ভাগ্যিস সেই সাথে আওয়ামী লীগ সরকারই ক্ষমতায়।তা না হলে অন্য কোন দল ক্ষমতায় থাকলে হয়তো কোনদিন এই ১৫ আগস্ট আর ছুটি পাওয়া হত না।যদি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা না করে তার স্বাভাবিক মৃত্যু হতো তাহলেও এ ছুটিটি আর পাওয়া হত না।শুধু <span>মাত্র ১৫ ই আগস্ট এর ছুটির জন্য হলেও সারা জীবন আওয়ামী লীগ সরকারই থাকা জরুরি।</span></span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;">আওয়ামী লীগ সরকারের এত তো উন্নয়ন ও সাফল্যের পরেও হতাশার খবর এই যে,বঙ্গবন্ধু হত্যার ৪৮ বছর পার হলেও,তার সমস্ত খুনিদের বিচার আজও শেষ করতে পারিনি।যদিও তার মেয়ে শেখ হাসিনা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও তার দল আওয়ামীলীগ ক্ষমতায়।দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর কয়েকজনের ফাঁসি কার্যকর করলেও,এখনো অনেকে মাথা উঁচু করে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে।বঙ্গবন্ধু নেই কিন্তু তার খুনিরা আজও পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে বেঁচে আছে।</span></p><p class="rtejustify" style="background-color: white; box-sizing: inherit; color: #101828; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; line-height: inherit; margin: 0px 0px 1.55556em; padding: 0px; text-align: justify; text-rendering: optimizelegibility;"><span style="font-size: large;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjw98x4HYS5pHpDtw4tq5zFy14cd_c7FnYUyHESsk6cHmpaOtIcufBi_SM9ms6yCuy44yjsm5258CkV_BP1gW0ahk46DEpdnD1O-BXtE9S1C_bsoaubSD0IEtUkcmsHyq8knkRXTingjJI/s460/IMG_ORG_1692033894340.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="286" data-original-width="460" height="286" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjw98x4HYS5pHpDtw4tq5zFy14cd_c7FnYUyHESsk6cHmpaOtIcufBi_SM9ms6yCuy44yjsm5258CkV_BP1gW0ahk46DEpdnD1O-BXtE9S1C_bsoaubSD0IEtUkcmsHyq8knkRXTingjJI/s460/IMG_ORG_1692033894340.jpeg" width="460" /></a>সেই বিভীষিকাময় কালো রাতের আজ ৪৮ বছর অতিবাহিত হতে চলছে,তার পরেও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের বিচার আজও শেষ করতে পারেনি।যেটা জাতি হিসেবে আমাদের লজ্জার।বরাবরের মতো এবারও,এই ১৫ ই আগস্ট এর শোক দিবসে,বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের হত্যাকারীদের অনতিবিলম্বে দেশে এনে সঠিক বিচারের আওতায় সর্বোচ্চ সাজা ফাঁসি কার্যকর করার জোর দাবি জানাচ্ছি।</span></p></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-90283032550697717582023-08-12T00:35:00.000+06:002023-08-12T00:35:14.937+06:00এইচ এস সি ভর্তি প্রত্যাশিতদের জন্য সতর্কতা <span style="font-family: inherit; font-size: large;">বাংলাদেশ একটা দুর্নীতিগ্রস্ত রাষ্ট্র সেটা আজ কারো অজানা নয়।কিন্তু কাদের জন্য বাংলাদেশ দুর্নীতিগ্রস্ত রাষ্ট্র সেটা জানলেও আমরা বলতে চাই না।ভাসুরের নাম যেমন সবাই জানি কিন্তু মুখে বলতে চাই না ঠিক তেমনি অবস্থা আমাদের।আমরা শুধু কথায় কথায় সরকারের দোষ দেই,কিন্তু দোষটা যে আমাদের তা কিন্তু কেউ মানতে চাই না।যাক সেসব কথা,আজ যে কথা বলতে চাইছি সরাসরি সেটাই বলি,</span><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEifStIQLDKbdX0phmJvFBKWeDOiKI0ROmBCpTBvk2fkCkxVy_d3B3EmP8lTzG5FdyVS-mMOOoiWiUFvJeXk3Cmyoi_fvL2gcUoz2EOY7Dh3ioFojIgNmryVmBjNS1ofGsJtA3kcxuMvdlI/s1165/IMG_ORG_1691777186707.png"><span style="font-family: inherit; font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="1165" data-original-width="720" height="1165" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEifStIQLDKbdX0phmJvFBKWeDOiKI0ROmBCpTBvk2fkCkxVy_d3B3EmP8lTzG5FdyVS-mMOOoiWiUFvJeXk3Cmyoi_fvL2gcUoz2EOY7Dh3ioFojIgNmryVmBjNS1ofGsJtA3kcxuMvdlI/s1165/IMG_ORG_1691777186707.png" width="720" /></span></a></div><span style="font-family: inherit; font-size: large;"><br /><br /></span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;">গত কয়েকদিন আগে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাবলিক পরীক্ষা এস এস সি ২০২৩ এর ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।এতে যারা কৃতকার্য হয়েছে,তাদের সবাইকে রুপমের ব্লগের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।আজ তোমাদের লোমহর্ষক কিছু তথ্য দেব।</span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;">তোমরা যারা এবার পাস করেছো তারা সবাই কোন না কোন ভাল কলেজে ভর্তি হওয়ার প্রত্যাশা করছো।গত কয়েক বছরের ন্যায় এবারও অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবে।সে লক্ষ্যে ইতোমধ্যে অনলাইনের ভর্তি আবেদন কার্যক্রম শুরু হয়েছে।কিছু কলেজ তাদের অথর্ব শিক্ষকদের সাথে নিয়ে এই অনলাইন ভর্তি কার্যক্রমকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।</span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;">তাদের বিরুদ্ধে লোমহর্ষক অভিযোগ উঠেছে!ভর্তি-ইচ্ছুক কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীদের অনুমতি না নিয়েই তাদের রোল রেজিষ্ট্রেশন সংগ্রহ করে নিজেরাই,নিজেদের কলেজের নাম দিয়ে অনলাইনে ভর্তি আবেদন সম্পুর্ণ করছে।যা একটি দন্ডনীয় অপরাধ।আর এদিকে ছাত্র-ছাত্রীরা কোনভাবেই সেটা জানতে পারে না।তারা নিজেরা আবেদন করতে গিয়ে আবেদন করতে পারেনা।ভর্তির ফলাফল প্রকাশ হওয়ার পর তাদের আর কিছু করার থাকে না।অনিচ্ছা শর্তেও সেই কলেজেই ভর্তি হতে বাধ্য হয়।ভালো কলেজে পড়ার ইচ্ছা ও যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও,সে সব কলেজে পড়তে না পারার কারণে,অনেকে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়াশুনায় ছেড়ে দেয়।</span></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjM6ZoMzXYyx8VV7LDvpGPcaO7vDOK-G7QsB3N5ece7kLiyaa9b4DWvDyTw_T7UqraURDw4zE8EhHKMk2JVBGMPSmkJ4ckFVMqJR95EKepPdP8RVZBuC_M-fslWLb4UOhDyAhvywJCntM4/s1485/IMG_ORG_1691777201425.png"><span style="font-family: inherit; font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="1485" data-original-width="720" height="1485" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjM6ZoMzXYyx8VV7LDvpGPcaO7vDOK-G7QsB3N5ece7kLiyaa9b4DWvDyTw_T7UqraURDw4zE8EhHKMk2JVBGMPSmkJ4ckFVMqJR95EKepPdP8RVZBuC_M-fslWLb4UOhDyAhvywJCntM4/s1485/IMG_ORG_1691777201425.png" width="720" /></span></a></div><span style="font-family: inherit; font-size: large;"><br /><br /></span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;">গ্রামাঞ্চলের কিছু নতুন এমপিওভুক্ত ও নন এমপিও কলেজগুলোই সাধারণত এই অন্যায় মূলক অপরাধ মুলক কাজগুলো করছে।শিক্ষক নাকি মানুষ গড়ার কারিগর,আজ সেই শিক্ষকরাই হাজার হাজার কোমলমতি শিক্ষার্থীর জীবন ধ্বংস করছে।আমরা এই গুরুতর অন্যায়গুলো ঘুনাক্ষরে টের পাচ্ছি না।না বুঝেও আমরা এই অন্যায় গুলোকে প্রশ্রয় দিয়েই যাচ্ছি।</span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;">যারা এখনো আবেদন করনি তারা দ্রুত আবেদন করে নাও।আর যারা আবেদন করতে পাচ্ছো না তারা দ্রুত নিজ নিজ স্কুলে যোগাযোগ করো অথবা অনলাইনে আবেদনকৃত কপিটি ডাউনলোড করে নাও এবং দেখো প্রথম আবেদনকৃত কলেজটির নাম কি,ওই কলেজের কর্তৃপক্ষের সাথেই যোগাযোগ কর এবং জোরালো কন্ঠে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করো।</span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-family: inherit; font-size: large;">আমিও একজন ভুক্তভোগী,তাই এই বার্তাটি তোমাদের সবাইকে জানিয়ে দিলাম।</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-86693985151220910622023-08-05T12:30:00.002+06:002023-08-05T12:30:00.149+06:00মুক্ত বাতাস পানে <span style="font-size: large;">চার দেয়ালে বন্দী থাকতে থাকিতে আজ হাঁপিয়ে উঠেছি।</span><div><span style="font-size: large;">সত্যি আমি হাঁপিয়ে উঠেছি।</span></div><div><span style="font-size: large;">তাই এবার পাণ করেছি,</span></div><div><span style="font-size: large;">এবার বাইরে যে তেই হবে।</span></div><div><span style="font-size: large;">মুক্ত বাতাস পেতেই হবে।</span></div><div><span style="font-size: large;">ঘরের বাইরে একপা ফেলেই,</span></div><div><span style="font-size: large;">বুকটা ধড়ফড় করে উঠলো।</span></div><div><span style="font-size: large;">পণ করেছি বাইরে যে তেই হবে,</span></div><div><span style="font-size: large;">দিলাম আর এক পা বাড়িয়ে।</span></div><div><span style="font-size: large;">বাইরে নেই করা রোদ</span></div><div><span style="font-size: large;">নেইতো চৈত্রের খড়া।</span></div><div><span style="font-size: large;">তবুও বাইরে ভ্যাপসা গরম</span></div><div><span style="font-size: large;">প্রাণটা যায়যায় করে।</span></div><div><span style="font-size: large;">বুঝলাম এটা জলবায়ুর প্রভাব-</span></div><div><span style="font-size: large;">যা আমরাই তৈরী করেছি।</span></div><div><span style="font-size: large;">রাস্তায় আখেঁর রস তৈরী করছে,</span></div><div><span style="font-size: large;">হাফ গ্লাসে বরফে ভরা,</span></div><div><span style="font-size: large;">এসেছিলাম মুক্ত বাতাস পেতে।</span></div><div><span style="font-size: large;">একি বাতাসে ধুলো-বালি,</span></div><div><span style="font-size: large;">আর দুর্গন্ধের ছড়াছড়ি।</span></div><div><span style="font-size: large;">পণ করেছি বাইরে যেতেই হবে।</span></div><div><span style="font-size: large;">রাস্তায় হাটছি নিঃসঙ্গ একা আমি।</span></div><div><span style="font-size: large;">বড় বড় গাড়ি আর তাদের প্যানপ্যানানি।</span></div><div><span style="font-size: large;">তবুও হাটছি আমি,মুক্ত বাতাস পানে।</span></div><div><span style="font-size: large;">হঠাৎ পিছন থেকে গাড়ি এসে দিলো এক ধাক্কা। আমি চিৎপটাং,মাথা ফেটে রক্ত ঝড়ছে
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjAbekrTQ0b1SgMfqdDfpBEfVVfWbP6RLemOqsVYvg4R95hfXkR7syUE3wPQPcKvQ7afAJA9KB1wCOFVSFSZ9hCG0sbH9YW7F2c8Kk1LtQGoHF048fUyth33aDxI6bjh8qHLJFF52NCSqU/s4041/IMG_ORG_1688143683766.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="2792" data-original-width="4041" height="2792" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjAbekrTQ0b1SgMfqdDfpBEfVVfWbP6RLemOqsVYvg4R95hfXkR7syUE3wPQPcKvQ7afAJA9KB1wCOFVSFSZ9hCG0sbH9YW7F2c8Kk1LtQGoHF048fUyth33aDxI6bjh8qHLJFF52NCSqU/s4041/IMG_ORG_1688143683766.jpeg" width="4041" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;">লোকে লোকারণ্য,তবুও এগোলোনা,</span></div><div><span style="font-size: large;">আমাকে সাহায্যের জন্য।</span></div><div><span style="font-size: large;">বাড়ি থেকে লোক এলো আমার চিকিৎসার জন্য।</span></div><div><span style="font-size: large;">এম্বুল্যান্স লাগবে এখন,জরুরীর জন্য</span></div><div><span style="font-size: large;">পনেরশো ভাড়া তার পঁয়তাল্লিশ'শ চেয়ে বসে।</span></div><div><span style="font-size: large;">এম্বুল্যান্সে তুলছে তখন শুনছি,</span></div><div><span style="font-size: large;">কারা যেন বলছে</span></div><div><span style="font-size: large;">বাইরে না বেরুলেও পারতো।</span></div><div><span style="font-size: large;">সাইরেন বেজে যাচ্ছে গাড়ি,</span></div><div><span style="font-size: large;">তবুও কেউ দিচ্ছে না সাইট</span></div><div><span style="font-size: large;">এ যেন মগেরমুল্লুক ভাই।</span></div><div><span style="font-size: large;">অবশেষে এলাম ডাক্তারের কাছে,</span></div><div><span style="font-size: large;">ভিজিট তার হাজার টাকায় উপরে।</span></div><div><span style="font-size: large;">চিকিৎসা নিয়ে ফিরে এলাম</span></div><div><span style="font-size: large;">আবার চার দেয়ালের মাঝে।</span></div><div><span style="font-size: large;">বসে বসে টিভি দেখছি-</span></div><div><span style="font-size: large;">নিরুপায় হয়ে</span></div><div><span style="font-size: large;">যে ডাক্তারের চিকিৎসা নিলাম</span></div><div><span style="font-size: large;">হাজার টাকা ফি দিয়ে</span></div><div><span style="font-size: large;">সে নাকি ধরা পরেছে,ভূয়া ডাক্তারের অভিযোগে।</span></div><div><span style="font-size: large;">মিটে গেছে সাধ আমার,মুক্ত বাতাস নিতে।</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-49030912964852535552023-07-20T12:30:00.001+06:002023-07-20T12:30:00.169+06:00নীলসাগর ভ্রমণের তিক্ততা <span style="font-size: large;">নীলফামারী জেলার অন্যতম দর্শনীয় স্থান "নীলসাগর" বা বিন্না দিঘী।সেই নীলসাগর থেকে কয়েক মিটার দূরেই নানার বাড়ী হওয়ায়,ছোট বেলা থেকেই নীলসাগরের সাথে পরিচয়।এমন একটা সময় ছিল,নানার বাড়ী গেলেই নীলসাগরে গোসল করা চাই-ই চাই।এখনকার মতো এতো লোক দেখানো নিরাপত্তা তো ছিলোই না,ছিলো না কোন প্রবেশ মূল্য!অনেক বছর হয় নানার বাড়ী আর যাওয়া হয়ে উঠেনা।আর নীলসাগরেও আর গোসল করা হয় না।</span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">এ কয়েক বছরে বাংলাদেশের অনেক কিছু পরিবর্তন হয়েছে।সব কিছুতে ডিজিটালাইজেশনের ছোয়া লেগেছে।সে সময় ইন্টারনেট ফেসবুক না থাকায়,অনেক মানুষ অনেক কিছু সম্পর্কে জানতো না।নীলসাগর নিয়েও মানুষজন তেমন কিছু জানতো না।এরোই মাঝে বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যম ছাড়াও নীলফামারীর স্থানীয় অনলাইন মিডিয়াগুলো নীলসাগর নিয়ে চোখ ধাধানো প্রতিবেদন প্রচার করে যাচ্ছে।যা নীলসাগরের পরিচিতি বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে তা অস্বীকার করার কোন উপায় নাই।সে সব প্রতিবেদন দেখে নতুনরা তো আগ্রহী হবেনই পুরাতনদের আবার নতুন করে নীলসাগর ভ্রমণের ইচ্ছা জাগবেই।শুধু স্থানীয় বাসিন্দারা বা জেলার বাসিন্দারা নয়,আশেপাশের জেলা ছাড়াও সারা দেশের মানুষজনও আসে এই নীলসাগর দেখতে।দূরদূরান্ত থেকে পিকনিক করতেও লোকজন নীলসাগরে আসে।বৈশাখ মাসে বৈশাখী মেলা ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন হয় এখানে।এখানে মুসলমানদের জন্য একটি মসজিদ এবং পূজা করার স্থান রয়েছে।নীলসাগরকে ঘিরে অনেক অনেক পূজা পার্বণ হয় যার প্রমাণ পাবেন নীলসাগর গেলেই।এবারে ঈদূল ফিতরের ঈদ পরিবারের সাথে কাটানোর জন্য গ্রামের বাড়ীতে যাওয়া।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiQzWwnUaMDj3oyCii_13pPlmg9ekFOV-BSyowYwTvHvCebD840H2KV4aEyYSN5NIvyxe3un5Q0JhD7RXsZ3v_slw9yv7ZwyG0pJzTUspOJ5grvyMGwMkr-Cnqt7zdszJJLt2QAkCVahao/s4080/IMG_ORG_1686360494713.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="4080" data-original-width="3072" height="4080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiQzWwnUaMDj3oyCii_13pPlmg9ekFOV-BSyowYwTvHvCebD840H2KV4aEyYSN5NIvyxe3un5Q0JhD7RXsZ3v_slw9yv7ZwyG0pJzTUspOJ5grvyMGwMkr-Cnqt7zdszJJLt2QAkCVahao/s4080/IMG_ORG_1686360494713.jpeg" width="3072" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">ভ্রমণের প্রবল আগ্রহ থাকার পরেও কোন এক অদৃশ্য কারনে এখন পর্যন্ত তেমন কোথাও ভ্রমণ করা হয়ে উঠেনি।এমন কি কোথাও ঘুরতে যাওয়া পর্যন্ত হয় না।বিয়ের পরেও সহধর্মিণীকে নিয়ে নিজের এলাকার দর্শনীয় স্থানগুলো পর্যন্ত দেখা হয়নি।ঈদের পরের দিন ফুফাতো ভাই আমাদের বাড়ীতে বেড়াতে এসে,সেইই পরিকল্পনা করে নীলসাগর বেড়াতে যাবে।জেলায় আর তেমন কোন বিনোদন কন্দ্র না থাকায় যেতে মন না চাইলেও,সহধর্মিণীর কথা ভেবে আর অনলাইনে নীলসাগরের প্রতিবেদন দেখে যেতে রাজি হয়ে যাই।ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে আটো রির্জাভ নিয়ে পরিবারের অনান্য সদস্যদের নিয়ে নীলসাগর অভিমূখে রওনা দেই।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">এতো উৎসাহ নিয়ে আসার পরেও নীলসাগরে ঢুকার আগেই মনটা খারাপ করে দিল প্রবেশ কাউন্টারে থাকা টিকিট মাস্টারের ব্যবহার!তার ব্যবহার এতোটাই খারাপ যে,নিজের চোখেঁ না দেখলে কারও বিশ্বাস হবার কথা নয়।একটা পর্যটন কেন্দ্রের টিকিট কউন্টারের লোকজনের এমন ব্যবহার দ্বিতীয় বার ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করবে।তাই বিষয়টি যথাযথ কতৃপক্ষের তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থাগ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি।উল্লেখ্য যে,অনেকের সাথেকথা বলে,টিকিট কাউন্টারের লোকজনের বিরুদ্ধে খারাপ আচরণের তথ্য পেয়েছি।যাইহোক ঝামেলা এড়িয়ে ভিতরে প্রবেশ করলাম।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjHnJk3HK-0d7mY9XYlPXJ1wnR7nYAqG65T5V7ru7Rt3DZ1SqELdwBnBdQmUwF2pZWlRJXHBkaGczwWD6T1rkRQxrcO2T5_G2u2MeX_SUqQc8sxYRqHnHlRYjUVUUHkLsEc6qu9e39D_JM/s4080/IMG_ORG_1686325978841.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="3072" data-original-width="4080" height="3072" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjHnJk3HK-0d7mY9XYlPXJ1wnR7nYAqG65T5V7ru7Rt3DZ1SqELdwBnBdQmUwF2pZWlRJXHBkaGczwWD6T1rkRQxrcO2T5_G2u2MeX_SUqQc8sxYRqHnHlRYjUVUUHkLsEc6qu9e39D_JM/s4080/IMG_ORG_1686325978841.jpeg" width="4080" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> নীলসাগরে প্রবেশ করার পরেই পরিবারের এক নারী সদস্যের টয়লেট ব্যবহারের প্রয়োজন পরে,সামনে টয়লেট থাকলেও তালাবদ্ধ ছিলো।তাই বাধ্যহয়ে আবার প্রবেশ গেটের কাছে ফিরে টয়লেট ব্যবহার করে আবার সামনে যেতে হলো।পুরো নিলসাগর ঘূরে দেখেছি পর্যাপ্ত টয়লেটের ব্যবস্থা থাকলেও তার সবকটি বন্ধ ছিলো।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh8sk75Qo9u1umNsTQdEjAP1PwQJ5vlfLEv7n-OsZEW7ohikRMGvOOTStkTqto5nD7yFhDFmrdLt9foM4nbAguAcAw1PCQEQsAaRuzxIAboBwiAhIpkS9yy2ytjX4UF9xJBabbZYys6EBc/s4080/IMG_ORG_1686326014137.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="4080" data-original-width="3072" height="4080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh8sk75Qo9u1umNsTQdEjAP1PwQJ5vlfLEv7n-OsZEW7ohikRMGvOOTStkTqto5nD7yFhDFmrdLt9foM4nbAguAcAw1PCQEQsAaRuzxIAboBwiAhIpkS9yy2ytjX4UF9xJBabbZYys6EBc/s4080/IMG_ORG_1686326014137.jpeg" width="3072" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> পর্যটকদের বসার স্থান বৃদ্ধি ছাড়া আর তেমন কোন উন্নয়ন চোখেঁ পরেনি।দর্শনার্থী দের খাওয়ার জন্য কয়েকটি ঘর থাকলেও,সেগুলোর ভিতরে ময়লা অবর্জনাদিয়ে ভর্তি<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhBIjH5obveEOmgNPBGbf6c-rPQnuxUFyf_YjNVz6AXHOLU9U4BjVLd5if49dhg2mFm7iciL_WzrCLq3TJGfEKsLOlNxH4vnX3O0gtYGW_2oihx5lHbxUKW7ElSa3wOueFX_BGJrVGS_jk/s4080/IMG_ORG_1686326040663.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="4080" data-original-width="3072" height="4080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhBIjH5obveEOmgNPBGbf6c-rPQnuxUFyf_YjNVz6AXHOLU9U4BjVLd5if49dhg2mFm7iciL_WzrCLq3TJGfEKsLOlNxH4vnX3O0gtYGW_2oihx5lHbxUKW7ElSa3wOueFX_BGJrVGS_jk/s4080/IMG_ORG_1686326040663.jpeg" width="3072" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> !কয়েকবছর আগে ঠিক যেমনটি দেখেছিলাম ঠিক সেরকমেই আছে,পরিচর্যার অভাবে তার থেকেও খারাপ অবস্থা দেখেছি জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্রটির।আপনি যদি পরিবেশ
বাদী হয়ে থকেন তাহলে নীলসাগর দেখে আপনার ভিতরটা ডুকরে ডুকরে কেদে উঠবে আমি নিশ্চিত।এখানকার মাটি ও গাছগুলো দেখে আপনার মনে হতে পারে,কয়েক হাজার বছর ধরে গাছগুলোর পরিচর্যাকরা হয়না।এমনকি আপনার মনে হতে পারে বৃষ্টি হলেও হয়তো,সে পানি নীলসাগরের পারের মাটিতে পরে না বা পরতে দেয়া হয়না!গাছগুলো দেখবেন অর্ধমৃত ও অসুস্থ জরাজীর্ণ ভাবে কালের শাক্ষীহয়ে দাড়িয়ে আছে।গাছগুলো দেখলে বুঝতে পারবেন হয়তো কয়েক বছর ধরে তাদের গোড়ায় পানি দেয়া হয় না।বরং বিভিন্ন কারনে গাছের গোড়া থেকে বছরের পর বছর মাটি সরে গিয়ে শিকরগুলো বেড় হতে হতে এমন অবস্থায় এসে পৌঁছেছে যে,হয়তো হাতের ধাক্কায় নয়তো মূখের ফুঁকে গাছগুলো উপরে পরবে।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgPZNS8d-cdWTY_7NUHWT27Q2A-3Fa4X1x0H5MHHJKJYjPndfvmY5KKmRpZsGSnIwPeIMwuVCR9AjpJ-yMqg1s8ELaaGlHmsy5vts8Ihh_DBF8l6vyXbbOLFAkzjXzZn3qwWjhddzgelz4/s4080/IMG_ORG_1686326094879.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="4080" data-original-width="3072" height="4080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgPZNS8d-cdWTY_7NUHWT27Q2A-3Fa4X1x0H5MHHJKJYjPndfvmY5KKmRpZsGSnIwPeIMwuVCR9AjpJ-yMqg1s8ELaaGlHmsy5vts8Ihh_DBF8l6vyXbbOLFAkzjXzZn3qwWjhddzgelz4/s4080/IMG_ORG_1686326094879.jpeg" width="3072" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqX5oSHjoUMyjLicdBu0mVc0v6lqC_40e54pvzvpTaKdBHyFYGHhFZ557wwr3tEFuqhO6tqJRaV9FcGD7Mh7pjI6qddK708wrmFln6qZrl3v5tynj6mbTNKNJPjHPuPQB7KoG9i7e87gs/s4080/IMG_ORG_1686326124803.jpeg"><span style="font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="3072" data-original-width="4080" height="3072" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqX5oSHjoUMyjLicdBu0mVc0v6lqC_40e54pvzvpTaKdBHyFYGHhFZ557wwr3tEFuqhO6tqJRaV9FcGD7Mh7pjI6qddK708wrmFln6qZrl3v5tynj6mbTNKNJPjHPuPQB7KoG9i7e87gs/s4080/IMG_ORG_1686326124803.jpeg" width="4080" /></span></a></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEghtVicXFEzuWVhBrfb8D-n5ehUrtb6muFZlidmCMyrR_EQuJvm4W9PtKTDNvEvwmyDfd6gs_Z7UJl__-SQBZmnjqSyBbMvPtgTm8ApL7s8HlUDxH0WwNXn82-VMiin7RHTJHSJvPEWndI/s4080/IMG_ORG_1686326155043.jpeg"><span style="font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="4080" data-original-width="3072" height="4080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEghtVicXFEzuWVhBrfb8D-n5ehUrtb6muFZlidmCMyrR_EQuJvm4W9PtKTDNvEvwmyDfd6gs_Z7UJl__-SQBZmnjqSyBbMvPtgTm8ApL7s8HlUDxH0WwNXn82-VMiin7RHTJHSJvPEWndI/s4080/IMG_ORG_1686326155043.jpeg" width="3072" /></span></a></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;">শহরের লোকালয় থেকে মানুজন নীলসাগরে বেড়াতে আসে শান্ত পরিবেশে মুক্ত বাতাস পেতে।কিন্তু একি!নীলসাগরের পারে হয়তো কখনোই পানি ছিটানো হয় নি।যার দরুন নতুন করে ঘাস গজানো তো দূরে থাক পুরাতন ঘাসগুলোই মরে গিয়ে,নীলসাগর ধুলাবালি দিয়ে একাকার হয়েছে।যেখানে মুক্ত বাতাস নয় ধুলা বাতাস নিতে হলে নীলসাগরে যেতে হবে।সেখানে কিভাবে আর মুক্ত বাতাস পাওয়া সম্ভব?যতদূর জানি এই নীলফামারীর মতো ছোট শহরে কয়েকটি পরিবেশবাদী সংগঠন ছাড়াও সরকারি একটি প্রতিষ্ঠান থাকার কথা।তবে নীলসাগরের পরিবেশ নিয়ে এদের কারোরেই কোন কথা শুনি নি!হয়তো এদের কারোরেই নীলসাগর দেখার দূর্ভাগ্য হয়নি।শুরুতেই বলেছি,নীলসাগরে পর্যাপ্ত টয়লেটের ব্যাবস্থা আছে তার সবেই তালাবদ্ধ থাকলেও সেই টয়লেটের ম্যানহোলগুলো উন্মুক্ত ভাবে পরে আছে!<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiRiXyrnCAglgppHgSu5Xumrf9xeqpsnFJArZh-lmBNhPWZE0Go7-wOqkiAjKq_ScxeanQiF0qUgm8Fc7N9mUbvn123buX4LtdAIfEzPsiPtTYyiQG6BvXhtDDei2i_RxkzJVEAltFaEew/s4080/IMG_ORG_1686326203974.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="4080" data-original-width="3072" height="4080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiRiXyrnCAglgppHgSu5Xumrf9xeqpsnFJArZh-lmBNhPWZE0Go7-wOqkiAjKq_ScxeanQiF0qUgm8Fc7N9mUbvn123buX4LtdAIfEzPsiPtTYyiQG6BvXhtDDei2i_RxkzJVEAltFaEew/s4080/IMG_ORG_1686326203974.jpeg" width="3072" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> ম্যানহোলগুলো পুরাতন হলেও ঢাকনা দেয়ার প্রয়োজনীয়তা কেউ হয়তো কোন দিন মনে করেনি।অথচ খুব সহজেই সেখানে মানুষ হত্যা করে ফেলে রাখলেও রাখতে পারে।তাছাড়া ছোট ছোট বাচ্চাগুলো এর উপরে উঠে দৌড়াদৌড়ি করে,এতেও খুব সহজে শিশু বাচ্চাগুলো পরেগিয়ে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhEkx_WziIwDRvDWuF2Anuqa4CNzH5KJvPkldc_3JRxAUxiDDFaDlPiMYjlgS-Duk7KyQKjmCR-8IdtGWVdTobBLguw7XO7WGGryFa32XUgl3O7sIIuR8jfYe7-dpmLwtr5E2GtrpEV7UA/s4080/IMG_ORG_1686326217701.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="4080" data-original-width="3072" height="4080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhEkx_WziIwDRvDWuF2Anuqa4CNzH5KJvPkldc_3JRxAUxiDDFaDlPiMYjlgS-Duk7KyQKjmCR-8IdtGWVdTobBLguw7XO7WGGryFa32XUgl3O7sIIuR8jfYe7-dpmLwtr5E2GtrpEV7UA/s4080/IMG_ORG_1686326217701.jpeg" width="3072" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">কোথাও বাড়তি সুবিধা নেয়ার জন্য,নিজের পরিচয় দেয়াটা খুব সাচ্ছন্দ্যবোধ করি না।তাই ঢুকার সময়ও কাউন্টারে আমার পরিচয় দেয়াটা খুব প্রয়োজনবোধ করিনি।কিন্তু তার ব্যাবহারে এতোটাই অসন্তুষ্ট ছিলাম যে,তার একটি ছবি নেয়ার দরকার বলে মনে করি।তাই ফুফাতো ভাইটিকে আগেই বলেছিলাম যে,বাহির হবার সময় শার্ট পরা লোকটার একটা ছবি নিতে।কিন্তু বাহির হবার সময় ভাইটি ছবি নিতে ইতস্ত হয়েপরে।এটা দেখে নিজেই ছবি নিতে মোবাইলটা হাতে নেই।কয়েকটা ছবি নিয়েও নেই।কিন্তু টিকিট কাউন্টারে দূ'জন ছবি তুলা দেখে ফেলে(হয়তো ঢুকার সময়ের কথা মনে পরেছে)সাথে সাথে তারা আবার আমার সাথে তর্কে জড়ায়,আর একজন পাসে বসা টুরিস্ট পুলিশটা এবং পাসে বসা পাঞ্জাবী পড়া লোকটি আমার দিকে তেড়ে আসে,আর হাতে থাকা মোবাইলটা কেড়েনিয়ে ছবিগুলো ডিলিট করে দিলেও এই ছবিটা থেকেই যায়।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhItcEXa-s_yztCTKkQM6EGBSMumBFrp6WN10syk6ErbUMYqG_OW03skMzvOosqKXRyEpdHU8GY03pUPvLFsD9w0jbCbSUXYDiEzLz_uNBCAYWv0Y44xDMgcnbUJUlcNyEjzB3775bvzgY/s4080/IMG_ORG_1686326267012.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="4080" data-original-width="3072" height="4080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhItcEXa-s_yztCTKkQM6EGBSMumBFrp6WN10syk6ErbUMYqG_OW03skMzvOosqKXRyEpdHU8GY03pUPvLFsD9w0jbCbSUXYDiEzLz_uNBCAYWv0Y44xDMgcnbUJUlcNyEjzB3775bvzgY/s4080/IMG_ORG_1686326267012.jpeg" width="3072" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">জানি না,নীলসাগর রক্ষনাবেক্ষণ ও দেখভাল কারা করে?সেটা জানাও খুব প্রয়োজন নয়।কিন্তু যারা এর দেখভাল করে তাদের কাছে আকুল আবেদন,নীলসাগর ভ্রমণকারী পর্যটকদের সাথে যেন ভাল ব্যাবহার করা হয়।তা না হলে দিন দিন নীলসাগর ভ্রমণকারী পর্যটকদের সংখ্যা কমবে কিন্তু বাড়বে না।এভাবে নীলসাগর একদিন ধ্বংস হবে।খবর নিয়ে দেখেছি এবার ঈদের পরের দিনেই এক লক্ষটাকার উপরে প্রবেশমূল্যের টিকিট বিক্রি হয়েছে।এ সংখ্যাটি কিন্তু কম নয়,গড় হিসেবে সে দিন পাচ হাজার মানুষ নীলসাগরে প্রবেশ করেছে।তাই বলবো নীলফামারীর এই অপার সম্ভাবনাময় পর্যটন কেন্দ্রর দিকে একটু হলেও সুনজর দিন।নীলসাগরকে আরো দৃষ্টনন্দন করলে হয়তো শুধু ঈদের দিন নয় প্রতিদিনেই হয়তো ঈদের দিনেই হবে।</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-43065086579407436572023-07-05T00:30:00.000+06:002023-07-05T00:30:00.139+06:00প্রতিবাদ<span style="font-size: large;">প্রতিবাদ প্রাণীজগতের একটি সহজাত স্বাভাবিক প্রবৃত্তি।প্রতিবাদ বিষয়টা আপনা আপনি যেমন তৈরীহয় আবার নিজের স্বার্থের বিরুদ্ধে গেলেই যে কোন প্রাণী প্রতিবাদি হয়ে যায়।মানুষ যখনি বিবেকের বিপরীতে কাজ করে তখন সে তাকে দংশন করে থাকে।বিবেকের বিপরীত কাজ হলে মানুষ স্বাভাত প্রতিবাদ করে।এক এক দেশের প্রতিবাদ আবার এক এক রকম।অনেকে সহিংস প্রতিবাদ করে আবার অনেকে হিংসাত্মক প্রতিবাদ করে।</span><div><span style="font-size: large;">ভারতীয় উপমহাদেশ সব সময় সকল বিষয়ে অনান্য মহাদেশের তুলনায় ভিন্ন।ভারতীয় উপমহাদেশ এমন একটা উপমহাদেশ যেখানে অসম্ভব বলে কিছু নেই।এই উপমহাদেশের একটি দেশ আবার বাংলাদেশ।এখানে ভারতীয় উপমহাদেশের সব অসম্ভবকে সম্ভব করা হয়।</span></div><div><span style="font-size: large;">ভারতের জনক মহাত্মা গান্ধী অহিংস প্রতিবাদের জনক হলেও,সারা বিশ্বের সবচেয়ে বেশী হিংসাত্মক কার্যকলাপ হয়ে থাকে এখানে।এদিক থেকে বাংলাদেশীরা আরো একধাপ এগিয়ে।নিজের স্বর্থহাছিল করার জন্য এরা সারা দেশটাকে নরক বানাতে পর্যন্ত এক সেকেন্ডো সময় নেয় না।এরা শেখ মুজিবকে পর্যন্ত হত্যা করতে দ্বিধাবোধ করেনি।এক যোগে ৬৩ জেলায় সিরিজ বোমা মেরেও এরা ক্ষান্ত হয়নি।সময় পেলেই এরা বারবার দেশের ক্ষতি করার জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকে।</span></div><div><span style="font-size: large;">এরা যেমন সহিংস আন্দোলন করতে পারে আবার অহিংস আন্দোলন করতেও পিছিয়ে নেই।যদিও বাংলাদেশীরা ভালো মানের প্রতিবাদি সেটা হোক সহিংস বা অহিংস।</span></div><div><span style="font-size: large;">যদিও বাংলাদেশীরা ভালো প্রতিবাদী তথাপি এরা নিজের দেশের বিষয়গুলো নিয়ে প্রতিবাদ করতে সব সময় খুব ভয়ে থাকে।এরা সবচেয়ে বেশী প্রতিবাদী হয়ে থাকে ধর্মিয়বিষয় নিয়ে।ভালো মন্দ বিচার না করেই এরা ধর্মিয় বিষয়গুলো নিয়ে প্রতিবাদ করে,পক্ষান্তরে নেয্য বিষয় নিয়ে এরা কখনেই সবাই ঐক্যমতে পৌচ্ছাতে পারে না।</span></div><div><span style="font-size: large;">এরা নিজ দেশের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে যতোটা না চিন্তা করে তার চেয়ে বেশী চিন্তা করে অন্য দেশের ঘটনাগুলো নিয়ে।এর প্রভাবেই এ দেশের মানুষগুলো অন্য দেশের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে বেশী প্রতিবাদী হয়ে উঠে।এ প্রবণত শুধু দেশে মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়।নিজের পরিবারের মধ্যে কোন অন্যয় হলে সেখানে কেউই কোন প্রকার প্রতিবাদ করতে না পারলেও,অন্যের পরিবারে একই বিষয় নিয়ে কোন ঘটলে উঠে পরে লেগে যায়।বাংলাদেশীদের এমন নিরব থাকার অবশ্য অনেক কারন আছে।এ দেশে কোন বিষয়ে প্রতিবাদ করলে প্রতিবাদকারী অনেকের রোষানলে পরে।অনেক সময় প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়।এই বঙ্গদেশে অনেক প্রতিবাদ কারিদের হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে।কথা বলা প্রতিবাদ করার স্বাধীনতা হরন করার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে।</span></div><div><span style="font-size: large;">এরকম জানা অজানা অনেক কারনে বাংলাদেশীরা নিজ দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রতিবাদ করা থেকে পিছিয়ে যায়।বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল পর্যন্ত আন্দোলন প্রতিবাদ করা থেকে পিছিয়ে আছে।যার ফলে অন্য আর একটি রাজনৈতিক দল অবৈধভাবে টানা ১৫ বছর ক্ষমতা ধরে রাখলেও কিছু করতে পারছে না।কয়েক বার প্রতিরোধ গড়ে তুললেও তা আর স্থায়ী হয়নি।যখনি তারা তারা প্রতিবাদ করেছে তখনি কোন না কোন ছুতোয় তাদের দলীয় প্রধান সহ অনান্য নেতাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।</span></div><div><span style="font-size: large;">আমার এলাকার একটি ঘটনা বলি,এলাকায় সরকার দলীয় স্থানীয় নেতা,ক্ষমতার দরুন যিনি আবার স্থানীয় বনিক সমিতির নেতা।যিনি এলাকার বাজারের সরকারী খাসজমি টাকার বিনিময়ে একে ওকে দেয়া নেয়া করে।এটা দেখে সরকার দলীয় আর এক স্থানীয় নেতা(তিনি বনিক সমিতির নেতা নয়) ডিসি অফিসে তার নামে ফোনে অভিযোগ করে।তিনি যা অভিযোগ করেছিলেন,সেখানে তিনি বলেছিলেন স্থানীয় সরকার দলীয় নেতা জবরদখল করে সরকারী খাস জমি ভোগ করছেন।অভিযুক্তের নাম পরিচয় জানতে চাইলে,অভিযোগকারী জানায় যে,অভিযুক্ত আবার বনিক সমিতির সভাপতি।তখনি ডিসি অফিস থেকে অভিযোককারীকে অপমান করা হয়।আর বলাহয় আপনি বল্লেন সরকার দলীয় লোক,কিন্তু তিনি তিনি বনিক সমিতির সভাপতি।আপনার মতো মানুষের জন্য সরকারের বদনাম হয় বেশী।বেচারা অভিযোগকারী হতাশ হয়ে আর অভিযোগ না করার চিন্তা করে।ঘটনা এখানেই</span></div><div><span style="font-size: large;">শেষ নয়,অভিযোগকারী ফোন করার তিন ঘন্টার মধ্যেই এলাকায় তার অভিযোগের ফোন আলাপের অডিও ছড়িয়ে পরে।</span></div><div><span style="font-size: large;">আমি একটা ছেলেকে চিনি যে কিনা একটি কারখানায় কাজ করতো,কোন এক বিষয়ে সে শুধু মূখে বলেছিলো আন্দোলন করবে।পরের দিনেই তার চাকরি নাই।</span></div><div><span style="font-size: large;">এতো কিছুর পরেও বাংলাদেশীরা প্রতিবাদ বিমুখ নয়।মামলা হামলার ভয়ে দেশীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে প্রতিবাদ না করলেও অনান্য বিষয় নিয়ে সবসময় সবর থাকে।দেশের বিষয়ে প্রতিবাদ না করলেও এরা বিদেশের বিভিন্ন ইস্যুনিয়ে প্রতিবাদ করা থেকে বিরত থাকে না।</span></div><div><span style="font-size: large;">এদেশের প্রতিটি পদেপদে নারীরা অপমানের শিকার হলেও দুএকজন ছাড়া আর কারো প্রতিবাদ দেখা যায় না।কিন্তু আফগানিস্তানের নারীদের স্বাধীনতায় কোন কমতি হলে,দেশের প্রায় সবাই প্রতিবাদে মূখর হয়ে পরে।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0-XSPturOhldPQHw4eliDFdcYXEpqunQmJocZunwRXyS-zklprtbQ00Esv9CHA68wSC9PlitrRc_b6ipvcKeTbl29lgCq8Ssa9sWtosxhbXCXJntqARm7fYP292XjJhy21ooJruQhBHs/s739/IMG_ORG_1680707154555.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="415" data-original-width="739" height="415" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0-XSPturOhldPQHw4eliDFdcYXEpqunQmJocZunwRXyS-zklprtbQ00Esv9CHA68wSC9PlitrRc_b6ipvcKeTbl29lgCq8Ssa9sWtosxhbXCXJntqARm7fYP292XjJhy21ooJruQhBHs/s739/IMG_ORG_1680707154555.jpeg" width="739" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br />আফগানিস্তানে নারী শিক্ষা বন্ধ করা হলে বা নারীদের রেডিও স্টেশন বন্ধ করা হলে ঠিকই প্রতিবাদ করতে পারে কিন্তু নিজের দেশে নিজের বোন অপমানিত হলেও টু শব্দটি পর্যন্ত অনেকেই করে না।</span><div><span style="font-size: large;">ভারত সরকার কিংবা ফ্রন্স সরকারকে বয়কট করতে চাইলেও।নিজ দেশের অবৈধ সরকারকে বয়কট করার কথা বলতেই ভয় পায়।</span></div><div><span style="font-size: large;">জীবনে আড়ৎ এর একটিও পণ্য না কেনার পরও আড়ৎ কে বয়কট করতে পারে।সামান্য কারনে এরাই আবার কোটি মানুষের আস্থা ও রুজির প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপকে ঠিকই বয়কট করতে পারে।কিন্তু তারা ভেজালের বিরুদ্ধে কোন শব্দেই করে না।</span></div><div><span style="font-size: large;">এর পরেও আশার কথা এই যে বাংলাদেশীরা প্রতিবাদ করা ভূলে যায়নি।দেশের বিষয়ে না হলেও বিদেশের বিষয়গুলোতে প্রতিবাদ করার কারনে প্রতিবাদের চর্চাটা এখনো এ দেশে টিকে আছে,এটাই অনেক বড় বিষয়।</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-64351943654136463692023-06-20T12:30:00.003+06:002023-06-20T12:30:00.142+06:00নির্বাচনঃস্মার্ট দেশের এনালগ পদ্ধতি<span style="font-size: large;">বর্তমান প্রধানমন্ত্রী,শেখ মুজিবের কন্যা বাংলাদেশের সেরা সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ এখন পুরোদমে ডিজিটাল বাংলাদশে রুপান্তরিত হয়েছে।ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার শেখ হাসিনা এবার বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন।দেশের এমন কোন খাত নেই যেখানে ডিজিটালাইজেশনের ছোয়া লাগেনি।এমনকি দেশের এমন কোন শ্রেণী পেশার মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না,যারা ডিজিটালাইজেশনের সুবিধা ভোগ করছে না।কোনো রাষ্ট্র রাতারাতি উন্নতির শীর্ষে আহরণ করতে পারেনা।সকল পরিবর্তন উন্নয়ন ধারাবাহিক প্রক্রিয়া।সেই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার পর থেকে আজকের স্মার্ট বাংলাদেশ উন্নয়নের ধারাবাহিক প্রক্রিয়া।যেখানে বাংলাদেশের সমস্ত বিষয়কে<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsIN2269hulyieftRQ6Vks2Oua80JxXXHH7VV5zByFtU3GuDohiGtMLyFn_pxTvLIsm9SPJhTpQXb1KzhSbNSCvoeRWxZcc80Vx9GEslOdSjPbQIO9zJhqAmkuPLdsHM-iCboX3kMsaes/s4080/IMG_ORG_1686324097461.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="3072" data-original-width="4080" height="3072" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsIN2269hulyieftRQ6Vks2Oua80JxXXHH7VV5zByFtU3GuDohiGtMLyFn_pxTvLIsm9SPJhTpQXb1KzhSbNSCvoeRWxZcc80Vx9GEslOdSjPbQIO9zJhqAmkuPLdsHM-iCboX3kMsaes/s4080/IMG_ORG_1686324097461.jpeg" width="4080" /></a><br /><br /><br /> ডিজিটালাইজেশন করা হয়েছে,সেখানে বাংলাদেশ নির্বাচন কেন বাদ যাবে?সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হয়েছে।নির্বাচন ব্যবস্থায় পরিবর্তন এনে গোপন ব্যালট পেপারের পরিবর্তে পরিবর্তন এনে ইভিএম এ নির্বাচন গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করে করা হয়েছে।এ জন্য বিভিন্ন স্থানীয় নির্বাচনে ইভিএম এ পরীক্ষামুলক ভাবে ভোট গ্রহণ করা হয়।যদিও ইভিএম নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে।অনেকে ইভিএম নিয়ে প্রশ্ন তুললেও সেটা আমার কাছে স্বাভাবিক মনে হয়েছে।সব কিছু পরিবর্তনের পক্ষে ও বিপক্ষে এই দুটা পক্ষ থাকে।বাংলাদেশের ক্ষেত্রে আবার এই দুই পক্ষ সবসময় সোচ্চার।ভালো হোক আর খারাপ হোক একটা প
ক্ষ সেটা সমর্থন করবে আর একটা পক্ষ তার বিরোধিতা করবে।তবে ইভিএম নিয়ে কমন একটা অভিযোগ হচ্ছে এর ধীরগতি।আর এ ধীরগতির অন্যতম কারন হচ্ছে,নতুন পদ্ধতি হওয়ায় এ দেশের সাধারন মানুষ এর সঠিক ব্যাবহার সম্পর্কে জানে না।আর একটা কারন হচ্ছে হাতের ছাপ দ্রুত না নেয়া।এ সমস্যা সামাধানে নির্বাচন কমিশন বিভিন্ন সময় ক্যাম্প করলেও তা অপ্রতুল।আগামী জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যাবহার করার আগে,ইভিএম ব্যবহার করার জন্য দেশের মানুষের মধ্যে এটির ব্যাবহার পদ্ধতি সম্পর্কে জানার জন্যে আরো বেশী বেশী ক্যাম্প করা প্রয়োজন।তা না হলে জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যাবহার করা হবে বোকামি,এতে জাতীয় নির্বাচনে হযবরল অবস্থা হবে।</span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">আগামী জাতীয় নির্বাচনের আর সাত মাসেরও কম সময় আছে।এমন সময় গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।যা জাতীয় নির্বাচনের আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন ছিল।এ নির্বাচনকে নির্বাচন কমিশনও চ্যালেন্স হিসেবে গ্রহণ করে।গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন এখন পর্যন্ত এক মাত্র নির্বাচন যেখানে সকল কেন্দ্রে ইভিএমএ ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠান সম্পূর্ণ হয়।এছাড়াও বাড়তি নিরাপত্তা হিসেবে সকল কেন্দ্র ও বুথে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">কর্মসূত্রে কয়েক বছর ধরে গাজীপুরে অবস্থান করলেও গাজীপুরের রাজনীতি নিয়ে তেমন কোন খবরা খবর রাখা হয় না,কর্ম ব্যাস্ততার কারনে।নির্বাচনের দিন সাধারন ছুটি থাকায়,গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে পর্যবক্ষণে বসে পরি।সারা দিন নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করে দেখলাম নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে।কিন্তু ইভিএম ছাড়াও আরও কিছু বিষয় নিয়ে কিছুটা প্রশ্ন থেকেই যায়।আমার কাছে নির্বাচন ব্যাবস্থা হতে হবে দ্রুত।এখানে নির্বাচকমণ্ডলীদের ঘন্টার পর ঘন্টা রোদ বৃষ্টিতে লাইনে দাড়িয়ে রাখার কোন যৌক্তিকতাই নেই।সেখানে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে নির্বাচকমণ্ডলীদের অনেকে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত লাইনে দাড়িয়ে থেকে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে হয়েছে।নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে গিয়ে দেখলাম ৪০ নং ওর্য়াডের এক কাউন্সিলর প্রার্থীর প্রার্থীতাই বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন।তার বিরুদ্ধে নির্বাচকমণ্ডলীদের ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ ছিল।এমন সাহসী পদক্ষেপ নেয়ার জন্য নির্বাচন কমিশন অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে।ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পরপরেই নির্বাচন কমিশন জানায় গাজীপুর সিটি নির্বাচনে মাত্র ৫০ শতাংশ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।অনেকের কাছে এ সংখ্যাটা অনেকের কাছে খুব কম মনে হলেও,আমার কাছে এই পরিসংখ্যানটা খুব স্বাভাবিক মনে হয়েছে।আপনারা জানেন,গাজীপুর শিল্প কারখানা অধ্যুষিত একটি অঞ্চল।এ কারনে এখানে শ্রমিকদের সংখ্যাই বেশী।আবার স্থানীয় ভোটাটদের চেয়ে এখানে বহিরাগত শ্রমিক ভোটারের সংখ্যা বেশী।অনেকে চাকরি সূত্রে অন্যত্র চলেগেছে,অনেকে আবার চাকরি ছেড়ে গ্রামের বাড়ী গেছে,আবার অনেকে গাজীপুরে থেকেও বিভিন্ন কারনে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগকরা থেকে বিরত ছিলেন।এসব বিষয় বিবেচনা করেই ৫০ শতাংশ ভোটার যে গাজীপুর সিটি নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রদান করছেন,তা নির্বাচন কমিশনের সফলতার পর্যায়েই পরে।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgBzC-bI2-MvPB_1FKrxHgEl8dLbqc5Zrpakenf46KorgG5t5JzQPPkzyIqSvWY-xDGdow8blUv18BDQqz_8xfvotCxS9Lj4xvZkzFVFFzuPZ0lle2Cp3SId3fuI84MqYsvf5H2h-W7BMs/s4050/IMG_ORG_1686324118016.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="3049" data-original-width="4050" height="3049" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgBzC-bI2-MvPB_1FKrxHgEl8dLbqc5Zrpakenf46KorgG5t5JzQPPkzyIqSvWY-xDGdow8blUv18BDQqz_8xfvotCxS9Lj4xvZkzFVFFzuPZ0lle2Cp3SId3fuI84MqYsvf5H2h-W7BMs/s4050/IMG_ORG_1686324118016.jpeg" width="4050" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">তবে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন পর্যবেক্ষনে আমার কাছে কয়েকটি বিষয় দৃষ্টিকটু মনে হয়েছে,তার মধ্যে একটি হলো ভোট গণনা ও ফলাফল প্রকাশ।নির্বাচন ব্যাবস্থায় ডিজিটালাইজেশন করার জন্য ইভিএম এর ব্যবহার করা হচ্ছে ঠিকই কিন্তু সেখানে ভোট গণনা ও ফলাফল প্রকাশের জন্য সেই মান্ধতার আমলের পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে!যেখানে বিরতিহীন ভাবে সকাল আটটা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত ৪৮০ কেন্দ্রে আট ঘন্টায় ইভিএম এর মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠান সম্পুর্ন হয়েছে।সেখানে রাত দশটা পর্যন্ত রির্টানিং কর্মকর্তা মাত্র ১৩৩ কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করতে পেরেছে!যেখানে ৮ ঘন্টায় ৪৮০ কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ শেষ করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন।সেখানে ছয় ঘন্টায় ১৩৩ কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণার যৌক্তিকতা কি!ইভিএম এ ভোট হওয়ায় আমার কাছে মনে হয়েছিলো ভোট গণনাও খুব কম সময়ের মধ্যেই হওয়ার কথা।সেখানে এতো সময় কেন লাগবে?নাকি ভোট গণনায় ডিজিটালাইজেশনের কোন ছোয়াই লাগেনি!</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-50013187690717797402023-06-05T00:30:00.006+06:002023-07-04T13:34:50.323+06:00দৃষ্টি ভঙ্গি <div><span style="font-size: x-large;">ইট-পাথরে গাথা যান্ত্রীক শহর ঢাকা।এখানকার মানুষ জনের চলাফিরাও যান্ত্রীক।এক কথায় রোবোট মানুষ!একই বাসায় পরিচিত কেউ থাকলেও কোনদিন কারও দেখাহয় না।পথে ঘাটে চললে কেউ করো দিকে তাকায় না।সবাই নিজ গতিতে নিজেদের গন্তব্যের পানে ছুটে চলে অবিরাম।কেউ বিপদে পরলে অনেক সময় কেউ ফিরেও তাকায় না।আবার অনেক সময় নির্বিকার দর্শক হয়ে বিপদগ্রস্তের বিপদ দেখতে থাকে।এই হলো চিরোচেনা ঢাকার রুপ।এসব দেখতে দেখতে নিজেও অভস্থ হয়েগেছি।নিজেও কাঠ-পাথরের মতো রোবোট মানুষ হয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছি।আর ঢাকার মানুষ জনের প্রতি একটা নেতিবাচক ধারনা লালন করেছি।ঢাকার মানুষের মানবতা নেই,এরা স্বার্থপর,সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যাস্থ এরকম আরও কতো কি।</span></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEht1UINjgbr29KSOp5OKtaNbJydZXbmQS6YLb3ksPgTHv3awAuT1B63hnUuob7e5SHA0OufxP4H0KLO78NdBMXo9mTE3FhMmGBt3QoJl4ybNevEg0qOHdA61uyfYvF1ENJ6f32zbhD3hsw/s678/IMG_ORG_1679843460393.jpeg"><span style="font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="453" data-original-width="678" height="453" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEht1UINjgbr29KSOp5OKtaNbJydZXbmQS6YLb3ksPgTHv3awAuT1B63hnUuob7e5SHA0OufxP4H0KLO78NdBMXo9mTE3FhMmGBt3QoJl4ybNevEg0qOHdA61uyfYvF1ENJ6f32zbhD3hsw/s678/IMG_ORG_1679843460393.jpeg" width="678" /></span></a></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;">
কিন্তু আজ যে ঘটনা টা আমার নিজের সাথে ঘটেগেল, তা নিজেও এখন পর্যন্ত বিশ্বাস করতে পরাছি না। ঢাকাবাসীর প্রতি পুরো দৃষ্টিভঙ্গি একপলকেই ৯০ডিগ্রী ঘুরেগেছে।<br /></span></div><div><span style="font-size: large;">বাসাথেকে বেড় হয়ে নিজের গন্তব্যের জন্যে একটা সিএনজিতে যাচ্ছি,যাত্রী বেশী ছিলনা আমরা দুজন আরও দুজন।পিছনে আমি আরএক মধ্যবয়সী ভদ্রলোক।সিএনজি পরিবর্তনের জন্য মাঝপথে আমরা দুজন নেমে যাই।নেমেই পরের সিএনজিতে উঠে পরি।কিছুদূর যেতেই পকেটে হাতদিয়ে দেখি সাধের প্রিয় মোবাইলটা নেই।সাথে সাথেই আপরজনকে জানাই,সেই সাথে দুজনেই নেমে পরি।সিএনজি থেকে নেমেই ফোনদেয় আমার সাথের জন,প্রথম ফোনটা কেউ রিসিভ করেনি।পরের ফোনেই রিসিভ হয়।ফোনটা রিসিভ করে আমার পাশের ভদ্রলোক।তিনিও কিছুদূর এগিয়ে সিএনজি থেকে নেমে পরেন।ফোন পেয়েই তিনি বলেন আমি অমুক যায়গায় দাড়িয়ে আছি।আমরা তারতারি সেখানে যেতে আরএকটি সিএনজিতে উঠি।মিনিট তিনেক পরেই রাস্তার পাশেই দেখতে পাই ভদ্রলোক ফোনটা নিয়ে দাড়িয়ে আছেন। যাওয়ার সাথে সাথেই তিনি ফোনটি দিয়ে দিলেন!আমিও স্রেফ ধন্যবাদ দিয়ে চলে আসার সময় ওনার ফোন নাম্বার নিয়ে নিলাম।নিজের কাছে এখনো তা কাল্পনীক মনেহচ্ছে।একজন ব্যাস্তমানুষ কেন ফোনটি ফিরিয়ে দিলো?কেনইবা ফোনটি ফিরিয়ে দেয়ার জন্য ২০ মিনিট দাড়িয়ে থাকবে?</span></div><div><span style="font-size: large;">১০/০২/২০১৮ইং</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-87046291465355075492023-05-20T12:30:00.002+06:002023-11-07T13:35:57.454+06:00এলোমেলো ভাবনা<span style="font-size: large;">ছোট্টথেকে কোটি কোটি স্বপ্ন নিয়ে বেড়েওঠা।কোন কোন স্বপ্নের ধারের কাছে যেতে না পারলেও,যে সব স্বপ্ন বাস্তবকরা সম্ভব সে সবেও পূরণকরা হয়েওঠে না।এমনকি সে স্বপ্নগুলো আর স্বপ্নেই থাকেনা।বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্বপ্নগুলো যেমন বাড়তে থাকে তেমনি পরিবর্তন হতে থাকে।বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক কারনে আগের স্বপ্নগুলোকে আর স্বপ্নেই মনেহয়না।এমনি হাজার হাজার স্বপ্ন ধরা হলেও অধরাই থেকে যায়।তবুও মানুষের স্বপ্ন দেখা থেমে থাকে না।স্বপ্ন আছে বলেই তার আশায় মানুষ বাচেঁ।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh7EMtcf85rP95I5C82zn2xRq4gMhgk8qdGSrGrbvothcbitWPkpsV0BwUZGfYewL4JMeYQ8I9CSm8WRQdt36IRqWCcaBdu5Sjr3mlmrG-wQvssxN-iaC2iT_0mO7zu_6vGgUVRp1Z7vT4/s1959/IMG_ORG_1676557258789.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="1101" data-original-width="1959" height="1101" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh7EMtcf85rP95I5C82zn2xRq4gMhgk8qdGSrGrbvothcbitWPkpsV0BwUZGfYewL4JMeYQ8I9CSm8WRQdt36IRqWCcaBdu5Sjr3mlmrG-wQvssxN-iaC2iT_0mO7zu_6vGgUVRp1Z7vT4/s1959/IMG_ORG_1676557258789.jpeg" width="1959" /></a><br /><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">যখন থেকে বাংলাদেশ সম্পর্কে বুঝতে শিখেছি,ঠিক তখন থেকেই,সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধ দেখার স্বপ্নছিল সবার উপরে।কিন্তু সে স্বপ্ন আর স্বপ্ন নাই।স্মৃতিসৌধের কাছাকাছি থাকলেও খুবএকটা যাওয়াহয় না।দায়িত্বেরভাড়েই হোক বা অলসতার কারনেই হোক।আগের স্বপ্নগুলোর মূল্য এখন নিজের কাছেই নাই।সে স্বপ্ন আজ ফিকে হ'য়ে গেছ।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">ছোটবেলায় স্বপ্ন দেখতাম কোন একদিন হলেও ফেব্রুয়ারী মাসে বাংলাদেশের বই মেলা দেখতে যাবো।কোন একদিন এ বই মেলায় আমার নিজের লেখা বই প্রকাশ হবে।কয়েক বছর ধরে বই মেলার আশে পাশে থাকলেও একবারের জন্যে হলেও সেই স্বপ্নের বই মেলা আর যাওয়া হয়নি!</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">২১ শে ফেব্রুয়ারী ২৬ শে মার্চ আসলেই নিজেই,বাশেঁর কঞ্চি দিয়ে শহীদমিনার-স্মৃতিসৌধ বানিয়ে তাতে ফুল দিয়ে দিবসগুলো পালন করতাম।যখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি তখন কার কথা,আমাদের ইউনিয়ন থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারী পালন করার পরিকল্পনা করা হয়।যেখানে ছেলে-মেয়েদের জন্য বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন ছিলো।সেখানে আমি অংশগ্রহণ করে পুরস্কারও পেয়েছিলাম।তবে বিষয়টি খুব খারাপ লেগেছিলো যখন দেখলাম,একটা ইউনিয়ন হয়ে-ও বাশেঁর তৈরি অস্থায়ী শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শহীদের প্রতি সম্মন জানানো হয়েছে।আমার কাছে মনে এতে শহীদের প্রতি সম্মান দেখানোর চাইতে অপমানিতই করা হয়েছে বেশী।সেদিন থেকেই স্বপ্ন দেখতাম আমার এলাকায় একটি স্থায়ী শহীদমিনার তৈরি করবো।ঠিক তার কয়েক বছর পর অনেকের হাতে পায়ে ধরে হলেও অবশেষে শহীদমিনারটি তৌরি করে ফেলেছিলাম।কিন্তু এলাকার কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষের জন্য সেটা আর স্থায়ী হয়ে ওঠেনি।তবে এটা ভেবে খুশি হই,যখন দেখি আমার দেখানো পথে এলাকার কিছু ছোট ছোট ছেলেরা আমার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে,ঐ একই স্থানে ইয়াবড় একটা শহীদমিনার বানিয়েছে।সারা বছর সেখানে বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয়।এর চাইতে আর বেশী সুখের কি আছে।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">আগে খুব স্বপ্ন দেখতাম ক্রিড়াসংগঠক হবো।নিজের একটা ক্লাব থাকবে,যার নিজস্ব একটা মাঠ থাকবে।দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিভন্ন ইভেন্টে যে ক্লাব অংশগ্রহণ করবে।কিন্তু এখন তার কিছুই করা হয়নি।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">নিজের একটা প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান থাকবে যেখানথেকে আমার মতো ছোট-খাটো লেখিয়েদের তুলে আনার চেষ্টা করাহবে।একটা রাত্রিকালীন স্কুল কলেজ করার স্বপ্নও দেখেছিলাম।যেখানে আমার মতো সুবিধাবঞ্চিত ছেলেমেয়েরা একটু হলেও লেখা-পড়ার সুযোগটা পায়।বয়স্কদের শিক্ষার জন্য কাজ করার পরিকল্পনা ছিলো।যদিও একটা প্রতিষ্ঠান করেছিলাম।কিছুদিন ভালোই চলছিলো।কয়েকজন সেখান থেকে শিক্ষাও নিয়েছে।কিন্তু এলাকার লোকজনের অসহযোগিতায় তা আর বাস্তবায়ন হয়নি।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">স্বপ্ন দেখতাম একটা তরুণ ও একটা প্রবীন সংগঠন থাকবে।যা তরুণদের একজন আদর্শ ভালো মানুষ হিসেবে গড়েতোলার সহয়তায় কাজকরবে।আর বয়স্কদের জন্য থাকবে প্রবীণ সংঘ।যেখানে পরিবারের বোঝা হয়ে থাকা মানুষজন সহ সকল প্রবীণরা মান সম্মত পরিবেশের মাঝে হাসি-খুশির মধ্যদিয়ে বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিতে পারে।সবার জন্য একটা পাঠাগার করারও পরিকল্পনা ছিলো।যেখানে পৃথিবীর সকল বই ছাড়াও সকল সংবাদপত্র থাকবে।এখানে সবাই বিনামূল্যে সকল বই ও সংবাদপত্রগুলো পড়তে পারবে।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhOUxNfWvp6EsV3S-YgrzFogXhFKu88xHEo7vAPVWPDEDhstNr1-T7sJkMjABGa3Fb9UyKr5gpGzaDA_itFYJADJyNqcu1LVpj_ZMbhMQdDTK2jAtR_7fhl7zMhtViIMgGbUrUMMsA7vjk/s2001/IMG_ORG_1676557286967.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="1013" data-original-width="2001" height="1013" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhOUxNfWvp6EsV3S-YgrzFogXhFKu88xHEo7vAPVWPDEDhstNr1-T7sJkMjABGa3Fb9UyKr5gpGzaDA_itFYJADJyNqcu1LVpj_ZMbhMQdDTK2jAtR_7fhl7zMhtViIMgGbUrUMMsA7vjk/s2001/IMG_ORG_1676557286967.jpeg" width="2001" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">সে সময় অনেক জ্ঞানীগুণী মানুষের জীবনী ও তাদের অবদানের কথা জানার পর,</span></div><div><span style="font-size: large;">নিজেরো এই পৃথিবীতে কোন আবদান রেখে যাওয়ার স্বপ্নছিল।কিন্তু তখন কোন কিছুই মাথায় আসছিলো না।প্রয়োজন ছাড়া কোনকিছু কেউ তৈরী করতে পারেনা।সে সময় আমাদের বাড়ীতে বিদুৎ ছিলো না।বিদুৎ সংযোগ নিতে সে সময় অনেক টাকার তারের দরকার ছিল যা আমাদের ছিলো না।তখন থেকেই চিন্তাকরেছি ইশ!যদি বিনাতারে বিদুৎ নেয়া যেতো,তাহলে আমার মতো অনেক মানুষের কতোনা ভালো হতো।সে সময় বিনা তারে বিদূৎএর কথা বলতে যেয়ে বন্ধু-বান্ধব এমন কি শিক্ষকদের থেকেও বারবার অপমানিত হয়েছি।সে সময় চিন্তা করেছিলাম রেডিও টিভিতে যখন বিনা তারে কথা বলা শুনা ও ছবি দেখা যায় তাহলে বিনা তারে বিদুৎ সঞ্চালন করাও যাবে।এ নিয়ে তখন থেকেই অনেক ঘাটাঘাটি করছি।কিন্তু আজও সফলতার মুখ দেখতে পারিনি।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">নিজের চিন্তাধারা গবেষনা করার জন্য,নিজস্ব একটা গবেষণার থাকবে।যেখানে আমি ছাড়া আর কারোই প্রবেশাধিকার থাকবে না।কারন অনেক বিজ্ঞানীদের গবেষণাপত্র চুরি হয়েছিলো।এর ফলে অনেকেই তাদের আবিস্কারের মূল্যায়ন পায়নি।যদিও সে জন্য বাড়ীতে একটা আলাদা ঘর বানিয়েছি,তবে এর কাজ আজও শেষ করতে পারিনি।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">মাঝে মাঝে স্বপ্ন দেখতাম নিজের একটা বাহিনী থাকবে।যার প্রতিটা সদস্যেই আমার কথামত কাজ করবে।যেখানে অন্যায় অবিচার হবে সেখানেই আমার বাহিনী ঝাপিয়ে পড়বে।দরকার হলে বিভিন্ন দেশের হয়েও আমার বাহিনী নিঃস্বার্থভাবে কাজকরে যাবে।পাশাপাশি আমার চাওয়া-পাওয়া পূরুন করবে।এমন কি শত্রুদের ধ্বংসকরার কজে এ বাহিনী কাজ করবে।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">বাংলাদেশের রাজনৈতির যে হযবরল অবস্থা।সরকার ব্যবস্থাও নোংরা।একসময় স্বপ্ন দেখতাম এদেশে একটি আদর্শ রাজনৈতিক দল গঠন করবো।সে রাজনৈতিকদল কোন একদিন সরকার গঠন করবে।সে সরকার হবে পৃথিবীর অন্যতম সরকার।আর সরকার প্রাধাণ আমি নই অন্য কেউ হবে।</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-23831530811866516852023-05-05T12:30:00.001+06:002023-05-05T12:30:00.152+06:00বাবা<p dir="ltr"><span style="font-size: large;">তুমি নেই ভাবলে বাবা<br />
বুকে অনেক ব্যাথালাগে<br />
কেউ যদি বাবাকে ডাকে<br />
মনটা তখন ছাড়খাড় করে<br />
তুমি নেই ভাবলে বাবা<br />
অবিশ্বাস লাগে<br />
তোমার কথামনে হলে<br />
ডুকরে সে কাদেঁ।<br />
কত শিক্ষা দিয়েগেলে,কত উপদেশ<br />
কোন কিছুর ক্ষয়নেই যে এ জীবনের<br />
শেষদিনে দিয়েগেলে অনেক বড় শিক্ষা<br />
সেটাই নিয়ে বেচে আছি-<br />
সেটাই এখন দিক্ষা<br />
তুমি নেই ভাবলে বাবা<br />
মনে খটকা লাগে<br />
বুঝিতুমি হারিয়ে গেছ-<br />
আষাঢ়ারের কোন এক দিনে।<br />
আবার তুমি আসবে ফিরে<br />
কোন একদিনে</span></p>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgQ3KA9z3gjlwUP_CKLFLRZHhm5BjN9hKzGGf9G1nG3y86Eltdgz7nO9iQ50jpsgk4oSrr-nufLNhZPsx0U6_eQmfKzSLKkVgAf_gMbJ6BNB3yps6ay3OC5HDUzSpcxKiYt-HDWWnkvvos/s1600/020111Fathers-Day_kalerkantho_pi.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><span style="font-size: large;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgQ3KA9z3gjlwUP_CKLFLRZHhm5BjN9hKzGGf9G1nG3y86Eltdgz7nO9iQ50jpsgk4oSrr-nufLNhZPsx0U6_eQmfKzSLKkVgAf_gMbJ6BNB3yps6ay3OC5HDUzSpcxKiYt-HDWWnkvvos/s640/020111Fathers-Day_kalerkantho_pi.jpg" /></span> </a> </div>Unknownnoreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-6261581107613568592023-04-20T00:30:00.001+06:002023-04-20T00:30:00.363+06:00যে যেভাবে পারে ঠকাচ্ছে পর্ব ১<div><span style="font-size: large;">এক</span></div><div><span style="font-size: large;">আমরা বাঙ্গালী,মানুষ ঠকাতে আমরা ওস্তাদ।যে যেভাবে পারি আমরা মানুষকে ঠকাতে খুব পছন্দ করি।মানুষকে ঠকিয়ে আমরা বড়লোক হতে চাই।লোকজনকে ঠকাতে এমন কোন হিন কাজ নেই যা আমরা করতে পারিনা।সে দিন এক দোকানে আলু নিলাম।বাড়ীতে এসে পরের দিন বউয়ের বকা খেলাম।গিন্নি বললো "তোমাকে যে মানুষ এভাবে ঠকায় তুমি একটু চোখঁ কান খোলা রাখতে পারোনা"পরে জানতে পারলাম কালকে যে ৫ কেজি আলু এনেছি তাতে নাকি ১ কেজির উপরে পুরাতন আলু দিয়েছে।কি আর করার বউয়ের কাছে আবার বোকার মতো চুপকরে রইলা।</span></div><div><span style="font-size: large;">দুই</span></div><div><span style="font-size: large;">বাংলাদেশে অধিকাংশ মানুষের একটা কমন রোগ হলো গ্যাসের সমস্যা।আমরা সারা বছর ভাজা,পোড়া,অস্বাস্থ্যকর,অখাদ্য খেয়ে খেয়ে এ রোগটি বাধিয়েছি।একটা কথা প্রচলিত আছে,বাংলাদেশে রোগির চেয়ে ডাক্তারের সংখ্যা বেশী।এখন আবার দেখা যাচ্ছে যে,রোগের চেয়ে ঔষধের সংখ্যা বেশী।বাংলাদেশে কয়েকশো ওষুধ কোম্পানী আছে।এর মধ্যে কয়েকটি কোম্পানি ছাড়া বাকি সবেরই মান প্রায় হযবরল অবস্থা।কোনটা বিক্রিতে লাভ বেশী আবার কোনটায় কম।সাধারনত যে জিনিসটায় লাভ বেশী সেটাই অধিকাংশ দোকানি বিক্রিকরতে চায়।আর যে জিনিসটার দাম বেশী সেটাই মোটামুটি মানের হয়ে থাকে বলে আমরা মনে করি।যাইহোক,আমি রেগুলার গ্যাসের সমস্যার রোগি না।তারপরও রোজা রমজানের মাস হওয়ায় অতিরিক্ত সতর্কতার জন্য গ্যাসের ওষুধ ব্যবহার করছি।যেহেতু আমি মৌসুমি রোগি তাই আমি গ্যাসের ঔষুধের নাম জানবো না এটাই স্বাভাবিক,তাই একজনের কাছে ভালো গ্যাসের ঔষুধের নাম জানতে চাইলে,সে স্কয়ার কোম্পনির "সেকলো" এর কথা জানালো।তো সেকলোই নিচ্ছিলাম।ইতোমধ্যে দুই পাতা সেকলো ব্যবহার করে ফেলেছি।সে দিন ঔষুধ শেষ হওয়ার আবার ওষুধ আনতে যাই।গিয়ে দেখি প্রায় সব দোকানেই বন্ধ,তারাবির নামাজের সময় হওয়ায় সবাই দোকান বন্ধ রেখে নামাজ পরতে গেছে।আমাকে যেহেতু ঔষুধ নিতেই হবে,সেহেতু এদিক সেদিক আরো ডাক্তারের দোকান খুজতে থাকলাম।একটা দোকান পেয়েও গেলাম।ঐ দোকানে একজন মহিল ঔষুধ বিক্রি করে।ওনার কাছে সেকলো আছে কি না জানতে চাইলাম।ওনি জানালো আছে।আগে যেহেতু দুই পাতা নিয়েছি তাই দাম সম্পর্কে আমি জানি।তাই টাকাটা বেড় করে দিয়ে এক পাতা চাইলাম।ওনি আমাকে একপাতা ধরেও দিলেন।আগের দুইপাতা যে কোন কোম্পানির নিয়েছি সেটা মনেছিলো না।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhhKTA9W9gtn0Z4Psomj2OXzAFuOzVM7WlaJEY09NXnZaXlrgreXe1rBYImOSvjcw25NXrLHIVm4qDE-FMeGRLC8toAznjEClTw_lqRF96onc2FqLLP30wU7o_Ja1wcVCKB2nc_S_a2hQQ/s2880/IMG_ORG_1681408999204.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="1920" data-original-width="2880" height="1920" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhhKTA9W9gtn0Z4Psomj2OXzAFuOzVM7WlaJEY09NXnZaXlrgreXe1rBYImOSvjcw25NXrLHIVm4qDE-FMeGRLC8toAznjEClTw_lqRF96onc2FqLLP30wU7o_Ja1wcVCKB2nc_S_a2hQQ/s2880/IMG_ORG_1681408999204.jpeg" width="2880" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> কিন্তু এখন যে পাতাটা দিলো সেটার রং আগেরটার চেয়ে ভিন্ন ছিল,তাই বুঝতে পারলাম ওনি হয়তো আমাকে ঠকাচ্ছেন।কোম্পানির নামটা দেখছি,আর জিগ্যেস করছি এটা কোন সেকলো?ওনি বলছেন এটাই সেকলো আমি দেখছি ওটা সেকলো ছিলো না।অনেকক্ষণ ধরে ওনি আমাকে ভুংভাগ বিঝিয়ে "সেকলোজেন" টাই ধরে দিলো মহিলা মানুষ হওয়ার,বোকার মতো "জি হুজুর যাহাপনা"র মতো ওটাই নিয়ে এলাম।সেকলোজেন খেয়ে সেকলো আর এটার মধ্যে পার্থক্যটা বুঝতে পারলাম।</span></div><div><span style="font-size: large;">তিন</span></div><div><span style="font-size: large;">রমজান মাস সিয়াম সাধোনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ মাস।সারা বছর কেউ ইবাদত বন্দেগি না করলেও এ মাসে সবাই কিছু না কিছু ইবাদত করে আল্লাহ্ সন্তুষ্টি লাভের আশায়।এ মাসটি মুসলমানদের জন্য সংযমের মাস।এ মাসে সবাই কমবেশী রাগ ক্রোধ কমিয়ে ভালো হবার চেষ্টাকরে।অনেকে দান খয়রাতো করে থাকে।আমি ব্যক্তিগতভাবে ভিক্ষুককে ভিক্ষা দেয়া খুব একটা সাচ্ছন্দ্য বোধ করি না।কিন্তু কোন অসহার মানুষ যদি কোন কিছুর বিনিময় কিছু যদি চায়,তাহলে দরকার না হলেও সেটা নিয়ে নেই।</span></div><div><span style="font-size: large;">সেদিন অফিস থেকে বাসায় ফিরছি,রাস্তায় দেখছি অফিসের এক পুরোন কর্মচারী কলা বিক্রি করছে।দেখেই দাড়িয়ে গেলাম,আমাকে দেখে সে সালামও দিলো।কলার প্রয়োজন না হলেও নেয়ার জন্য দাড়িয়ে গেলাম।পরিচিত হওয়ার নিজেই এক ফানা ভালো কলা বেছে নিলম।বিক্রি ভোলোই হচ্ছে একা সে কুলিয়ে উঠতে পারছে না তাই আমিও তাকে কিছু সময় বিক্রিতে সাহায্য করলাম।দু'জন মিলেই সব কলা বিক্রি করা শেষ করলাম।এবার আমার টাকাটা দিয়ে চলে আসছি,তখনি সে তার লুকানো যায়গা থেকে আরো কলা বের করা শুরু করলো।আমি সহ এর আগে যে কলাগুলো নিয়েছি তার থেকে এ কলাগুলো ভালো তবে দাম একই।যদিও এটা তার ব্যবসায়িক কৌশল ছিলো,তার পরেও নিজেকে ঠকিয়ে যাওয়ার দোষে দোষী সাবস্ত করে চলে আসলাম।</span></div><div><span style="font-size: large;">চার</span></div><div><span style="font-size: large;">বাংলাদেশীদের ঠকানোর জন্য বাংলাদেশীরাই আর একটি নতুন কৌশল অবলম্বন করে।চটকাদার বিজ্ঞাপন দিয়ে এদেশের সাধারন মানুষকে সহজেই ঠকানো যায়।অধিকাংশ বাংলাদেশী শিক্ষিত হলেও সুশিক্ষিত নয়।এরা অন্যের কথায় খুব কান দেয়।মোট কথা এরা লোকের মুখের ভালো ভালো কথা এরা সহজেই বিশ্বাস করে।দেশে হাজার হাজার মিডিয়ার সাথে ফেসবুকের মতো আরো অনেক সামাজিক মাধ্যমের ছড়াছড়ি।আর কিছু চতুর ব্যবসায়ী এসব মিডিয়ার সাধারন দর্শকদের টার্গেট করে লোক ভূলানো চটকাদার বিজ্ঞাপন প্রচার করে।আর এদের এসব বিজ্ঞাপনের ফাদে পরে বরাবরেই ঠকে যাচ্ছে।তেমনি এক বিজ্ঞাপনের ফাদে আমিও পরেছি।নতুন বিয়ে করার কারনে পুরতন ব্যাচেরল বাসা ছেড়ে ফ্যামেলি বাসায় উঠেছিলাম ২০১৯ সালে।হাতে সে রকম টাকা পয়সাও ছিলনা,তেমন গরমও ছিলনা।এ জন্য ফ্যানের দরকার পরেনি।২০২০ সালের গরমের সময় একটা ফ্যানের খুব প্রয়োজন পরে।অনেক ফ্যানের রংচং বিজ্ঞাপন দেখে "ক্লিক" ফ্যান পছন্দ করি,একটা ফ্যান নিয়েও আসি।ক্লিক ফ্যানটি যখন নেই তখন ৭ বছরের গ্যারেন্টি দিয়েছিল।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiH-TP-KYPK8hfbJCLvii9s-mc4g_E9TAKk-slE6DCG1OSLLYy91oC8QFM8Cn_9M9qoPuU9roVN6sbEYMcqhoCWS611_VEn5IFlg6kRwY1idoJnJRQkEkN8NRi1suViEW6z1sLswbs7hrQ/s3855/IMG_ORG_1681409450877.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="3855" data-original-width="2560" height="3855" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiH-TP-KYPK8hfbJCLvii9s-mc4g_E9TAKk-slE6DCG1OSLLYy91oC8QFM8Cn_9M9qoPuU9roVN6sbEYMcqhoCWS611_VEn5IFlg6kRwY1idoJnJRQkEkN8NRi1suViEW6z1sLswbs7hrQ/s3855/IMG_ORG_1681409450877.jpeg" width="2560" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফ্যানটি চলতে চলতে হঠাৎ একদিন বন্ধ হয়ে যায়।সময় না হওয়ার মার্চের ৩ তারিখ ফ্যানটি পরিবর্তনের জন্য,যে দোকানে নিয়েছিলাম সে দোকানে দিয়ে আসি,তারা আমাকে আস্বস্ত করে যে,দুই তিন দিনের মধ্যে আপনি নতুন ফ্যান পেয়ে যাবেন।সেই থেকে আজও দুই তিন দিন শেষ হয়নি।উপরন্তু আমি দুই তিন দিন পর পর ফোন দিয়ে খোজ খবর নেই,কিন্তু তারা বারবারেই জানায় আপনার ফ্যান আসেনি।এদিকে রমজান মাস তার উপর আবার গরম কাল,ঢাকা শহরে শীতের দিনেও ফ্যান ছাড়া থাকা দায়।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi36tx62-Q6kJsZiy9NzeXnjuA1uh0AlFKnVEqpMt914tnF8ubh17AvIr_3BVh9GhZqYeK8F3Efzz5NUPrZTdsomG-rYd4zhiaEBUYvMPFxK_F-6g55XywWl7qJeHjsB9ludEURKWm3kA8/s4080/IMG_ORG_1681470443973.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="4080" data-original-width="3072" height="4080" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi36tx62-Q6kJsZiy9NzeXnjuA1uh0AlFKnVEqpMt914tnF8ubh17AvIr_3BVh9GhZqYeK8F3Efzz5NUPrZTdsomG-rYd4zhiaEBUYvMPFxK_F-6g55XywWl7qJeHjsB9ludEURKWm3kA8/s4080/IMG_ORG_1681470443973.jpeg" width="3072" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> আর আমি বউ নিয়ে ঢাকায় ফ্যান ছাড়া আছি আজ প্রায় দুই মাস!তবুও ফ্যান কোম্পানির সময়ই হয় না।এভাবে বরংবার ঠকানোর ঘটনাগুলো শুধু আমার সাথেই ঘটে।</span></div><div><span style="font-size: large;">এরকম লোক ঠকানোর অনেক ঘটনা আমার জানা।তাছাড়া এভাবে আমি নিজেই অনেকবার ঠকে এসেছি।এসব বিষয় নিয়ে বলতে গেলে কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লেগে যাবে,তাই পর্ব আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।যদি আমার ঠকে যাওয়ার বাস্তব ঘটনা শুনে আপনারা একটু সতর্ক হন,আর আমার মতো না ঠকে,ঠকে যাওয়ার হাতথেকে বাচতে পারেন তবেই আমার সার্থকতা।একটা কথা মনে রাখবেন,অবিজ্ঞতা টাকা দিয়ে কিনতে পাওয়া যায়না,অবিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়।আজ এ পর্যন্তই অন্য কোন দিন ২য় পর্ব শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ্।</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-61283516735329724132023-04-17T23:42:00.000+06:002023-04-17T23:42:29.872+06:00ঈদে বাড়ী ফেরার গল্প বলুন,পুরস্কার জিতুন<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgV_X5kVePTG2EUssTGn3CZyh73GuF4nTVUoFDCrs-OdMh8xmoe8GmiEKBq6EmBTgQapm7upvpPYttMuYIjH2WoqhXY2VTC94QrQtKo5aLGfo8Uk2F7YMBXBOSkRpDLBotpG_G-8zWsHMw/s720/IMG_ORG_1681752971078.png"><span style="font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="601" data-original-width="720" height="601" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgV_X5kVePTG2EUssTGn3CZyh73GuF4nTVUoFDCrs-OdMh8xmoe8GmiEKBq6EmBTgQapm7upvpPYttMuYIjH2WoqhXY2VTC94QrQtKo5aLGfo8Uk2F7YMBXBOSkRpDLBotpG_G-8zWsHMw/s720/IMG_ORG_1681752971078.png" width="720" /></span></a></div><span style="font-size: large;"><br /><br /><span>অগ্রীম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।এ ঈদে কমবেশী সবাই নিজের পরিবারের সাথে ঈদের ছুটি কাটাতে,নিজ নিজ কর্মস্থল ছেড়ে বাড়ীতে যাবেন।আপনার যাত্রা শুভহোক এই কামনা করছি।ঈদ যাত্রায় অনেকের অনেক অবিজ্ঞতা হয়।এবারের ঈদে বাড়ী সেই অবিজ্ঞতা আমাদের জানান।ফেসবুকে রুপমের ব্লগ ও <a href="http://ikrupam.blogspot.com">ikrupam.blogspot.com</a> ব্লগ,আপনার ঈদে বাড়ী ফেরার গল্প জানতে চায়।আপনার ঈদে বাড়ী ফেরার গল্প জানিয়ে পেতে পারেন আকর্ষণীয় পুরস্কার সেই সাথে ফেসবুকে রুপমের ব্লগ ও <a href="https://ikrupam.blogspot. com" title="">ikrupam.blogspot.com</a> এ আপনার গল্প প্রকাশ করা হবে।সেরা তিন গল্পের জন্য থাকবে এই পুরস্কার।</span></span><div><span style="font-size: large;"> গল্প জানাতে ফেসবুক ইভেন্টে যোগদিন-<a href="https://facebook.com/events/s/%E0%A6%88%E0%A6%A6-%E0%A6%AC%E0%A6%A1-%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%AA/894854491619034/" title="">ঈদে বাড়ী ফেরার গল্প</a></span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-90008881605371816042023-04-04T22:40:00.000+06:002023-04-04T22:40:39.414+06:00বঙ্গবাজারঃ আগুনে স্বপ্ন ছাই<div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpT_eYMmm3sGXV4Xn3aCf1q11-JaNFkS3NDUrHhY91nC2Y5FwiufJNDJJjn5dubt9R7zpHz6WGKYVvS0WuzPDCBlLn962LR8FmZXl-NPVwV5g-g4mv3-sYLqvLCHFAZKOp5lBkIDMkjwE/s960/IMG_ORG_1680625692622.jpeg"><span style="font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="960" data-original-width="720" height="960" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgpT_eYMmm3sGXV4Xn3aCf1q11-JaNFkS3NDUrHhY91nC2Y5FwiufJNDJJjn5dubt9R7zpHz6WGKYVvS0WuzPDCBlLn962LR8FmZXl-NPVwV5g-g4mv3-sYLqvLCHFAZKOp5lBkIDMkjwE/s960/IMG_ORG_1680625692622.jpeg" width="720" /></span></a></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">চারদিকে কালো কুন্ডলী,মূহুর্তে লালচে আকার ধারন করে।বাতাসে নতুন কাপড়ের পোড়া গন্ধ।নিমেষেই ছড়িয়ে পরে গোটা ঢাকায়।চৈত্রের ক্ষরায় বুঝায় উপায় নাই কোথায় কি ঘটেছে।হাতের স্মার্ট ফোনের বদৌলতে জানা যায় অগ্নি কন্ডের ঘটনা।হাজার হাজার জোড়া চোখঁ তাকিয়ে রয়েছে বঙ্গবাজারে।অনেকে নিজের চোখেঁর সামনে নিজের ধ্বংস দেখছেন,কিন্তু কিছু করতে পারছেন না।</span></div><span style="font-size: large;"> বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় কাপড়ের পাইকারী মার্কেট রাজধানীর বঙ্গবাজাররে।এখানে তুননামূলক কম দামে ভালো মানের কাপড়চোপড় পাওয়া যায়।নুন আন্তে যাদের পান্তা ফুরায় তারা তো যায়েই যারা কারি কারি টাকায় মালিক তারাও বঙ্গবাজারে কাপড় কিনতে যায়।সেই বঙ্গবাজারে আজ ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে হাজার হাজার মানুষের স্বপ্ন পুড়ছে।সেই সাথে প্রান্তিক মানুষের আনন্দ পুড়ছে।সামনে ঈদের জন্য প্রচুর পোষাকের সমারোহ ছিল বঙ্গবাজার।যা আজ বসেই পুড়ে আঙ্গার হয়েছে।এ অগ্নিকাণ্ডের ফলে কোটি পতিও আজ পথের ফকির।গতকাল যারা কোটিপতি ছিল আজ সকাল থেকেই আজ ফকির।৪৩ টি ইউনিটের অক্লান্ত পরিশ্রমে ৬ ঘন্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiMOObPpN1uzgN78ErHacpSqehg1D44yB5Onpj5aBmfKEySi2b_CJIO9n4jtnzSdiRhUp-LMWlgDHB1LynYt4nY5qIBzk7AFA2ctjtdh3M5ZZG6KX2vxjnq7Ut9fKc05F_btYSX5wZLPZI/s720/IMG_ORG_1680625719827.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="480" data-original-width="720" height="480" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiMOObPpN1uzgN78ErHacpSqehg1D44yB5Onpj5aBmfKEySi2b_CJIO9n4jtnzSdiRhUp-LMWlgDHB1LynYt4nY5qIBzk7AFA2ctjtdh3M5ZZG6KX2vxjnq7Ut9fKc05F_btYSX5wZLPZI/s720/IMG_ORG_1680625719827.jpeg" width="720" /></a><br /><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;">বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রনে এলেও,এর প্রভাব যাদের উপরে পরেছে,সেই সব হতভাগার অবস্থার নিয়ন্ত্রন আসতে আরো কয়েক দশক পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।</span></div><div><span style="font-size: large;">আমার এলাকায় একটি বাজার তিন তিন বার আগুনে পুড়ে যায়।সেখানে দেখেছি দোকানের মালিক পক্ষ নিজের জীবনের মায়া ত্যাগকরে হলেও পুড়ে যাওয়ার মালামাল রক্ষায় প্রাণপন চেষ্টা চালায়।এতে কিছু মালামাল রক্ষা করতে পারলেও সেগুলোর আর শেষ রক্ষা হয়নি।।সুযোগ সন্ধানী কিছু লোক সেগুলো আবার চুরি করে নিয়ে গেছে।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjlWgWeWdA6pj0vcmjkoG90NScUWOflSAOlKfXdWUDxHxcrwyirtnHu302Fj60b0q8uCs1EtxBovRLOmZMdL6-Jc9h_DH1AxKNuVzxYCHV9eDNplr8jQZIp6NlIaPlfhmdSMDkQx2abX6s/s720/IMG_ORG_1680625761358.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="431" data-original-width="720" height="431" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjlWgWeWdA6pj0vcmjkoG90NScUWOflSAOlKfXdWUDxHxcrwyirtnHu302Fj60b0q8uCs1EtxBovRLOmZMdL6-Jc9h_DH1AxKNuVzxYCHV9eDNplr8jQZIp6NlIaPlfhmdSMDkQx2abX6s/s720/IMG_ORG_1680625761358.jpeg" width="720" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;">বঙ্গবাজারের আগুনেও পুড়ে যাওয়া ঘটনায়ও তেমনটি দেখলাম।মাইকে বারবার বলার পরেও,পুড়ে যাওয়া বা আধ পোড়া কাপড়গুলো বাচানো গেলেও শেষ রক্ষা করা যায়নি।</span></div><div><span style="font-size: large;">অতীতের ঘটনাগুলোর মতো এ ঘটনা নিয়েও অনেকে অনেক অনেক মন্তব্য করছেন।রানা প্লাজা,তাজরিন,নিম তলী নিয়েও কয়েকদিন ভালোই কথা চালাচালি হয়েছে।বঙ্গ বাজারের আগুন নিয়েও কয়েকদিন কথার ফুলঝুড়ি চলবে।তার পর আবার সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে।আবার এরকম ঘটনা ঘটলে আবার কয়েকদিন চলবে।
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjwiY5pXwTX2ZA40yt92t9P4L0HTOm6I-t6dM7R4yD_OGBDh490ZAIZT4rPZMHD8P6mHUMbPbW6HrmRDma5I3X85e-YbaX4d_2AOtG1aS9710LN7kKnjsRBeN63eMzht6lBEo28JhkL6Sk/s720/IMG_ORG_1680625769859.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="720" data-original-width="720" height="720" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjwiY5pXwTX2ZA40yt92t9P4L0HTOm6I-t6dM7R4yD_OGBDh490ZAIZT4rPZMHD8P6mHUMbPbW6HrmRDma5I3X85e-YbaX4d_2AOtG1aS9710LN7kKnjsRBeN63eMzht6lBEo28JhkL6Sk/s720/IMG_ORG_1680625769859.jpeg" width="720" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;">ইতোমধ্যে বঙ্গবাজারের অগ্নিকান্ডের কারন নিয়ে অনেকে অনেক মতামত দিচ্ছেন ফেসবুকে একজন খিখেছেন..</span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-62328517514402190182023-03-25T23:59:00.004+06:002023-03-26T14:58:39.990+06:00আজ ২৬ সে মার্চ স্বাধীনতা দিবস<blockquote style="border: none; margin: 0px 0px 0px 40px; padding: 0px; text-align: left;"><span style="font-size: large;"><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">আজ ২৬ সে মার্চ,বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস।বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবের দিন,আবার সাথে সাথে গভির বেদনার ও দিন।১৯৭১সালের ২৫ মার্চ নিরস্ত্র ঘুমন্ত বাঙ্গালীদের উপর ঝাপিয়ে পড়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীরা। সেইথেকে শুরু আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম এভাবে চলে নয় মাস।এই নয় মাস খুব অল্পসময় নয়। নয় মাসে আমরা হারিয়েছি অনেক জ্ঞানি-গুনি,সাধারন মানুষ সহ অপামর বাঙ্গালীকে।খুন, ডাকাতি, গুম,হত্যা,ধর্ষণ যুদ্ধ চলাকালিন সময়ে পাকিস্তানিদের নিত্যদিনের কর্মযজ্ঞ ছিলো।<br /></span><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqvqfZHo0rPcMLxHtIw3QWQjGCDOiEvcjFantuXCPLKAHhG8OuNUxWRE3K_fjUR2z1hlhgiE9MHR6q-ol6LXKWgcXqyDjoOhdPOvhrQ-owVD_aZB35YHdW7OiTMdKJtu6LKdnRRZ7no9M/s860/IMG_ORG_1679759357103.jpeg" style="background-color: white;"><img alt="" border="0" data-original-height="483" data-original-width="860" height="483" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqvqfZHo0rPcMLxHtIw3QWQjGCDOiEvcjFantuXCPLKAHhG8OuNUxWRE3K_fjUR2z1hlhgiE9MHR6q-ol6LXKWgcXqyDjoOhdPOvhrQ-owVD_aZB35YHdW7OiTMdKJtu6LKdnRRZ7no9M/s860/IMG_ORG_1679759357103.jpeg" width="860" /></a></span></blockquote><span style="font-size: large;"><br /><br /><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">বাঙালি জাতিসত্তাকে নিশ্চিহ্ন করার এক মহা পরিকল্পিত সামরিক অভিযানের নাম অপারেশন সার্চলাইট। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী কর্তৃক এ অভিযান পরিচালিত হয়।</span><br /><span style="color: #212529; font-family: solaimanlipi;"><br /></span><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">ঢাকায় অভিযান পরিচালনার নেতৃত্ব দেয় জেনারেল রাও ফরমান আলী। জেনারেল খাদিম রাজার নেতৃত্বে থাকে দেশের অন্যান্য অঞ্চল। লে. জেনারেল টিক্কা খান ৩১ ফিল্ড কমান্ডে উপস্থিত থেকে অপারেশনের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করে।</span><br /><span style="color: #212529; font-family: solaimanlipi;"><br /><br /></span><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">বহুত প্রতিক্ষার পর বাংলাদেশ আজ একটি স্বধীন রাষ্ট্রো।তবুও বাংলাদেশ আজও পরাধীন পূর্বপাকিস্তানের মতোই চলছে!! আজও কেউ নিরাপদ নয়। বিশেষ করে বাংলার মেয়ে'রা আজ কোনভাবেই নিরাপদ নয়।স্বাধীন বাংলাদেশের মেয়েরা আজ আইন শৃংঙ্খলা রক্ষা বাহীনির হাতে নিগ্রহ হয়!কয়েক বছর আগে যেমন হতে হয়েছিল দিনাজপূরের মেয়ে, "ইয়াসমিন"কে। সেদিন যদি সেই পশুদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হতো তাহলে আজ "তনু"র মতো মেয়েকে এভাবে জীবন দিতে হত না।</span><br /><span style="color: #212529; font-family: solaimanlipi;"><br /></span><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদশ অনেক সুনাম কুরিয়েছে ঠিকই।আবার বাংলাদেশের অনেক বদনামও আছে।আমাদের উচিৎহবে বাংলাদেশের নামে বদনামগুলো যেন আর না হয়।বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য যেন একই আইন ও তার প্রয়োগ হয়।ভিন্ন মতাবলম্বী দের যেন কঠোর হতে দমন করা না হয়।আর যেন অভিজিৎ,অনন্ত বিজয়,ওয়াশিকুর বাবু,নিলয় নীলদের মতো কাউকে যেন জীবন দিতে না হয়।এ দেশে শুধু ভিন্নমতাবলম্বী দের দমন করেই ক্ষান্ত হয় না।এদেশে অনেক ধর্মিয় নেতাদের হুমকি দেয়া হয়েছে,অনেককে আবার হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে।এসব বিষয় শূন্যের কোঠায় নামাতে হবে।</span><br /><span style="color: #212529; font-family: solaimanlipi;"><br /></span><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ঘটনা ঘটেছে।যাতে দেশের সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়েছে বারবার।বিগত বছর গুলোতে ধারাবাহিক ভাবে বিদেশীদের হত্যাকরা হয়েছে।যার চুড়ান্ত পর্যায় হলো হলি আর্টিজান।বাংলাদেশের ইতিহাসে ধর্মিয় জঙ্গিবাদ একটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য বিষয়।বিগত বছরগুলোতে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিলো।সরকার জঙ্গিবাদ দমনে যে কৌশল অবলম্বন করেছে তা প্রশংসনীয় না হলেও গ্রহণযোগ্য ছিলো।</span><br /><span style="color: #212529; font-family: solaimanlipi;"><br /></span><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">বাংলাদেশের বিচার ও আইন শৃঙ্খলা নিয়ে কমবেশি সবারেই বাজে ধারনা আছে।বরাবরেই বাংলাদেশে এমনটাই হয়ে আসছে।এ জন্য সব সম্ভবের দেশ বলা হয় বাংলাদেশকে।ইদানিং হাইকোর্ট থেকে মামলার সমস্ত নথি গায়েব হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।আদাতল প্রাঙ্গণ থেকে সন্ত্রাসী ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা আমাদের নজরে এসেছে।যা সত্যি উদ্বেগের বিষয়।বিচার প্রক্রিয়া তো দূরের কথা,সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখেই পিছিয়েছে একশত বারের উপরে।</span><br /><span style="color: #212529; font-family: solaimanlipi;"><br /></span><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">হাজার হাজার অভিযোগের ভিরে বাংলাদেশের অনেক বিষয় আছে যা বিশ্বের কাছে অনেক প্রশংসার দাবিদার।এমনি একটা বিষয় হলো রোহিঙ্গা সমস্যা সামাধানে বাংলাদেশের সাহসী পদক্ষেপ।যদিও রহিঙ্গারা এখন বাংলাদেশের জন্য গলার কাটা।দ্রুত রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে দিয়ে এদেশের গলার কাটা তুলে ফেলা দরকার।</span><br /><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;"> </span><br /><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">স্বাধীনতার এতবছর পরও বাংলাদেশ কলঙ্কমুক্ত হতে পারে নি। আজও এদেশিও দোষররা আবাধে চলাফিরা করছে। আজও এদের বিচার পূর্নতা পায়নি। যদিও বিচারের প্রক্রিয়া চলমান,তবুও অদৃশ্য কারনে অনেকবার বিচার কার্য ব্যহতহয়েছে। এরপরও বিচার যে চলমান এখন এটাই আমাদের সান্ত্বনা।</span><br /><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;">এ দেশীয় দোষররা এখনো থেমে নেই।সুযোগ পেলেই এরা দেশ বিরোধী কাজে লেগে যায়।দেশের শান্তি শৃঙ্খলা নষ্ঠ করতে এরা ওস্তাদ।যে কোন ভাবেই হোক এদের রুখে দিতে হবে।</span></span><div><span style="background-color: white; color: #212529; font-family: solaimanlipi;"><span style="font-size: large;">আমরা চাই এদেশে সকল আপরাধের বিচার যেন খুব দ্রুত শেষকরাহয়। বিচার প্রার্থীদের আর যেন বছরের পর বছর অপক্ষাকরতে না হয়। </span></span></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-18313552887037115192023-03-09T12:30:00.001+06:002023-03-26T15:02:15.079+06:00বিশ্ব নারী দিবসঃ আমার ভাবনা আর বাস্তবতা<div><span style="font-size: large;">গতকাল ছিল ৮ ই মার্চ বিশ্ব নারী দিবস।এ দিন আমার দেশের সবচেয়ে বড় পাবলিক পরীক্ষা দেয়ারও তারিখ ছিল।এর আগের দিন ৭ মার্চ ছিল,যা বাঙ্গালী জাতির কাছে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ হিসেবে পরিচিত।বাঙ্গালী জাতির কাছে ৭ মার্চের ভাষণের গুরুত্ব অপরিসীম।এ দিন আবার হিন্দুদের হোলি উৎসব ছিল,আবার সে দিন রাতে মুসলমানদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইবাতদের রাত"শবে বরাত"ছিল।শবে বরাত ছাড়া কোন কিছু পালন করার আগ্রহ বোধ করিনি।যদিও আওয়ামিলীগ সমর্থক হওয়ায় ৭ মার্চ পালন করা উচিত,তবুও তা করিনি।তার অনেক কারন আছে।তার মধ্যে একটি কারন হচ্ছে গত পাচ বছর আগে,এই ৭ মার্চের অনুষ্ঠান ঘিড়ে ঢাকায় কয়েকজন নারী অপমানিত হয়।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgCpjfafvY91DQoWISU8lXNI6StdaTWzv0ROd3llMJwqHaLHQGov2eyxs0ptCwwAc4fMcN0fWuufmsrwjWk4NkNo7NA4bW7S0r2dNb0zcviKMXuGomkhIXB5moCdHq_vuijUSJb1KrZSHY/s1920/IMG_ORG_1678275572062.jpeg" style="text-align: center;"><img alt="" border="0" data-original-height="1920" data-original-width="1920" height="1920" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgCpjfafvY91DQoWISU8lXNI6StdaTWzv0ROd3llMJwqHaLHQGov2eyxs0ptCwwAc4fMcN0fWuufmsrwjWk4NkNo7NA4bW7S0r2dNb0zcviKMXuGomkhIXB5moCdHq_vuijUSJb1KrZSHY/s1920/IMG_ORG_1678275572062.jpeg" width="1920" /></a></span></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"> আমরা দু'জনেই কারখানার শ্রমিক।নারী দিবসের ছুটি না হলেও,শবে বরাতের জন্য ৮ ই মার্চ ছুটি।সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলিতে যেমন দেড়ীকরে ঘুমথেকে উঠাহয়,এ দিনও তাই হয়েছে।উঠেই মনে পরেছে আজ ৮ ই মার্চ,বিশ্ব নারী দিবস।সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলিতে কোন না কোন বিষয় নিয়ে ছোটখাটো ঝামেলা লেগেই থাকে।মনে মনে ভাবছি নারী দিবস উপলক্ষে আজ কোন বিষয় নিয়ে ঝামেলা করবো না,কোথাও নিয়ে গিয়ে কিছু হয়তো উপহার দিবো।সে কিছুক্ষন আগেই ঘুমথেকে উঠেই রান্না বসিয়েছিলো।এ সব ভাবছি আর ফেসবুকে স্ক্রল করছি।আরো ভাবছি নারী দিবস নিয়ে একটি ব্লগ লিখবো।</span></div><div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">এমন সময় সে এসে মোবাইলটা নিয়ে ইউটিউব দেখতে থাকলো।তখনি মেজাজটা বিগড়ে গেলেও শান্তই আছি।সে ইউটিউব দেখছে আর আমি ভাবছি কি লিখবো আর আজকে তাকে কি উপহার দেবো।চুপ থাকা দেখে সে জানতে চাইলো কি চিন্তা করো?তাকে জানালাম যে আজ বিশ্ব নারী দিবস।আজ ঝামেলা করলে তোমাকে মেরে উৎযাপন করবো।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">কিছুক্ষণ পরে মোবাইলটা দিয়ে আরার রান্নার কাজে গেল।এবার আমি ব্লগ লেখছি।আর সে মাঝে মাঝে এসে বিরক্ত করছে।দু'জনে কর্মজীবী হওয়ার বাসায় অনেক কাজ থাকে।কাপড় ধোয়া থেকে শুরু করে তোষক বালিশ রোদে দেয়া।নারী দিবস নিয়ে তথ্যগুলো একত্রকরছি আর সে সমানে বিরক্ত করেই যাচ্ছে।আমিও সে রকম,বিছানা ছেড়ে উঠছিই না,এক এক করে বালিশ,বিছানা নিয়ে গেলেও আমি উঠছিনা।এবার তোষকের পালা,এবার আমাকে উঠাতেই হতো তাই বিরক্তির মাত্রা আরো বেড়ে গেলো।রাগা রাগির পর বাদ্ধহয়ে উঠেই তোষকটা রোদে দিয়ে এসে,আবার শুরু করলাম তবুও বিরক্ত ছাড়ছেই না।এবার যা হবার তাই হলো......</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">তবুও নিস্তার নাই!বিরক্তের ষেশ নাই।এভাবে গত কালের ব্লগটি লেখার সময় ৪৭ বার বিরক্ত করেছে।</span></div><div><span style="font-size: large;"><br /></span></div><div><span style="font-size: large;">যদিও এ দিন নারীদের নিয়ে ব্লগ লিখে সময় পার করে,নারী দিবস উৎযাপন করার চাইতে তাকে সময় দেয়াতেই উৎযাপন হতো।</span></div><div><br /></div></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-4901058047375902479.post-66805227368636615432023-03-08T12:36:00.001+06:002023-03-26T15:02:47.775+06:00৮ ই মার্চ বিশ্ব নারী দিবস<span face=""Noto Sans", Arial, Helvetica, sans-serif" style="background-color: white; font-size: large;">৩৬৫ দিনের মধ্যে আলাদা করে নারীদের জন্যই শুধু একটা দিন।৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস।বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে এই দিনটিকে বিশেষ ভাবে পালন করা হয়। সেই তালিকায় বাংলাদেশও রয়েছে।</span><div><span style="font-size: large;"><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;">প্রতি বছর মার্চ মাসের ৮ তারিখে পালিত হয় </span><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122; white-space: nowrap;">বিশ্ব নারী দিবস।</span><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;">সারা বিশ্বব্যাপী নারীদের একটি প্রধান উপলক্ষ হিসেবে এই দিনটি উদ্যাপন করে থাকেন।বিশ্বের এক এক প্রান্তে নারীদিবস উদ্যাপনের লক্ষ্য এক এক প্রকার হয়।কোথাও নারীর প্রতি সাধারণ সম্মান ও শ্রদ্ধা উদ্যাপনের মুখ্য বিষয় হয়,আবার কোথাও মহিলাদের আর্থিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠা বেশি গুরুত্ব পায়।</span></span><div><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="color: #202122;"><span style="font-size: large;"><br /></span></span></div><div><span style="font-size: large;"><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="color: #202122;">যদিও আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্টতম প্রাণী হচ্ছে স্ত্রী লিঙ্গ!তবে তাদের প্রতি সম্মান কোন আংশে কম নয়।সবার জীবনে নারীদের ভূমিকা অপরিহার্য।এতে কেউ কেউ সর্বোচ্চ উঁচুতে পৌছুতে পারে,আবার অনেকে সর্বহারা হয়ে পরে।সবার গল্পটা এক হয় না এক এক জনের গল্প এক এক রকমের।সে গল্পগুলো না হয় আর একদিন বলা যাবে। </span><br /></span></div><div><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122; font-size: large;"><br /></span></div><div><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122; font-size: large;">এই দিবসটি উদ্যাপনের পেছনে রয়েছে নারী শ্রমিকের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের পুরনো ইতিহাস।১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে মজুরিবৈষম্য, কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করা,কাজের অমানবিক পরিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে</span></div><div><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjOoVflC9BRCWxcmGmvAhh6IaX7GaV0EQ-AjWKvlwciACecpQwIXNsvNqa5-9ia_CpAgMFOjWm7hyphenhyphenOMAnehyFMQxEbUrag_py3PP0lZJF28dC0oTb3ZOrE1o85El7cEUDTBOswUy7hyocE/s1920/IMG_ORG_1678256884781.jpeg" style="text-align: center;"><span style="font-size: large;"><img alt="" border="0" data-original-height="1920" data-original-width="1280" height="1920" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjOoVflC9BRCWxcmGmvAhh6IaX7GaV0EQ-AjWKvlwciACecpQwIXNsvNqa5-9ia_CpAgMFOjWm7hyphenhyphenOMAnehyFMQxEbUrag_py3PP0lZJF28dC0oTb3ZOrE1o85El7cEUDTBOswUy7hyocE/s1920/IMG_ORG_1678256884781.jpeg" width="1280" /></span></a></div><span style="font-size: large;"><br /><br /></span><div><span style="font-size: large;"><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;">মার্কিন</span><a href="https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8_%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0" style="background: none rgb(255, 255, 255); border: 0px; color: #3366cc; font-family: -apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif; font-stretch: inherit; font-variant-east-asian: inherit; font-variant-numeric: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; padding: 0px; text-decoration-line: none; vertical-align: baseline;" title="মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র"> </a>যুক্তরাষ্ট্রের<span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;"> নিউইয়র্কের</span><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;"> রাস্তায় নেমেছিলেন সুতা কারখানার নারী শ্রমিকেরা। সেই মিছিলে চলে সরকারী বাহিনীর দমন-পীড়ন।১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নিউইয়র্কের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশে জার্মান সমাজতান্ত্রিক নেত্রী ক্লারা</span><a href="https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE_%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8" style="background: none rgb(255, 255, 255); border: 0px; color: #3366cc; font-family: -apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif; font-stretch: inherit; font-variant-east-asian: inherit; font-variant-numeric: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; padding: 0px; text-decoration-line: none; vertical-align: baseline;" title="ক্লারা জেটকিন"> </a>জেটকিনের<span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;"> নেতৃত্বে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন হলো। ক্লারা ছিলেন জার্মান</span><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;"> রাজনীতিবিদ; জার্মান কমিউনিস্ট পার্টির স্থপতিদের একজন। এরপর ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে ডেনমার্কের</span><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;"> কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন।১৭টি দেশ থেকে ১০০ জন নারী প্রতিনিধি এতে যোগ দিয়েছিলেন।এ সম্মেলনে ক্লারা প্রতি বৎসর ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন।সিদ্ধান্ত হয়ঃ ১৯১১ খ্রিস্টাব্দ থেকে নারীদের সম-অধিকার দিবস হিসেবে দিনটি পালিত হবে।দিবসটি পালনে এগিয়ে আসে বিভিন্ন দেশের সমাজতন্ত্রীরা। ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে বেশ কয়েকটি দেশে ৮ মার্চ পালিত হতে লাগল। বাংলাদেশেও</span><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;"> ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতার লাভের পূর্ব থেকেই এই দিবসটি পালিত হতে শুরু করে।অতঃপর ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।দিবসটি পালনের জন্য বিভিন্ন রাষ্ট্রকে আহ্বান জানায় জাতিসংঘ</span><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;">। এরপর থেকে সারা পৃথিবী জুড়েই পালিত হচ্ছে দিনটি নারীর সমঅধিকার আদায়ের প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করার অভীপ্সা নিয়ে।সারা বিশ্বের সকল দেশে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয় আন্তর্জাতিক নারী দিবস।</span><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122;"><br /></span></span></div><div><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122; font-size: large;"><br /></span></div><div><span face="-apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif" style="background-color: white; color: #202122; font-size: large;"><br /></span></div><div><p style="background: none rgb(255, 255, 255); border: 0px; color: #202122; font-family: -apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif; font-stretch: inherit; font-variant-east-asian: inherit; font-variant-numeric: inherit; line-height: inherit; margin: 0.5em 0px 1em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><span style="font-size: large;"><span>বিশ্বের অনেক দেশে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে সরকারি ছুটির<a class="new" href="https://bn.m.wikipedia.org/w/index.php?title=%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B0_%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8&action=edit&redlink=1" style="background: none; border: 0px; color: #dd3333; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; padding: 0px; text-decoration-line: none; vertical-align: baseline;" title="ছুটির দিন (পাতার অস্তিত্ব নেই)"> </a>দিন হিসেবে পালিত হয়।তন্মধ্যে আফগানিস্তান আর্মেনিয়া </span><span style="white-space: nowrap;">আজারবাইজান </span><span> বেলারুশ </span><span> বুরকিনা</span><a class="mw-redirect" href="https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE_%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8B" style="background: none; border: 0px; color: #3366cc; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; padding: 0px; text-decoration-line: none; vertical-align: baseline;" title="বুরকিনা ফাসো"> </a>ফাসো<span>,কম্বোডিয়া </span><span>,</span><span style="white-space: nowrap;">কিউবা</span><span> জর্জিয়া </span><span> গিনি-বিসাউ,ইরিত্রিয়া,</span><span style="white-space: nowrap;">কাজাখিস্তান</span><span>,তাজিকিস্তান</span><span> </span><span>,</span><span style="white-space: nowrap;">লাওস</span><span>,</span><span style="white-space: nowrap;">মলদোভা </span><span>,তুর্কমেনিস্তান মঙ্গোলিয়া</span><span>,</span><span> </span><span>, রশিয়া</span><span>,</span><span style="white-space: nowrap;">তাজিকিস্তান </span><span>,</span><span style="white-space: nowrap;">উগান্ডা</span><span>,</span><span style="white-space: nowrap;">ইউক্রেন,উজবেকিস্থান </span><span>,</span><span style="white-space: nowrap;">ভিয়েতনাম </span><span>এবং জাম্বিয়া</span></span></p><p style="background: none rgb(255, 255, 255); border: 0px; color: #202122; font-family: -apple-system, BlinkMacSystemFont, "Segoe UI", Roboto, Lato, Helvetica, Arial, sans-serif; font-stretch: inherit; font-variant-east-asian: inherit; font-variant-numeric: inherit; line-height: inherit; margin: 0.5em 0px 1em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><span style="font-size: large;">এছাড়া, চীন মেসিডোনিয়া , মাদাগাস্কার নেপালে শুধুমাত্র নারীরাই ৮ ই মার্চ সরকারি ছুটির দিনভোগ করেন।</span></p></div></div>ভাবুকের ব্লগhttp://www.blogger.com/profile/10946116041235168919noreply@blogger.com0