গাঁজাখোর পুলিশ অপদার্থ গোয়েন্দা

গুলশান হলি আর্টিজেন হামলায় সন্ত্রাসী নিহতের ঘটনায়, পুলিশ প্রধান শহীদুল হক বলেন, নিহত সন্ত্রাসীদের অতন্ত ৫ জন পুলিশের খাতায় আগেথেকেই অভিযুক্ত!
অথচ গতমাসেই জঙ্গী বিরধী অভিযানে ১৯৫ জন সন্দেহভাজন জঙ্গীকে আটক করাহয়েছে। সে সময় অভিযুক্ত তো দূরে থাক অনেক নিরহ মানুষকে আটক করা হয়েছে,এমনও হয়েছে যাদের নামে কোন জিডি ও নেই তাদের কে জঙ্গী মামলায় আটক দেখান হয়েছে। আর আজ বলাহচ্ছে নিহত সন্ত্রাসীরা পুলিশের অভিযুক্তের তালিকায় ছিল! আরে ব্যাটা আগেই যদি অভিযুক্ত ছিল, তবে সে সময় কেন তাদের আটক করিস নি? গাঁজাখোরী গল্প করারও একটা লিমিট আছে। সাধারন মানুষ তোদের মতো গাঁজায় বুদহয়ে থাকেনা, তার সবেই জানে সবেই বোঝে, কিন্তু মূখফুটে কিছু বলতে পারেনা। তারা এখন তোদের তামশা দেখে। না দেখেতো আর উপায় নেই। আগে জানতাম এরশাদ কাকা সকালে এক কথা বিকালে আরেক কথা বলে, আজ দেখছি পুলিশ প্রধানও এ মাসে এক কথা আরেক মাসে ভিন্ন কথা বলে।
বাড়ীতে একটা কুকুর পালি। সে দিবা-রাত্রি আমার উপকার করে। অপরিচিত কাউকে দেখলেই ঘেউ ঘেউ করে ওঠে, জানিয়ে দেয় কেউ আসছে। রাত যতই গভির হোক, চোঁর না হলেও কেউ যদি রাস্তাদিয়ে হেটে যায়, তার পরেও কুকিরটা ঘেউ ঘেউ করে ওঠে। মাঝে মাঝে খুব বিরক্তি লাগে। এভাবে একাধিক কুকুরগুলো গ্রামকে নিরাপদ রাখে।


অথচ বাংলাদেশের সবচেয়ে নিরাপদ স্থান গুলশানে এরকম একটা হামলা হবে , তা জানেনা বাংলদেশের গোয়েন্দা!  এটা ভাবতে খুব অবাক লাগে। হামলার আগে তার কোন ক্লু দিতে পারলনা। কিন্ত বিপুল অস্ত্র নিয়ে হামলা কারিরা হলি আর্টিজেনে প্রবেশ করে। এখানে গোয়েন্দা পুলিশের বদলে যদি কিছু কুকুর রাখাযেত তাহলে হামলার ভয়াভয়তা কিছুটা হলেও কমা যেত। তাই টাকা দিয়ে গোয়েন্দা পোষার চেয়ে, বিনা টাকায় কুকুর পোষা অনেক ভালো!

1 মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
নবীনতর পূর্বতন